বাংলাদেশ থেকে অধিক পরিমাণে চিংড়ি আমদানি করতে পারে ইইউ
বাংলাদেশ থেকে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) দেশগুলো আরও অধিক পরিমাণে হিমায়িত খাদ্য আমদানি করতে পারে।
ইইউর একটি প্রতিনিধিদল গত মঙ্গল ও বুধবার খুলনা অঞ্চলের বেশ কয়েকটি মত্স্য প্রক্রিয়াজাতকরণ কোম্পানি, মাছের ঘের, অবতরণকেন্দ্র, ডিপো, মাছের খাবার ও ওষুধের দোকান এবং মান নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র পরিদর্শন শেষে এমন ইঙ্গিত দেন।
বাংলাদেশ ফ্রোজেন ফুডস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএফএফইএ) সূত্রে জানা যায়, ইইউর খাদ্য ও ভেটেরিনারি অফিসের তিন সদস্যবিশিষ্ট এ প্রতিনিধিদল ১৮ জানুয়ারি বাংলাদেশে আসে। প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন এলিজাবেথ ব্রুলিনাস্কা। অপর দুই সদস্য হলেন অস্ত্রোওয়াস্কা ও লিনা এনগ্লান্ডস। প্রতিনিধিদলটি চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার পরিদর্শন করে গত সোমবার রাতে খুলনায় এসে পৌঁছান।
প্রতিনিধিদলের সদস্যরা মঙ্গল ও বুধবারে খুলনা মহানগর ও ডুমুরিয়া উপজেলার বেশ কয়েকটি মত্স্য প্রক্রিয়াজাতকরণ কোম্পানি, মাছের ঘের, অবতরণকেন্দ্র, ডিপো, মাছের খাবার ও ওষুধের দোকান এবং মান নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র পরিদর্শন করেন। পাশাপাশি তাঁরা খুলনার মত্স্য কর্মকর্তাদের সঙ্গেও দীর্ঘ সময় ধরে বৈঠক করেন।
বিএফএফইএর সহসভাপতি মো. আবদুল বাকী প্রথম আলোকে জানান, প্রতিনিধিদলটির সম্মানে গত মঙ্গলবার রাতে দেওয়া এক নৈশভোজ অনুষ্ঠানে তাঁরা খুলনার চিংড়ি উত্পাদন ও মান নিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়া দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন। এ সময় তাঁরা বাংলাদেশ থেকে ইইউভুক্ত দেশসমূহে আরও অধিক পরিমাণে হিমায়িত খাদ্য আমদানির ইঙ্গিত দেন।
প্রতিনিধিদলটি গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় ঢাকায় ফিরে গেছে। আজ বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকার একটি হোটেলে তাদের সম্মানে এক নৈশভোজের আয়োজন করা হয়েছে। সেখানে মত্স্যমন্ত্রী, ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তা ও বাংলাদেশ হিমায়িত খাদ্য রপ্তানিকারক সমিতির প্রতিনিধিরা উপস্থিত থাকবেন। এ সময় প্রতিনিধিদলটি বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে চিংড়ি আমদানির ব্যাপারে তাদের মন্তব্য জানাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
রপ্তানিকারকদের সূত্রে জানা যায়, বাংলাদেশ থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রতিবছর তিন থেকে চার হাজার কোটি টাকার হিমায়িত মত্স্য তথা চিংড়ি রপ্তানি হয়ে থাকে। এর মধ্যে ইইউভুক্ত দেশগুলোতেই শতকরা ৪৫ ভাগ হিমায়িত খাদ্য রপ্তানি হয়ে থাকে।
তবে চিংড়ি মাছে নাইট্রোফুরানের ব্যাপক উপস্থিতির কারণে বাংলাদেশের রপ্তানিকারকেরা ২০০৯ সালের ১৯ মে থেকে স্বেচ্ছায় ইইউভুক্ত দেশগুলোতে হিমায়িত খাদ্য রপ্তানি করা থেকে বিরত থাকেন। এর পরে আলোচনার মাধ্যমে চলতি ২০১০ সালের ১০ জানুয়ারি থেকে আবার ইইউতে বাংলাদেশি মত্স্য রপ্তানি শুরু হয়।
