ম্যাচ পাতানোয় আকমলের সঙ্গী নাভেদ
একজনের নাম জানা গিয়েছিল আগেই, কামরান আকমল। এবার ম্যাচ গড়াপেটায় সন্দেহভাজন আরেকজনের নামও জানা গেল। পিসিবির খুব ঘনিষ্ঠ এক সূত্রের উল্লেখ করে ভয়েস অব আমেরিকা জানিয়েছে, আকমলের সঙ্গীর নাম রানা নাভেদ-উল হাসান। এ জন্যই নাকি দুবাইয়ে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দলে রাখা হয়নি এই দুজনকে। যদিও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সম্ভাব্য ৩০ জনের দলে আছেন তাঁরা, তবে ওই সূত্রই জানিয়েছে, ১৫ জনের চূড়ান্ত দলে তাঁদের না থাকা এক প্রকার নিশ্চিত।
এদিকে পাকিস্তান ক্রিকেটে ম্যাচ পাতানোর এই নতুন অভিযোগ নিয়ে ধোঁয়াশা কাটছে না। দুজন ক্রিকেটারের ম্যাচ পাতানোয় জড়িত থাকার প্রমাণ আইসিসি তাদের দিয়েছে, সংবাদ সম্মেলনে একথা জানানোর পরপরই হঠাত্ করে নিজের অবস্থান বদলে ফেলেন ইজাজ বাট। একটা পর্যায়ে দুজনের নামও প্রায় বলেই ফেলছিলেন, কিন্তু থেমে যান। পরে দাবি করেন, আইসিসি নাকি পুরোনো ইস্যু এবং সাবেক দুজন ক্রিকেটারের কথা জানিয়েছে। সংবাদমাধ্যম তাঁর বক্তব্য ভুলভাবে উপস্থাপন করেছে, তুলেছেন এই অভিযোগও। বাটকে সমর্থন জানিয়েছেন পিসিবি জেনারেল ম্যানেজার (মিডিয়া) নাদিম সারওয়ারও, ‘চেয়ারম্যান (বাট) পুরোনো ঘটনার কথা বলছিলেন, বলছিলেন যে আইসিসি তাদের জানিয়েছে একসময় ম্যাচ পাতানোয় জড়িত ছিলেন বলে সাবেক দুজন ক্রিকেটারকে সন্দেহ করা হচ্ছে। কিন্তু মিডিয়া বর্তমান ক্রিকেটারদের নাম বলে চালিয়ে দিয়েছে।’
তবে ঘটনা যাই হোক, আপাতত মনে হচ্ছে নিজের বিপদ নিজেই ডেকে এনেছেন বাট। ক্রিকেটে অযথা হস্তক্ষেপের জন্য এত দিন যে জামসেদ খান দাস্তিকে তুলোধুনো করেছেন বাটসহ অন্যরা, সেই দাস্তি এবার সরব হয়েছেন মূল ঘটনা প্রকাশের দাবিতে। না হলে বাটের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা করার হুমকিও দিয়েছেন পাকিস্তানের ক্রীড়াবিষয়ক সংসদীয় কমিটির চেয়ারম্যান, ‘সাবেক ক্রিকেটার হোক আর বর্তমান, জাতির অধিকার আছে তাদের নাম জানার। বাট বিতর্ক সৃষ্টি করছেন, পাকিস্তান ক্রিকেটের ভাবমূর্তিরও ক্ষতি করছেন। যথেষ্ট হয়েছে, হয় তাঁকে দুজনের নাম বলতে হবে, অথবা স্বীকার করতে হবে তিনি চিন্তাভাবনা না করে অযৌক্তিক ও ফালতু দাবি তুলেছেন। বাটসহ পিসিবির শীর্ষ কর্মকর্তাদের শুনানিতে ডেকেছে দাস্তির কমিটি।
এদিকে পাকিস্তান ক্রিকেটে ম্যাচ পাতানোর এই নতুন অভিযোগ নিয়ে ধোঁয়াশা কাটছে না। দুজন ক্রিকেটারের ম্যাচ পাতানোয় জড়িত থাকার প্রমাণ আইসিসি তাদের দিয়েছে, সংবাদ সম্মেলনে একথা জানানোর পরপরই হঠাত্ করে নিজের অবস্থান বদলে ফেলেন ইজাজ বাট। একটা পর্যায়ে দুজনের নামও প্রায় বলেই ফেলছিলেন, কিন্তু থেমে যান। পরে দাবি করেন, আইসিসি নাকি পুরোনো ইস্যু এবং সাবেক দুজন ক্রিকেটারের কথা জানিয়েছে। সংবাদমাধ্যম তাঁর বক্তব্য ভুলভাবে উপস্থাপন করেছে, তুলেছেন এই অভিযোগও। বাটকে সমর্থন জানিয়েছেন পিসিবি জেনারেল ম্যানেজার (মিডিয়া) নাদিম সারওয়ারও, ‘চেয়ারম্যান (বাট) পুরোনো ঘটনার কথা বলছিলেন, বলছিলেন যে আইসিসি তাদের জানিয়েছে একসময় ম্যাচ পাতানোয় জড়িত ছিলেন বলে সাবেক দুজন ক্রিকেটারকে সন্দেহ করা হচ্ছে। কিন্তু মিডিয়া বর্তমান ক্রিকেটারদের নাম বলে চালিয়ে দিয়েছে।’
তবে ঘটনা যাই হোক, আপাতত মনে হচ্ছে নিজের বিপদ নিজেই ডেকে এনেছেন বাট। ক্রিকেটে অযথা হস্তক্ষেপের জন্য এত দিন যে জামসেদ খান দাস্তিকে তুলোধুনো করেছেন বাটসহ অন্যরা, সেই দাস্তি এবার সরব হয়েছেন মূল ঘটনা প্রকাশের দাবিতে। না হলে বাটের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা করার হুমকিও দিয়েছেন পাকিস্তানের ক্রীড়াবিষয়ক সংসদীয় কমিটির চেয়ারম্যান, ‘সাবেক ক্রিকেটার হোক আর বর্তমান, জাতির অধিকার আছে তাদের নাম জানার। বাট বিতর্ক সৃষ্টি করছেন, পাকিস্তান ক্রিকেটের ভাবমূর্তিরও ক্ষতি করছেন। যথেষ্ট হয়েছে, হয় তাঁকে দুজনের নাম বলতে হবে, অথবা স্বীকার করতে হবে তিনি চিন্তাভাবনা না করে অযৌক্তিক ও ফালতু দাবি তুলেছেন। বাটসহ পিসিবির শীর্ষ কর্মকর্তাদের শুনানিতে ডেকেছে দাস্তির কমিটি।
No comments