‘ইরানের ওপর শিগগিরই অবরোধ আরোপ করা হবে’
পরমাণু কর্মসূচি বন্ধ করতে রাজি না হওয়ায় ইরানের ওপর নতুন অবরোধ আরোপ করার একটি প্রস্তাব অনুমোদনের ব্যাপারে শিগগিরই চূড়ান্ত পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে মার্কিন কংগ্রেস। গত সোমবার মার্কিন কংগ্রেসের প্রতিনিধি পরিষদে ডেমোক্র্যাটদলীয় সদস্যদের নেতা স্টেনি হয়ার এ কথা বলেন।
যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলপন্থী লবিগোষ্ঠী এইপ্যাকের সম্মেলনে মার্কিন এই আইন প্রণেতা বলেন, ‘সহিংসতার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হওয়া একটি শাসকগোষ্ঠীর (ইরানের সরকার) কাছ থেকে এ ব্যাপারে আন্তরিকভাবে মনোভাবের পরিবর্তন আশা করতে পারি না আমরা। তবে আমরা আচরণ পরিবর্তন করার দাবি জানাতে পারি।’ তিনি বলেন, ‘ইরানের অর্থনীতিকে সবচেয়ে দুর্বল অবস্থানে নামিয়ে আনতে অবরোধ আরোপের ব্যাপারে কংগ্রেস দ্রুত চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে। আর এ জন্য ইরানের তেলসম্পদকে লক্ষ্যবস্তু করা হবে।’
অভ্যন্তরীণ পরিশোধন ক্ষমতা কম হওয়ায় ইরানের মোট জ্বালানি তেলের চাহিদার ৪০ শতাংশ পূরণ করা হয় আমদানি করা তেল দিয়ে। আর দেশটির এই দুর্বলতাকে কাজে লাগানোর মতো একটি আইন তৈরি করতে কাজ করছে মার্কিন কংগ্রেস।
হয়ার আরও বলেন, ‘এই অবরোধ আরোপের ফলে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় থেকে বিচ্ছিন্ন ইরানকে চড়া মূল্য দিতে হবে।’ ইসরায়েলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়েও নিজের সমর্থন জানান তিনি। পশ্চিমা দেশগুলোর অভিযোগ ইরান পরমাণু বোমা তৈরির চেষ্টা করছে। কিন্তু ইরান এ অভিযোগ অস্বীকার করে বলে আসছে তাদের এই কর্মসূচি সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে পরিচালিত।
এদিকে ইরানের পরমাণু কর্মসূচি বন্ধে কঠোর অবরোধ আরোপ করার পক্ষে সমর্থন জানিয়েছেন মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের শীর্ষ দুই রিপাবলিকানদলীয় সদস্য। তাঁরা ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যকার চলমান টানাপোড়েনের ইতি টানারও আহ্বান জানিয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলপন্থী লবিগোষ্ঠী এইপ্যাকের সম্মেলনে মার্কিন এই আইন প্রণেতা বলেন, ‘সহিংসতার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হওয়া একটি শাসকগোষ্ঠীর (ইরানের সরকার) কাছ থেকে এ ব্যাপারে আন্তরিকভাবে মনোভাবের পরিবর্তন আশা করতে পারি না আমরা। তবে আমরা আচরণ পরিবর্তন করার দাবি জানাতে পারি।’ তিনি বলেন, ‘ইরানের অর্থনীতিকে সবচেয়ে দুর্বল অবস্থানে নামিয়ে আনতে অবরোধ আরোপের ব্যাপারে কংগ্রেস দ্রুত চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে। আর এ জন্য ইরানের তেলসম্পদকে লক্ষ্যবস্তু করা হবে।’
অভ্যন্তরীণ পরিশোধন ক্ষমতা কম হওয়ায় ইরানের মোট জ্বালানি তেলের চাহিদার ৪০ শতাংশ পূরণ করা হয় আমদানি করা তেল দিয়ে। আর দেশটির এই দুর্বলতাকে কাজে লাগানোর মতো একটি আইন তৈরি করতে কাজ করছে মার্কিন কংগ্রেস।
হয়ার আরও বলেন, ‘এই অবরোধ আরোপের ফলে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় থেকে বিচ্ছিন্ন ইরানকে চড়া মূল্য দিতে হবে।’ ইসরায়েলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়েও নিজের সমর্থন জানান তিনি। পশ্চিমা দেশগুলোর অভিযোগ ইরান পরমাণু বোমা তৈরির চেষ্টা করছে। কিন্তু ইরান এ অভিযোগ অস্বীকার করে বলে আসছে তাদের এই কর্মসূচি সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে পরিচালিত।
এদিকে ইরানের পরমাণু কর্মসূচি বন্ধে কঠোর অবরোধ আরোপ করার পক্ষে সমর্থন জানিয়েছেন মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের শীর্ষ দুই রিপাবলিকানদলীয় সদস্য। তাঁরা ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যকার চলমান টানাপোড়েনের ইতি টানারও আহ্বান জানিয়েছেন।
No comments