আর্থারের পদত্যাগের পর
চেইন রিঅ্যাকশন’ বোধহয় একেই বলে। আগের দিন মিকি আর্থার ইস্তফা দিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার কোচের পদ থেকে। পরদিন প্রথমে শোনা গেল, পুরো নির্বাচক কমিটিই বাতিল করে দিচ্ছে ক্রিকেট সাউথ আফ্রিকা (সিএসএ)। এর পরই ঘোষণা এল, পুনর্গঠন করা হবে পুরো ক্রিকেট বোর্ডের অবকাঠামোই!
ঘটনার শুরু আর্থারের ইস্তফা দিয়ে। ২০০৫ সালের মে মাসে রে জেনিংসের স্থলাভিষিক্ত হওয়ার পর গত প্রায় ৫ বছরে দক্ষিণ আফ্রিকা দলের সাফল্যের অন্যতম কারিগর তিনি। কিন্তু গুজব রটেছিল, অধিনায়ক গ্রায়েম স্মিথের সঙ্গে তাঁর বনিবনা হচ্ছে না বেশ কিছুদিন ধরেই। সম্পর্কের অবনতি হতে থাকার কারণেই নাকি সরে দাঁড়ান আর্থার।
যদিও কাল স্মিথকে পাশে নিয়েই সংবাদ সম্মেলন করলেন সাবেক হয়ে যাওয়া কোচ। ছবিটাই বলে দিচ্ছিল, প্রথমে শোনা যাওয়া গুঞ্জনটা স্রেফ গুঞ্জনই। আর্থার নিজেও জানালেন, অধিনায়কের সঙ্গে ক্ষমতার কোনো দ্বন্দ্ব নয়, বরং সিএসএর সঙ্গেই মতের মিল হচ্ছে না তাঁর, ‘বর্তমান যা পরিস্থিতি তাতে আমার মনে হচ্ছে না, দলকে আমি এগিয়ে নিতে পারি।’
বলেছেন, ‘গ্রায়েমের সঙ্গে আমার কোনো সমস্যা নেই। গ্রায়েম তো আর অতটা ক্ষমতাধর নয়। ওর জন্য বিষয়টা কুিসত হয়ে গেল। এরই মধ্যে তিনজন কোচ আর তিনটা ভিন্ন ভিন্ন নির্বাচক কমিটির সঙ্গে ওকে কাজ করতে হলো, যদিও বয়সে ও এখনো তরুণ।’ স্মিথের সঙ্গে এই পাঁচ বছরে অসাধারণ সম্পর্ক ছিল বলেও জানালেন, ‘গ্রায়েমের সঙ্গে বিন্দুমাত্র কোনো সমস্যা আমার নেই। আমাদের সম্পর্ক বরং দারুণ ছিল।’ স্মিথও জানালেন, আর্থারের কাছ থেকে ফোনে তাঁর সরে দাঁড়ানোর খবর শোনার পর থেকেই একরকম শোকাচ্ছন্ন হয়ে আছেন তিনি।
পদত্যাগ আর্থার স্বেচ্ছায় করেছেন। তবে বোর্ডের ওপর থেকে চাপ তৈরি হয়েছিল। আর্থারের জন্য সম্মানজনক প্রস্থানের পথ করে দিয়ে তাঁকে সরে দাঁড়াতে একরকম বাধ্যই করা হয়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকাকে টেস্ট আর ওয়ানডে দুই র্যাঙ্কিংয়েই এক নম্বরে তুলে এনেছিলেন। যদিও ২০০৯ সালে মাত্র একটা টেস্ট জিতেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। ওয়ানডেতেও ছিল ব্যর্থতা।
ওদিকে সিএসএর প্রধান নির্বাহী জেরাল্ড মাজোলা জানিয়েছেন, শনিবার ভারতের উদ্দেশে রওনা দেওয়া দলটির আপত্কালীন কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন কোরি ভ্যান জিল। জিল অন্তর্বর্তীকালীন নির্বাচক কমিটিতেও আছেন। এই কমিটিতে জিলের সঙ্গে আছেন কেপলার ওয়েসেলস আর মাজোলা নিজে। ১৯ ফেব্রুয়ারি বোর্ডের পরবর্তী সভায় নতুন করে ঠিক করা হবে কোচ আর নির্বাচক কমিটি।
