সোনিয়াকে নিয়ে লেখা বিতর্কিত বই প্রকাশে লড়াই করবেন মোরো
ভারতের ক্ষমতাসীন জোটের প্রধান শরিক দল কংগ্রেসের প্রধান সোনিয়া গান্ধীর জীবনী নিয়ে স্পেনের এক লেখকের বিতর্কিত বই ভারতে প্রকাশ নিষিদ্ধ করার উদ্যোগ নিয়েছে কংগ্রেস। তবে এই উদ্যোগের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার প্রতিজ্ঞা করেছেন স্প্যানিস লেখক হাভিয়ের মোরো।
সোনিয়ার জীবনী নিয়ে মোরোর লেখা ‘দ্য রেড শাড়ি: হোয়েন লাইফ ইজ দ্য প্রাইস অব পাওয়ার’ শিরোনামের বইটি প্রথম প্রকাশিত হয় ২০০৮ সালে। স্পেন, ফ্রান্স, ইতালি, ডেনমার্কসহ কয়েকটি দেশে এ পর্যন্ত বইটির তিন লাখের বেশি কপি বিক্রি হয়েছে।
সোনিয়ার দল কংগ্রেসের অভিযোগ, বইটিতে লেখক সোনিয়াকে উন্নাসিক চরিত্রের একজন নারী হিসেবে চিহ্নিত করার চেষ্টা করেছেন। এতে বলা হয়, ১৯৯১ সালের ২১ মে স্বামী রাজীব গান্ধী নিহত হওয়ার পর সোনিয়া তাঁর দুই সন্তানকে নিয়ে ভারত ছেড়ে চলে যেতে চেয়েছিলেন। শুধু তাই নয়, ১৯৭৫ সালে সোনিয়ার শাশুড়ি প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর দেশজুড়ে জরুরি অবস্থা জারির নেপথ্যেও তাঁর হাত ছিল। মোট কথা, বইটিতে সোনিয়া সম্পর্কে অসত্য, অর্ধসত্য, অপমানজনক মন্তব্য তুলে ধরা হয়েছে।
এই বইটি ভারতে ইংরেজি ভাষায় প্রকাশে উদ্যোগ নিয়েছে রলি বুকস নামের একটি প্রকাশনা সংস্থা। এই খবর পাওয়ার পর সংশ্লিষ্ট প্রকাশকের কাছে আইনি নোটিশ পাঠায় কংগ্রেস। কিন্তু রলি বুকস বই প্রকাশের সিদ্ধান্তে অনড়। তাই কংগ্রেস নেতৃত্ব বইটির প্রকাশনা বন্ধে আইনি লড়াইয়ের উদ্যোগ নিয়েছে। সোনিয়ার আইনজীবীরা দাবি করেন, বইটিতে অসত্য, বিকৃত ও মানহানিকর বিষয়বস্তু তুলে ধরা হয়েছে। একই দাবি করে শনিবার মুম্বাইয়ে বিক্ষোভ করেছেন সোনিয়ার সমর্থকেরা। তাঁরা ইন্টারনেট থেকে বইটির কপি সংগ্রহ করে তা পুড়িয়ে দেয়।
এর পরিপ্রেক্ষিতে লেখক মোরো বইটি ভারতে প্রকাশের ব্যাপারে লড়াই শুরুর প্রতিজ্ঞা করেন। তিনি বলেন, ‘ভারত একটি গণতান্ত্রিক দেশ। দেশটিতে মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে সম্মান জানানো হয়। আমি মনে করি বইটি প্রকাশ করতে কারও অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজন হবে না।’ লন্ডনের গার্ডিয়ান পত্রিকাকে মোরো বলেন, ‘বইয়ে উল্লিখিত বিষয়বস্তু শত ভাগ ঠিক, তা বলব না। তবে গবেষণা করে বাস্তবানুগভাবে তা তুলে ধরেছি।’
সোনিয়ার জীবনী নিয়ে মোরোর লেখা ‘দ্য রেড শাড়ি: হোয়েন লাইফ ইজ দ্য প্রাইস অব পাওয়ার’ শিরোনামের বইটি প্রথম প্রকাশিত হয় ২০০৮ সালে। স্পেন, ফ্রান্স, ইতালি, ডেনমার্কসহ কয়েকটি দেশে এ পর্যন্ত বইটির তিন লাখের বেশি কপি বিক্রি হয়েছে।
সোনিয়ার দল কংগ্রেসের অভিযোগ, বইটিতে লেখক সোনিয়াকে উন্নাসিক চরিত্রের একজন নারী হিসেবে চিহ্নিত করার চেষ্টা করেছেন। এতে বলা হয়, ১৯৯১ সালের ২১ মে স্বামী রাজীব গান্ধী নিহত হওয়ার পর সোনিয়া তাঁর দুই সন্তানকে নিয়ে ভারত ছেড়ে চলে যেতে চেয়েছিলেন। শুধু তাই নয়, ১৯৭৫ সালে সোনিয়ার শাশুড়ি প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর দেশজুড়ে জরুরি অবস্থা জারির নেপথ্যেও তাঁর হাত ছিল। মোট কথা, বইটিতে সোনিয়া সম্পর্কে অসত্য, অর্ধসত্য, অপমানজনক মন্তব্য তুলে ধরা হয়েছে।
এই বইটি ভারতে ইংরেজি ভাষায় প্রকাশে উদ্যোগ নিয়েছে রলি বুকস নামের একটি প্রকাশনা সংস্থা। এই খবর পাওয়ার পর সংশ্লিষ্ট প্রকাশকের কাছে আইনি নোটিশ পাঠায় কংগ্রেস। কিন্তু রলি বুকস বই প্রকাশের সিদ্ধান্তে অনড়। তাই কংগ্রেস নেতৃত্ব বইটির প্রকাশনা বন্ধে আইনি লড়াইয়ের উদ্যোগ নিয়েছে। সোনিয়ার আইনজীবীরা দাবি করেন, বইটিতে অসত্য, বিকৃত ও মানহানিকর বিষয়বস্তু তুলে ধরা হয়েছে। একই দাবি করে শনিবার মুম্বাইয়ে বিক্ষোভ করেছেন সোনিয়ার সমর্থকেরা। তাঁরা ইন্টারনেট থেকে বইটির কপি সংগ্রহ করে তা পুড়িয়ে দেয়।
এর পরিপ্রেক্ষিতে লেখক মোরো বইটি ভারতে প্রকাশের ব্যাপারে লড়াই শুরুর প্রতিজ্ঞা করেন। তিনি বলেন, ‘ভারত একটি গণতান্ত্রিক দেশ। দেশটিতে মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে সম্মান জানানো হয়। আমি মনে করি বইটি প্রকাশ করতে কারও অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজন হবে না।’ লন্ডনের গার্ডিয়ান পত্রিকাকে মোরো বলেন, ‘বইয়ে উল্লিখিত বিষয়বস্তু শত ভাগ ঠিক, তা বলব না। তবে গবেষণা করে বাস্তবানুগভাবে তা তুলে ধরেছি।’
No comments