কারসাজি রয়েছে কি না, দেখতে এসইসির তদন্ত কমিটি গঠন
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত টেলিযোগাযোগ খাতে দেশের শীর্ষস্থানীয় কোম্পানি গ্রামীণফোন লিমিটেডের শেয়ারের সাম্প্রতিক লেনদেনের পেছনে কোনো কারসাজি রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) গতকাল বুধবার দুই সদস্যের এ কমিটি গঠন করে। এসইসির পরিচালক রেজাউল করিম ও সহকারী পরিচালক ইকবাল হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত এ কমিটিকে আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
যোগাযোগ করা হলে এসইসির সদস্য মনসুর আলম প্রথম আলোকে বলেন, গ্রামীণফোনের শেয়ারের সাম্প্রতিক লেনদেনের ধরন ছিল কিছুটা অস্বাভাবিক। তাই এ ক্ষেত্রে আইনবহির্ভূত কোনো ঘটনা ঘটেছে কি না, তা খতিয়ে দেখতেই এ তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটি এ লেনদেনের পেছনে কোম্পানির কোনো অপ্রকাশিত মূল্যসংবেদনশীল তথ্য কাজ করেছে কি না, তাও খতিয়ে দেখবে।
এর আগে গত সোমবার এসইসি গ্রামীণফোনের শেয়ারের লেনদেনকে অস্বাভাবিক অ্যাখ্যা দিয়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) তা তদন্ত করার নির্দেশ দেয়। এর ভিত্তিতে ডিএসই ৩৫টির মতো ব্রোকারেজ হাউসে গ্রামীণফোনের শেয়ার লেনদেনে অংশ নিয়েছে এমন শীর্ষ ২০ গ্রাহকের তথ্য সংগ্রহ শুরু করেছে। একই দিন এসইসি নিজেও তদারকি দল পাঠিয়ে ছয়টি ব্রোকারেজ হাউস থেকে লেনদেনের তথ্য সংগ্রহ করে।
প্রাথমিক এসব তদন্তে সন্দেহজনক কোনো কিছু পাওয়া গেছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে মনসুর আলম বলেন, ‘কিছু সন্দেহজনক ব্যাপার রয়েছে বলেই তো তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।’ সাম্প্রতিক সময়ে বাজারে গ্রামীণফোনের শেয়ারের যে হারে মূল্যবৃদ্ধি হয়েছে, তার চেয়ে বেশি হারে অন্য অনেক দুর্বল কোম্পানির শেয়ারের মূল্যবৃদ্ধি ঘটেছে। তাহলে কেবল গ্রামীণফোন নিয়ে এসইসির এত উদ্বেগ কেন—এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘গ্রামীণফোনের শেয়ারের দাম ও লেনদেনের ওঠানামা সূচকে অনেক বেশি প্রভাব ফেলে। তাই এ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেনে অনৈতিক কিছু ঘটলে তা পুরো বাজারকেই প্রভাবিত করবে। সে জন্যই কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন নিয়ে এ সতর্কতা।’
বাজার পরিস্থিতি: এসইসির তদন্ত ও কয়েকটি মার্চেন্ট ব্যাংকের ঋণসুবিধা বন্ধ হওয়ার পর গত মঙ্গলবার গ্রামীণফোনের শেয়ারের দর কিছুটা কমে। তবে গতকাল আবার তা বৃদ্ধির ধারায় ফিরে এসেছে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, এর মাধ্যমে কোম্পানিটির শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের ব্যাপক আস্থার প্রতিফলন ঘটেছে।
অবশ্য, এ দিন উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দামই বেড়েছে।
গতকাল দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন শুরু হয়েছে।
লেনদেনের প্রথম দিনেই ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের ফান্ডটি লেনদেন হয়েছে সর্বোচ্চ ৩০ টাকায়। অবশ্য দিন শেষে তা ২৭ টাকায় নেমে এসেছে।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) গতকাল বুধবার দুই সদস্যের এ কমিটি গঠন করে। এসইসির পরিচালক রেজাউল করিম ও সহকারী পরিচালক ইকবাল হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত এ কমিটিকে আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
যোগাযোগ করা হলে এসইসির সদস্য মনসুর আলম প্রথম আলোকে বলেন, গ্রামীণফোনের শেয়ারের সাম্প্রতিক লেনদেনের ধরন ছিল কিছুটা অস্বাভাবিক। তাই এ ক্ষেত্রে আইনবহির্ভূত কোনো ঘটনা ঘটেছে কি না, তা খতিয়ে দেখতেই এ তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটি এ লেনদেনের পেছনে কোম্পানির কোনো অপ্রকাশিত মূল্যসংবেদনশীল তথ্য কাজ করেছে কি না, তাও খতিয়ে দেখবে।
এর আগে গত সোমবার এসইসি গ্রামীণফোনের শেয়ারের লেনদেনকে অস্বাভাবিক অ্যাখ্যা দিয়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) তা তদন্ত করার নির্দেশ দেয়। এর ভিত্তিতে ডিএসই ৩৫টির মতো ব্রোকারেজ হাউসে গ্রামীণফোনের শেয়ার লেনদেনে অংশ নিয়েছে এমন শীর্ষ ২০ গ্রাহকের তথ্য সংগ্রহ শুরু করেছে। একই দিন এসইসি নিজেও তদারকি দল পাঠিয়ে ছয়টি ব্রোকারেজ হাউস থেকে লেনদেনের তথ্য সংগ্রহ করে।
প্রাথমিক এসব তদন্তে সন্দেহজনক কোনো কিছু পাওয়া গেছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে মনসুর আলম বলেন, ‘কিছু সন্দেহজনক ব্যাপার রয়েছে বলেই তো তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।’ সাম্প্রতিক সময়ে বাজারে গ্রামীণফোনের শেয়ারের যে হারে মূল্যবৃদ্ধি হয়েছে, তার চেয়ে বেশি হারে অন্য অনেক দুর্বল কোম্পানির শেয়ারের মূল্যবৃদ্ধি ঘটেছে। তাহলে কেবল গ্রামীণফোন নিয়ে এসইসির এত উদ্বেগ কেন—এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘গ্রামীণফোনের শেয়ারের দাম ও লেনদেনের ওঠানামা সূচকে অনেক বেশি প্রভাব ফেলে। তাই এ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেনে অনৈতিক কিছু ঘটলে তা পুরো বাজারকেই প্রভাবিত করবে। সে জন্যই কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন নিয়ে এ সতর্কতা।’
বাজার পরিস্থিতি: এসইসির তদন্ত ও কয়েকটি মার্চেন্ট ব্যাংকের ঋণসুবিধা বন্ধ হওয়ার পর গত মঙ্গলবার গ্রামীণফোনের শেয়ারের দর কিছুটা কমে। তবে গতকাল আবার তা বৃদ্ধির ধারায় ফিরে এসেছে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, এর মাধ্যমে কোম্পানিটির শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের ব্যাপক আস্থার প্রতিফলন ঘটেছে।
অবশ্য, এ দিন উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দামই বেড়েছে।
গতকাল দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন শুরু হয়েছে।
লেনদেনের প্রথম দিনেই ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের ফান্ডটি লেনদেন হয়েছে সর্বোচ্চ ৩০ টাকায়। অবশ্য দিন শেষে তা ২৭ টাকায় নেমে এসেছে।
No comments