মিডিয়ার তোপের মুখে জাপান দল
বিশ্বকাপে জাপানের কোনো আশাই দেখছে না সে দেশের মিডিয়া। বৃহস্পতিবার আইভরিকোস্টের বিপক্ষে পরাজয়ের পর থেকে ‘ব্লু সামুরাই’দের নিয়ে চলছে নিরন্তর সমালোচনা। আইভরিকোস্টের বিপক্ষে জাপানের ২-০ গোলে পরাজয়টি ছিল কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচে জাপানের টানা চতুর্থ হার। গত এক যুগে জাপান কখনোই পরপর চারটি আন্তর্জাতিক ম্যাচ হারেনি।
কয়েক দিন আগে জাপান ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ২-১ গোলে হেরে গিয়েছিল। সেই ম্যাচে জাপানের দু-দুটি আত্মঘাতী গোল কিছুতেই মেনে নিতে পারছে না জাপানের সংবাদপত্রগুলো। অনেক সংবাদপত্র তো জাপানের বিশ্বকাপ যোগ্যতা নিয়েই ইতিমধ্যে প্রশ্ন তুলেছে। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে পরাজয়ে তাও কিছুটা সান্ত্বনা থাকে। কিন্তু জাপানের পত্রিকাগুলোর কাছে সমমানের সার্বিয়া কিংবা দক্ষিণ কোরিয়ার বিপক্ষে পরাজয় কেবলই গ্লানির।
বৃহস্পতিবার আইভরিকোস্টের কাছে হেরে যাওয়ার পর শুক্রবার জাপানের শীর্ষ খেলাধুলাবিষয়ক দৈনিক নিক্কান স্পোর্টসে শিরোনাম এসেছে ‘ন্যক্কারজনক’। একটি শিরোনাম থেকেই অনুমান করে নেওয়া যায়, বিশ্বকাপের আগ দিয়ে জাপান জাতীয় দলের ওপর কী পরিমাণ খেপে আছে সে দেশের মিডিয়া।
একই দিন স্পোর্টস নিপ্পন নামের আরও একটি পত্রিকা অবশ্য শিরোনামে এতটা আবেগি হয়নি। তারা জাপানের খেলার ধরন নিয়ে লিখেছে, ‘উদ্দেশ্যহীন ফুটবল।’
টোকিওর শিমবান পত্রিকা জাপানের ফুটবলারদের দৈহিক সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে লিখেছে, ‘আইভরিকোস্টের বিপক্ষে আকাশের বলগুলো ঠেকাতে হিমশিম খাচ্ছিল জাপানের খর্বকায় খেলোয়াড়েরা।’
জাপানের সাবেক কোচ ব্রাজিলিয়ান গ্রেট জিকো মন্তব্য করেছেন, বিশ্বকাপে জাপান শারীরিক কারণেই নানা ধরনের সমস্যায় পড়বে। যেকোনো সেটপিসে জাপানের খেলোয়াড়দের চিরন্তন দুর্বলতা বিশ্বকাপের সময় প্রকট হয়ে দেখা দেবে। তিনি আরও বলেছেন, বিশ্বকাপের সময় জাপানের গোলমুখে প্রচুর ক্রস আসবে। সেসব ক্রসে গোল খেয়ে যাওয়া অস্বাভাবিক নয়। জিকোর প্রশিক্ষণে জাপান নিজ মাটিতে ২০০২ বিশ্বকাপের দ্বিতীয় রাউন্ডে খেলেছিল। এযাবত্কালে মহাদেশীয় প্রতিযোগিতার শিরোপা জেতা ছাড়া সেটাই ছিল ফুটবলে জাপানের সেরা সাফল্য।
জাপান বিশ্বকাপের ‘ই’ গ্রুপে শক্তিশালী নেদারল্যান্ড, ডেনমার্ক ও ক্যামেরুনের বিপক্ষে খেলবে। সাম্প্রতিক পারফরম্যান্সের বিচারে দীর্ঘদেহী ডাচ, ডেনিশ ও আফ্রিকার ‘অদম্য সিংহ’দের সামনে ‘নিপ্পন’দের কোনো আশাই দেখছেন না বিশ্লেষকেরা।
কয়েক দিন আগে জাপান ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ২-১ গোলে হেরে গিয়েছিল। সেই ম্যাচে জাপানের দু-দুটি আত্মঘাতী গোল কিছুতেই মেনে নিতে পারছে না জাপানের সংবাদপত্রগুলো। অনেক সংবাদপত্র তো জাপানের বিশ্বকাপ যোগ্যতা নিয়েই ইতিমধ্যে প্রশ্ন তুলেছে। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে পরাজয়ে তাও কিছুটা সান্ত্বনা থাকে। কিন্তু জাপানের পত্রিকাগুলোর কাছে সমমানের সার্বিয়া কিংবা দক্ষিণ কোরিয়ার বিপক্ষে পরাজয় কেবলই গ্লানির।
বৃহস্পতিবার আইভরিকোস্টের কাছে হেরে যাওয়ার পর শুক্রবার জাপানের শীর্ষ খেলাধুলাবিষয়ক দৈনিক নিক্কান স্পোর্টসে শিরোনাম এসেছে ‘ন্যক্কারজনক’। একটি শিরোনাম থেকেই অনুমান করে নেওয়া যায়, বিশ্বকাপের আগ দিয়ে জাপান জাতীয় দলের ওপর কী পরিমাণ খেপে আছে সে দেশের মিডিয়া।
একই দিন স্পোর্টস নিপ্পন নামের আরও একটি পত্রিকা অবশ্য শিরোনামে এতটা আবেগি হয়নি। তারা জাপানের খেলার ধরন নিয়ে লিখেছে, ‘উদ্দেশ্যহীন ফুটবল।’
টোকিওর শিমবান পত্রিকা জাপানের ফুটবলারদের দৈহিক সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে লিখেছে, ‘আইভরিকোস্টের বিপক্ষে আকাশের বলগুলো ঠেকাতে হিমশিম খাচ্ছিল জাপানের খর্বকায় খেলোয়াড়েরা।’
জাপানের সাবেক কোচ ব্রাজিলিয়ান গ্রেট জিকো মন্তব্য করেছেন, বিশ্বকাপে জাপান শারীরিক কারণেই নানা ধরনের সমস্যায় পড়বে। যেকোনো সেটপিসে জাপানের খেলোয়াড়দের চিরন্তন দুর্বলতা বিশ্বকাপের সময় প্রকট হয়ে দেখা দেবে। তিনি আরও বলেছেন, বিশ্বকাপের সময় জাপানের গোলমুখে প্রচুর ক্রস আসবে। সেসব ক্রসে গোল খেয়ে যাওয়া অস্বাভাবিক নয়। জিকোর প্রশিক্ষণে জাপান নিজ মাটিতে ২০০২ বিশ্বকাপের দ্বিতীয় রাউন্ডে খেলেছিল। এযাবত্কালে মহাদেশীয় প্রতিযোগিতার শিরোপা জেতা ছাড়া সেটাই ছিল ফুটবলে জাপানের সেরা সাফল্য।
জাপান বিশ্বকাপের ‘ই’ গ্রুপে শক্তিশালী নেদারল্যান্ড, ডেনমার্ক ও ক্যামেরুনের বিপক্ষে খেলবে। সাম্প্রতিক পারফরম্যান্সের বিচারে দীর্ঘদেহী ডাচ, ডেনিশ ও আফ্রিকার ‘অদম্য সিংহ’দের সামনে ‘নিপ্পন’দের কোনো আশাই দেখছেন না বিশ্লেষকেরা।
No comments