ইইউর একটি প্রতিনিধিদল গত মঙ্গল ও বুধবার খুলনা অঞ্চলের বেশ কয়েকটি মত্স্য প্রক্রিয়াজাতকরণ কোম্পানি, মাছের ঘের, অবতরণকেন্দ্র, ডিপো, মাছের খাবার ও ওষুধের দোকান এবং মান নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র পরিদর্শন শেষে এমন ইঙ্গিত দেন।
বাংলাদেশ ফ্রোজেন ফুডস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএফএফইএ) সূত্রে জানা যায়, ইইউর খাদ্য ও ভেটেরিনারি অফিসের তিন সদস্যবিশিষ্ট এ প্রতিনিধিদল ১৮ জানুয়ারি বাংলাদেশে আসে। প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন এলিজাবেথ ব্রুলিনাস্কা। অপর দুই সদস্য হলেন অস্ত্রোওয়াস্কা ও লিনা এনগ্লান্ডস। প্রতিনিধিদলটি চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার পরিদর্শন করে গত সোমবার রাতে খুলনায় এসে পৌঁছান।
প্রতিনিধিদলের সদস্যরা মঙ্গল ও বুধবারে খুলনা মহানগর ও ডুমুরিয়া উপজেলার বেশ কয়েকটি মত্স্য প্রক্রিয়াজাতকরণ কোম্পানি, মাছের ঘের, অবতরণকেন্দ্র, ডিপো, মাছের খাবার ও ওষুধের দোকান এবং মান নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র পরিদর্শন করেন। পাশাপাশি তাঁরা খুলনার মত্স্য কর্মকর্তাদের সঙ্গেও দীর্ঘ সময় ধরে বৈঠক করেন।
বিএফএফইএর সহসভাপতি মো. আবদুল বাকী প্রথম আলোকে জানান, প্রতিনিধিদলটির সম্মানে গত মঙ্গলবার রাতে দেওয়া এক নৈশভোজ অনুষ্ঠানে তাঁরা খুলনার চিংড়ি উত্পাদন ও মান নিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়া দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন। এ সময় তাঁরা বাংলাদেশ থেকে ইইউভুক্ত দেশসমূহে আরও অধিক পরিমাণে হিমায়িত খাদ্য আমদানির ইঙ্গিত দেন।
প্রতিনিধিদলটি গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় ঢাকায় ফিরে গেছে। আজ বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকার একটি হোটেলে তাদের সম্মানে এক নৈশভোজের আয়োজন করা হয়েছে। সেখানে মত্স্যমন্ত্রী, ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তা ও বাংলাদেশ হিমায়িত খাদ্য রপ্তানিকারক সমিতির প্রতিনিধিরা উপস্থিত থাকবেন। এ সময় প্রতিনিধিদলটি বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে চিংড়ি আমদানির ব্যাপারে তাদের মন্তব্য জানাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
রপ্তানিকারকদের সূত্রে জানা যায়, বাংলাদেশ থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রতিবছর তিন থেকে চার হাজার কোটি টাকার হিমায়িত মত্স্য তথা চিংড়ি রপ্তানি হয়ে থাকে। এর মধ্যে ইইউভুক্ত দেশগুলোতেই শতকরা ৪৫ ভাগ হিমায়িত খাদ্য রপ্তানি হয়ে থাকে।
তবে চিংড়ি মাছে নাইট্রোফুরানের ব্যাপক উপস্থিতির কারণে বাংলাদেশের রপ্তানিকারকেরা ২০০৯ সালের ১৯ মে থেকে স্বেচ্ছায় ইইউভুক্ত দেশগুলোতে হিমায়িত খাদ্য রপ্তানি করা থেকে বিরত থাকেন। এর পরে আলোচনার মাধ্যমে চলতি ২০১০ সালের ১০ জানুয়ারি থেকে আবার ইইউতে বাংলাদেশি মত্স্য রপ্তানি শুরু হয়।
No comments