জ্বলবে মশাল ঐক্যের প্রতীক হয়ে
বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের পুরোনো মশাল-স্তম্ভ ভেঙে নতুন স্তম্ভ করা হয়েছে। গেমসের উদ্বোধনী দিনে কাল এই স্তম্ভে মশাল জ্বলবে, যা নিভবে গেমসের সমাপনী দিনে, ৯ ফেব্রুয়ারি।
আয়োজকদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, মশাল ফ্রেমের উচ্চতা ৬০ ফুট, মশালের উচ্চতাও ৬০ ফুট। ইস্পাতের পরিমাণ আনুমানিক ২৫০ টন। ফ্রেমের উচ্চতা ১০-১২ ফুট।
আঞ্চলিক সহযোগিতা, বন্ধুত্ব ও সাংস্কৃতিক বন্ধনের প্রতীক হয়ে জ্বলবে মশালের শিখা। প্রজ্বালিত মশালে ব্যক্ত হবে ঐতিহ্য, ঐক্যের প্রতীক ও আঞ্চলিক সহযোগিতার আকাশছোঁয়ার অভিলাষ।
এবারই প্রথম অলিম্পিকের মতো এই গেমসের আগে মশাল প্রজ্বালন করা হচ্ছে নানা আনুষ্ঠানিকতায়। গতবার যেহেতু গেমস হয়েছিল শ্রীলঙ্কায়, তাই এবার মশাল-যাত্রার শুরুটা হয়েছে সে দেশ থেকেই। শ্রীলঙ্কার অ্যাডামস পিকে জাঁকালো অনুষ্ঠান শেষে আর কোথাও না গিয়ে সরাসরি ঢাকায় মশাল এসেছে ২৪ জানুয়ারি। কাল দুপুরে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে দক্ষিণ এশীয় অলিম্পিক কাউন্সিলের সভাপতি ও বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি জেনারেল আব্দুল মুবীনের কাছে তা হস্তান্তর করেন ঢাকায় শ্রীলঙ্কার ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার সি মোনাসিংহে। জেনারেল আব্দুল মুবীন সেটি তুলে দেন গেমসের উত্সব কমিটির আহ্বায়ক মেজর জেনারেল আমিন আহমদ চৌধুরীর কাছে।
আজ মেঘনাঘাট থেকে শুরু হবে মশাল-যাত্রা; সেখান থেকে নদীপথে বুড়িগঙ্গার তীরে এসে তা যাত্রা করবে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের দিকে। এ উপলক্ষে মেঘনাঘাটে হবে নৌকাবাইচ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
মশাল বহন করার জন্য মনোনীত করা হয়েছে দেশের ১২ জন ক্রীড়াবিদকে। তাঁরা হলেন—লুত্ফুন্নেসা হক বকুল, গোলাম মোস্তাফা বীর বিক্রম (যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা), জিনাত আহমেদ, কাজী সালাউদ্দিন, রকিবুল হাসান, আতিকুর রহমান, কাজী শাহানা পারভীন, আকরাম খান, লে. কমান্ডার বজলুর রহমান (অব.), জুয়েল রানা, সুবেদার মোশাররফ হোসেন ও মাহবুব আলম। মূল ভেন্যুতে মশাল প্রজ্বালন করবেন কাজী সালাউদ্দিন।
আগে জানানো হয়েছিল মেঘনাঘাটে প্রধান অতিথি হিসেবে প্রধানমন্ত্রী উপস্থিত থাকবেন, তবে কাল জানানো হলো ওই অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি গেমসের সাংগঠনিক কমিটির চেয়ারম্যান অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।
আয়োজকদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, মশাল ফ্রেমের উচ্চতা ৬০ ফুট, মশালের উচ্চতাও ৬০ ফুট। ইস্পাতের পরিমাণ আনুমানিক ২৫০ টন। ফ্রেমের উচ্চতা ১০-১২ ফুট।
আঞ্চলিক সহযোগিতা, বন্ধুত্ব ও সাংস্কৃতিক বন্ধনের প্রতীক হয়ে জ্বলবে মশালের শিখা। প্রজ্বালিত মশালে ব্যক্ত হবে ঐতিহ্য, ঐক্যের প্রতীক ও আঞ্চলিক সহযোগিতার আকাশছোঁয়ার অভিলাষ।
এবারই প্রথম অলিম্পিকের মতো এই গেমসের আগে মশাল প্রজ্বালন করা হচ্ছে নানা আনুষ্ঠানিকতায়। গতবার যেহেতু গেমস হয়েছিল শ্রীলঙ্কায়, তাই এবার মশাল-যাত্রার শুরুটা হয়েছে সে দেশ থেকেই। শ্রীলঙ্কার অ্যাডামস পিকে জাঁকালো অনুষ্ঠান শেষে আর কোথাও না গিয়ে সরাসরি ঢাকায় মশাল এসেছে ২৪ জানুয়ারি। কাল দুপুরে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে দক্ষিণ এশীয় অলিম্পিক কাউন্সিলের সভাপতি ও বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি জেনারেল আব্দুল মুবীনের কাছে তা হস্তান্তর করেন ঢাকায় শ্রীলঙ্কার ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার সি মোনাসিংহে। জেনারেল আব্দুল মুবীন সেটি তুলে দেন গেমসের উত্সব কমিটির আহ্বায়ক মেজর জেনারেল আমিন আহমদ চৌধুরীর কাছে।
আজ মেঘনাঘাট থেকে শুরু হবে মশাল-যাত্রা; সেখান থেকে নদীপথে বুড়িগঙ্গার তীরে এসে তা যাত্রা করবে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের দিকে। এ উপলক্ষে মেঘনাঘাটে হবে নৌকাবাইচ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
মশাল বহন করার জন্য মনোনীত করা হয়েছে দেশের ১২ জন ক্রীড়াবিদকে। তাঁরা হলেন—লুত্ফুন্নেসা হক বকুল, গোলাম মোস্তাফা বীর বিক্রম (যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা), জিনাত আহমেদ, কাজী সালাউদ্দিন, রকিবুল হাসান, আতিকুর রহমান, কাজী শাহানা পারভীন, আকরাম খান, লে. কমান্ডার বজলুর রহমান (অব.), জুয়েল রানা, সুবেদার মোশাররফ হোসেন ও মাহবুব আলম। মূল ভেন্যুতে মশাল প্রজ্বালন করবেন কাজী সালাউদ্দিন।
আগে জানানো হয়েছিল মেঘনাঘাটে প্রধান অতিথি হিসেবে প্রধানমন্ত্রী উপস্থিত থাকবেন, তবে কাল জানানো হলো ওই অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি গেমসের সাংগঠনিক কমিটির চেয়ারম্যান অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।
No comments