ঘটনার শুরু আর্থারের ইস্তফা দিয়ে। ২০০৫ সালের মে মাসে রে জেনিংসের স্থলাভিষিক্ত হওয়ার পর গত প্রায় ৫ বছরে দক্ষিণ আফ্রিকা দলের সাফল্যের অন্যতম কারিগর তিনি। কিন্তু গুজব রটেছিল, অধিনায়ক গ্রায়েম স্মিথের সঙ্গে তাঁর বনিবনা হচ্ছে না বেশ কিছুদিন ধরেই। সম্পর্কের অবনতি হতে থাকার কারণেই নাকি সরে দাঁড়ান আর্থার।
যদিও কাল স্মিথকে পাশে নিয়েই সংবাদ সম্মেলন করলেন সাবেক হয়ে যাওয়া কোচ। ছবিটাই বলে দিচ্ছিল, প্রথমে শোনা যাওয়া গুঞ্জনটা স্রেফ গুঞ্জনই। আর্থার নিজেও জানালেন, অধিনায়কের সঙ্গে ক্ষমতার কোনো দ্বন্দ্ব নয়, বরং সিএসএর সঙ্গেই মতের মিল হচ্ছে না তাঁর, ‘বর্তমান যা পরিস্থিতি তাতে আমার মনে হচ্ছে না, দলকে আমি এগিয়ে নিতে পারি।’
বলেছেন, ‘গ্রায়েমের সঙ্গে আমার কোনো সমস্যা নেই। গ্রায়েম তো আর অতটা ক্ষমতাধর নয়। ওর জন্য বিষয়টা কুিসত হয়ে গেল। এরই মধ্যে তিনজন কোচ আর তিনটা ভিন্ন ভিন্ন নির্বাচক কমিটির সঙ্গে ওকে কাজ করতে হলো, যদিও বয়সে ও এখনো তরুণ।’ স্মিথের সঙ্গে এই পাঁচ বছরে অসাধারণ সম্পর্ক ছিল বলেও জানালেন, ‘গ্রায়েমের সঙ্গে বিন্দুমাত্র কোনো সমস্যা আমার নেই। আমাদের সম্পর্ক বরং দারুণ ছিল।’ স্মিথও জানালেন, আর্থারের কাছ থেকে ফোনে তাঁর সরে দাঁড়ানোর খবর শোনার পর থেকেই একরকম শোকাচ্ছন্ন হয়ে আছেন তিনি।
পদত্যাগ আর্থার স্বেচ্ছায় করেছেন। তবে বোর্ডের ওপর থেকে চাপ তৈরি হয়েছিল। আর্থারের জন্য সম্মানজনক প্রস্থানের পথ করে দিয়ে তাঁকে সরে দাঁড়াতে একরকম বাধ্যই করা হয়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকাকে টেস্ট আর ওয়ানডে দুই র্যাঙ্কিংয়েই এক নম্বরে তুলে এনেছিলেন। যদিও ২০০৯ সালে মাত্র একটা টেস্ট জিতেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। ওয়ানডেতেও ছিল ব্যর্থতা।
ওদিকে সিএসএর প্রধান নির্বাহী জেরাল্ড মাজোলা জানিয়েছেন, শনিবার ভারতের উদ্দেশে রওনা দেওয়া দলটির আপত্কালীন কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন কোরি ভ্যান জিল। জিল অন্তর্বর্তীকালীন নির্বাচক কমিটিতেও আছেন। এই কমিটিতে জিলের সঙ্গে আছেন কেপলার ওয়েসেলস আর মাজোলা নিজে। ১৯ ফেব্রুয়ারি বোর্ডের পরবর্তী সভায় নতুন করে ঠিক করা হবে কোচ আর নির্বাচক কমিটি।
No comments