দেশের পোলট্রিশিল্প রক্ষার দাবি
ভারত থেকে অবাধে ডিম ও মুরগি আমদানির অনুমতি দেওয়ার পাশাপাশি বড় বড় হ্যাচারির মালিক ও ফিড-মিলারদের ওপর সরকারের কোনো নিয়ন্ত্রণ না থাকায় দেশের পোলট্রিশিল্প ধ্বংসের মুখে পড়েছে।
পোলট্রি খাতের তিনটি সমিতির নেতারা গত সোমবার দিনাজপুর প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ করেন।তাঁরা পোলট্রিশিল্প রক্ষায় সরকারের কাছে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানান।
সংবাদ সম্মেলনে দিনাজপুর চেম্বারের সভাপতি নুরুল মঈন, বাংলাদেশ পোলট্রি খামার রক্ষা জাতীয় পরিষদের সাধারণ সম্পাদক খন্দকার মো. মহসীন, জেলা পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. মাসুম আল আমিন এবং খামারি রানা দে ও তাইবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়, দেশে ডিমের দাম বাড়ার অজুহাতে তিন মাস আগে বাণিজ্যমন্ত্রীর নির্দেশে আগের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়েছে। যে কারণে দিনাজপুরসহ দেশের বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে বৈধ পথে আমদানির পাশাপাশি চোরাচালানেও বার্ড ফ্লু আক্রান্ত মুরগি ও ডিম আসছে। এতে পোলট্রিশিল্প যেমন ধ্বংস হচ্ছে, তেমনি বার্ড ফ্লু মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
সম্মেলনে আরও অভিযোগ করা হয়, ব্রয়লার বা লেয়ার মুরগির এক দিনের একটি বাচ্চা উৎপাদনে খরচ পড়ে মাত্র ২০ টাকা, অথচ হ্যাচারির মালিকেরা তা ৫০ টাকায় এবং লেয়ারের বাচ্চা ৭০ টাকার কমে বিক্রি করছেন না। অন্যদিকে ৫০ কেজি ওজনের এক বস্তা মুরগির খাবারের ন্যায্য দাম ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা হলেও পোলট্রি মিলের মালিকেরা বর্তমানে তা বিক্রি করছেন দেড় হাজার টাকায়।
পোলট্রি খাতের তিনটি সমিতির নেতারা গত সোমবার দিনাজপুর প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ করেন।তাঁরা পোলট্রিশিল্প রক্ষায় সরকারের কাছে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানান।
সংবাদ সম্মেলনে দিনাজপুর চেম্বারের সভাপতি নুরুল মঈন, বাংলাদেশ পোলট্রি খামার রক্ষা জাতীয় পরিষদের সাধারণ সম্পাদক খন্দকার মো. মহসীন, জেলা পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. মাসুম আল আমিন এবং খামারি রানা দে ও তাইবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়, দেশে ডিমের দাম বাড়ার অজুহাতে তিন মাস আগে বাণিজ্যমন্ত্রীর নির্দেশে আগের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়েছে। যে কারণে দিনাজপুরসহ দেশের বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে বৈধ পথে আমদানির পাশাপাশি চোরাচালানেও বার্ড ফ্লু আক্রান্ত মুরগি ও ডিম আসছে। এতে পোলট্রিশিল্প যেমন ধ্বংস হচ্ছে, তেমনি বার্ড ফ্লু মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
সম্মেলনে আরও অভিযোগ করা হয়, ব্রয়লার বা লেয়ার মুরগির এক দিনের একটি বাচ্চা উৎপাদনে খরচ পড়ে মাত্র ২০ টাকা, অথচ হ্যাচারির মালিকেরা তা ৫০ টাকায় এবং লেয়ারের বাচ্চা ৭০ টাকার কমে বিক্রি করছেন না। অন্যদিকে ৫০ কেজি ওজনের এক বস্তা মুরগির খাবারের ন্যায্য দাম ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা হলেও পোলট্রি মিলের মালিকেরা বর্তমানে তা বিক্রি করছেন দেড় হাজার টাকায়।
No comments