থাইল্যান্ডে নিরাপত্তা আইনের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে
থাইল্যান্ডের সরকার গতকাল মঙ্গলবার নিরাপত্তা আইনের মেয়াদ আরও এক সপ্তাহ বাড়িয়েছে। বিক্ষোভকারী নেতারা রাজধানী ব্যাংকককে অচল করে দেওয়ার জন্য ঐতিহাসিক সমাবেশের ডাক দেওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ব্যাংকক ও আশপাশের কয়েকটি জেলায় এই আইন বলবত্ থাকবে।
সরকারবিরোধী বিক্ষোভের কারণে গত ১১ মার্চ থেকে থাইল্যান্ডের আটটি প্রদেশে ‘অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা আইন’ জারি করা হয়। এর আওতায় কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন স্থানে তল্লাশিচৌকি স্থাপন এবং কারফিউ জারি করে। গতকাল এই আইন তুলে নেওয়ার কথা ছিল।
বিক্ষোভকারী নেতারা জানান, আগামী শনিবার তাঁরা ওই ঐতিহাসিক মহাসমাবেশ আয়োজনের পরিকল্পনা করেছেন। তবে এ ব্যাপারে বিস্তারিত কিছু জানাননি তাঁরা। গতকাল বিক্ষোভকারীরা ব্যাংকককে এক হাজার মোটরসাইকেলের শোভাযাত্রা নিয়ে ওই সমাবেশে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে প্রচারপত্র বিলি করেন।
প্রধানমন্ত্রী অভিজিত্ ভেজ্জাজিভার পদত্যাগ ও পার্লামেন্ট ভেঙে নতুন নির্বাচন দেওয়ার দাবিতে গত সপ্তাহে লাল শার্ট গায়ে ৬৫ হাজারের বেশি সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারী রাজধানীতে জড়ো হন। শান্তিপূর্ণ এই বিক্ষোভ এখন দ্বিতীয় সপ্তাহে পৌঁছেছে। তবে ভেজ্জাজিভা পদত্যাগ ও আগাম নির্বাচন দেওয়ার দাবি প্রত্যাখ্যান করেছেন।
বেশির ভাগ বিশ্লেষক বলছেন, ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার সমর্থক এসব বিক্ষোভকারী ধীরে ধীরে হতোদ্যম হয়ে পড়ছেন। কারণ ভেজ্জাজিভা সংখ্যাগরিষ্ঠ পার্লামেন্ট সদস্যদের সমর্থন পাচ্ছেন। পাশাপাশি দেশের সামরিক বাহিনী ও অভিজাত শ্রেণীর সমর্থন রয়েছে তাঁর পেছনে।
প্রধানমন্ত্রী অভিজিত্ সাংবাদিকদের বলেন, ‘মন্ত্রিসভার সদস্যরা বলছেন, এখনো সতর্ক থাকার প্রয়োজন রয়েছে। কড়া নিরাপত্তা আইন আগামী ৩০ মার্চ পর্যন্ত বলবত্ থাকবে।’
সরকারবিরোধী বিক্ষোভের কারণে গত ১১ মার্চ থেকে থাইল্যান্ডের আটটি প্রদেশে ‘অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা আইন’ জারি করা হয়। এর আওতায় কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন স্থানে তল্লাশিচৌকি স্থাপন এবং কারফিউ জারি করে। গতকাল এই আইন তুলে নেওয়ার কথা ছিল।
বিক্ষোভকারী নেতারা জানান, আগামী শনিবার তাঁরা ওই ঐতিহাসিক মহাসমাবেশ আয়োজনের পরিকল্পনা করেছেন। তবে এ ব্যাপারে বিস্তারিত কিছু জানাননি তাঁরা। গতকাল বিক্ষোভকারীরা ব্যাংকককে এক হাজার মোটরসাইকেলের শোভাযাত্রা নিয়ে ওই সমাবেশে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে প্রচারপত্র বিলি করেন।
প্রধানমন্ত্রী অভিজিত্ ভেজ্জাজিভার পদত্যাগ ও পার্লামেন্ট ভেঙে নতুন নির্বাচন দেওয়ার দাবিতে গত সপ্তাহে লাল শার্ট গায়ে ৬৫ হাজারের বেশি সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারী রাজধানীতে জড়ো হন। শান্তিপূর্ণ এই বিক্ষোভ এখন দ্বিতীয় সপ্তাহে পৌঁছেছে। তবে ভেজ্জাজিভা পদত্যাগ ও আগাম নির্বাচন দেওয়ার দাবি প্রত্যাখ্যান করেছেন।
বেশির ভাগ বিশ্লেষক বলছেন, ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার সমর্থক এসব বিক্ষোভকারী ধীরে ধীরে হতোদ্যম হয়ে পড়ছেন। কারণ ভেজ্জাজিভা সংখ্যাগরিষ্ঠ পার্লামেন্ট সদস্যদের সমর্থন পাচ্ছেন। পাশাপাশি দেশের সামরিক বাহিনী ও অভিজাত শ্রেণীর সমর্থন রয়েছে তাঁর পেছনে।
প্রধানমন্ত্রী অভিজিত্ সাংবাদিকদের বলেন, ‘মন্ত্রিসভার সদস্যরা বলছেন, এখনো সতর্ক থাকার প্রয়োজন রয়েছে। কড়া নিরাপত্তা আইন আগামী ৩০ মার্চ পর্যন্ত বলবত্ থাকবে।’
No comments