দেশের দুটি শেয়ারবাজারে ১,৭০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন
দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে সম্মিলিত লেনদেনের পরিমাণ এবার এক হাজার ৭০০ কোটি টাকার মাইলফলক ছাড়িয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুই স্টক এক্সচেঞ্জে যৌথভাবে লেনদেন হয়েছে এক হাজার ৭০৪ কোটি টাকা।
এর মধ্যে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) এককভাবে লেনদেন হয়েছে এক হাজার ৫৮১ কোটি টাকার শেয়ার। এটি ডিএসইর ইতিহাসে এক দিনে সর্বোচ্চ লেনদেন। এর আগে গত বুধবার ডিএসইতে এক হাজার ৫১৭ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গতকাল ১২২ কোটি ৫৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। তবে ওই বাজারে এক দিনের সর্বোচ্চ লেনদেনের আগের রেকর্ডটি অক্ষুণ্ন রয়েছে। এর আগে সিএসইতে এক দিনে সর্বোচ্চ ১৬৫ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছিল।
শুধু লেনদেন নয়, উভয় স্টক এক্সচেঞ্জের মূল্য সূচকও আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে। ডিএসইর সাধারণ মূল্য সূচক প্রায় ৮০ পয়েন্ট বেড়ে পাঁচ হাজার ৩৯০ পয়েন্ট ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে গ্রামীণফোনের কারণেই সূচক বেড়েছে প্রায় ৪৫ পয়েন্ট।
ডিএসইর হিসাব অনুযায়ী, কোম্পানিটির শেয়ারের দাম এক টাকা বাড়লে সূচক বাড়ে সাড়ে তিন পয়েন্ট। গতকাল দিনশেষে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম ১৩ টাকা বেড়েছে।
সিএসইর সার্বিক মূল্য সূচক ২৯১ পয়েন্ট বেড়ে ১৫ হাজার ৬৭৭ পয়েন্ট ছাড়িয়েছে।
বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, কয়েক দিন ধরে এমনিতেই শেয়ারবাজারে মূল্য সূচক ও লেনদেন বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত ছিল। এর ওপর গতকাল বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত পাঁচ খুনির ফাঁসির রায় কার্যকর হওয়ার খবর বাজারকে আরও উত্তাপ জুগিয়েছে।
তবে তাঁরা বলছেন, এভাবে বাজার অব্যাহতভাবে বাড়তে থাকলে একপর্যায়ে তা বিপজ্জনক জায়গায় চলে যাবে। এ অবস্থায় যাওয়ার আগেই সরকারের উচিত নতুন নতুন শেয়ার বাজারে তালিকাভুক্ত করা। সেটা সম্ভব না হলে তালিকাভুক্ত কোম্পানির বাকি শেয়ারগুলো অন্তত ছাড়া যেতে পারে।
এর মধ্যে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) এককভাবে লেনদেন হয়েছে এক হাজার ৫৮১ কোটি টাকার শেয়ার। এটি ডিএসইর ইতিহাসে এক দিনে সর্বোচ্চ লেনদেন। এর আগে গত বুধবার ডিএসইতে এক হাজার ৫১৭ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গতকাল ১২২ কোটি ৫৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। তবে ওই বাজারে এক দিনের সর্বোচ্চ লেনদেনের আগের রেকর্ডটি অক্ষুণ্ন রয়েছে। এর আগে সিএসইতে এক দিনে সর্বোচ্চ ১৬৫ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছিল।
শুধু লেনদেন নয়, উভয় স্টক এক্সচেঞ্জের মূল্য সূচকও আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে। ডিএসইর সাধারণ মূল্য সূচক প্রায় ৮০ পয়েন্ট বেড়ে পাঁচ হাজার ৩৯০ পয়েন্ট ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে গ্রামীণফোনের কারণেই সূচক বেড়েছে প্রায় ৪৫ পয়েন্ট।
ডিএসইর হিসাব অনুযায়ী, কোম্পানিটির শেয়ারের দাম এক টাকা বাড়লে সূচক বাড়ে সাড়ে তিন পয়েন্ট। গতকাল দিনশেষে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম ১৩ টাকা বেড়েছে।
সিএসইর সার্বিক মূল্য সূচক ২৯১ পয়েন্ট বেড়ে ১৫ হাজার ৬৭৭ পয়েন্ট ছাড়িয়েছে।
বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, কয়েক দিন ধরে এমনিতেই শেয়ারবাজারে মূল্য সূচক ও লেনদেন বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত ছিল। এর ওপর গতকাল বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত পাঁচ খুনির ফাঁসির রায় কার্যকর হওয়ার খবর বাজারকে আরও উত্তাপ জুগিয়েছে।
তবে তাঁরা বলছেন, এভাবে বাজার অব্যাহতভাবে বাড়তে থাকলে একপর্যায়ে তা বিপজ্জনক জায়গায় চলে যাবে। এ অবস্থায় যাওয়ার আগেই সরকারের উচিত নতুন নতুন শেয়ার বাজারে তালিকাভুক্ত করা। সেটা সম্ভব না হলে তালিকাভুক্ত কোম্পানির বাকি শেয়ারগুলো অন্তত ছাড়া যেতে পারে।
No comments