পাকিস্তানে সংখ্যালঘু নারীদের যৌনকর্মী হিসেবে ব্যবহার করছে সেনারা: ইওপিএম
পাকিস্তানের সেনাবাহিনী সংখ্যালঘু নারীদের যৌন নিপীড়ন করছে এবং তাঁদের যৌনকর্মী হিসেবে ব্যবহার করছে। সে দেশে সংখ্যালঘুদের অধিকার নিয়ে কাজ করছে এমন একটি বেসরকারি সংস্থা (এনজিও) ইউরোপিয়ান অরগানাইজেশন অব পাকিস্তানি মাইনরিটিজ (ইওপিএম) এ অভিযোগ করেছে। গতকাল মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সদর দপ্তরের সামনে বিক্ষোভ ও দাবি জানানোর সময় এই অভিযোগ করে ইওপিএম। খবর এনডিটিভি অনলাইনের।
সংস্থার কর্মীরা দাবি করেছেন, পাকিস্তানি সেনারা সেখানকার সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নারীদের জোর করে পরিবার থেকে ধরে নিয়ে যায়, তাঁদের ধর্ষণ করে এবং তাঁদের যৌনকর্মী হিসেবে ব্যবহার করে। গত ডিসেম্বরে লাহোরে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের ওপর একটি হামলার ঘটনা উল্লেখ করে ইওপিএম আরও দাবি করে, পাকিস্তানে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার ঘটনা বাড়ছে।
সংখ্যালঘুদের দুর্দশার চিত্র তুলে ধরতে প্রতীক হিসেবে একটি ভাঙা চেয়ার ব্যবহার করেন সংস্থার কর্মীরা। পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর হাতে ধর্ষিত ও নিহত হওয়ার অভিযোগ এনে ওই সব নারীর স্মরণে সে দেশের বিভিন্ন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের শতাধিক নারী মোমবাতি জ্বালান।
বেলুচিস্তান, গিলগিত ও বালতিস্তানের নারীদের দুর্দশায় উদ্বেগ জানিয়ে ইওপিএমের কর্মীরা অভিযোগ করেন, সেনাবাহিনীর সদস্যরা সেখানকার নারীদের নির্যাতনকেন্দ্রে ধরে নিয়ে ধর্ষণ করেন এবং পরে যৌনকর্মী হিসেবে ব্যবহার করেন। সংস্থার এক বিবৃতিতে জানানো হয়, কোয়েটার এক স্কুলশিক্ষিকার ওপর এ ধরনের নির্যাতন চালিয়েছে সেনাবাহিনী। নারীদের দুর্দশার প্রকৃত চিত্র তুলে আনতে বেলুচিস্তান, গিলগিত ও বালতিস্তানে আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক সংস্থা ও সংবাদমাধ্যমগুলোকে স্বাধীনভাবে কাজ করতে দেওয়ারও আহ্বান জানায় সংস্থাটি। এ ছাড়া বিষয়টি নিয়ে জাতিসংঘে একটি বিশেষ অধিবেশনের আয়োজনেরও আহ্বান জানানো হয়।
ইওপিএমের তথ্যানুসারে, পাকিস্তানের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটি, যার মধ্যে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বাসিন্দা রয়েছে পাঁচ শতাংশের বেশি। সংস্থার অভিযোগ, সরকার ইচ্ছাকৃতভাবে এই তথ্য গোপন করে সংখ্যালঘুদের উপস্থিতি আরও কম বলে প্রচার করে। সংখ্যালঘুদের জন্য বিপজ্জনক হিসেবে চিহ্নিত বিশ্বের শীর্ষ ১০টি দেশের তালিকায় পাকিস্তানের নাম রয়েছে।
সংস্থার কর্মীরা দাবি করেছেন, পাকিস্তানি সেনারা সেখানকার সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নারীদের জোর করে পরিবার থেকে ধরে নিয়ে যায়, তাঁদের ধর্ষণ করে এবং তাঁদের যৌনকর্মী হিসেবে ব্যবহার করে। গত ডিসেম্বরে লাহোরে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের ওপর একটি হামলার ঘটনা উল্লেখ করে ইওপিএম আরও দাবি করে, পাকিস্তানে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার ঘটনা বাড়ছে।
সংখ্যালঘুদের দুর্দশার চিত্র তুলে ধরতে প্রতীক হিসেবে একটি ভাঙা চেয়ার ব্যবহার করেন সংস্থার কর্মীরা। পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর হাতে ধর্ষিত ও নিহত হওয়ার অভিযোগ এনে ওই সব নারীর স্মরণে সে দেশের বিভিন্ন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের শতাধিক নারী মোমবাতি জ্বালান।
বেলুচিস্তান, গিলগিত ও বালতিস্তানের নারীদের দুর্দশায় উদ্বেগ জানিয়ে ইওপিএমের কর্মীরা অভিযোগ করেন, সেনাবাহিনীর সদস্যরা সেখানকার নারীদের নির্যাতনকেন্দ্রে ধরে নিয়ে ধর্ষণ করেন এবং পরে যৌনকর্মী হিসেবে ব্যবহার করেন। সংস্থার এক বিবৃতিতে জানানো হয়, কোয়েটার এক স্কুলশিক্ষিকার ওপর এ ধরনের নির্যাতন চালিয়েছে সেনাবাহিনী। নারীদের দুর্দশার প্রকৃত চিত্র তুলে আনতে বেলুচিস্তান, গিলগিত ও বালতিস্তানে আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক সংস্থা ও সংবাদমাধ্যমগুলোকে স্বাধীনভাবে কাজ করতে দেওয়ারও আহ্বান জানায় সংস্থাটি। এ ছাড়া বিষয়টি নিয়ে জাতিসংঘে একটি বিশেষ অধিবেশনের আয়োজনেরও আহ্বান জানানো হয়।
ইওপিএমের তথ্যানুসারে, পাকিস্তানের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটি, যার মধ্যে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বাসিন্দা রয়েছে পাঁচ শতাংশের বেশি। সংস্থার অভিযোগ, সরকার ইচ্ছাকৃতভাবে এই তথ্য গোপন করে সংখ্যালঘুদের উপস্থিতি আরও কম বলে প্রচার করে। সংখ্যালঘুদের জন্য বিপজ্জনক হিসেবে চিহ্নিত বিশ্বের শীর্ষ ১০টি দেশের তালিকায় পাকিস্তানের নাম রয়েছে।
No comments