সু চিকে অবিলম্বে মুক্তি দিতে বলেছে যুক্তরাষ্ট্র
মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চিকে অবিলম্বে মুক্তি দেওয়ার জন্য সে দেশের সামরিক সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এ বছরের সাধারণ নির্বাচনের পর সু চিকে ছেড়ে দেওয়া হতে পারে, এমন ইংগিত পাওয়ার পরই ওয়াশিংটন এ আহ্বান জানিয়েছে। খবর এএফপির।
সু চির রাজনৈতিক দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্র্যাসি (এনএলডি) বলেছে, তাদের কাছে তথ্য আছে যে সামরিক জান্তা সরকার নির্বাচনের পরে নভেম্বরে সু চিকে মুক্তি দেওয়ার চিন্তাভাবনা করছে।
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ফিলিপ ক্রাউলি বলেছেন, নির্বাচনের পরে সু চিকে মুক্তি দেওয়া হলে সেটা হবে দুঃখজনক। তিনি বলেন, সু চিকে মুক্তি দেওয়ার জন্য মিয়ানমারের সামরিক সরকারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের চাপ অব্যাহত থাকবে। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন ও সিনেটর জিম ওয়েবের মধ্যকার বৈঠকের পরে ক্রাউলি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। মিয়ানমারের সামরিক সরকারের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে প্রধান আলোচকের ভূমিকা পালন করছেন জিম ওয়েব।
১৯৯০ সালে মিয়ানমারের সর্বশেষ সাধারণ নির্বাচনে বিশাল ভোটের ব্যবধানে জয়ী হয়েছিল সু চির দল এনএলডি। কিন্তু সামরিক সরকার এনএলডির হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করেনি। ১৯৬২ সাল থেকে সামরিক শাসন চলে আসছে মিয়ানমারে।
বিগত দুই দশকের মধ্যে বেশির ভাগ সময়ই সু চিকে গৃহবন্দী করে রেখেছে সে দেশের সামরিক সরকার। সু চিকে মুক্তি দেওয়ার জন্য নানাভাবে আন্তর্জাতিক চাপ সৃষ্টি করা হলেও তাতে কর্ণপাত করেনি জান্তা সরকার।
বিরোধী দল এনএলডি আসন্ন নির্বাচন নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছে। তাদের আশঙ্কা, সামরিক শাসনকে বৈধতা দেওয়ার ষড়যন্ত্র হিসেবে এ নির্বাচনের আয়োজন করা হয়েছে। তবে কবে নাগাদ এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে সে সম্পর্কে এখনো কিছু জানায়নি দেশটির সরকার।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ক্ষমতাগ্রহণের পর থেকে মিয়ানমারের সংকট মোকাবিলায় বিশেষ নজর দিয়ে আসছেন। ওবামা প্রশাসন মিয়ানমারে রাজনৈতিক নেতাদের বন্দী করে রাখার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
সু চির রাজনৈতিক দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্র্যাসি (এনএলডি) বলেছে, তাদের কাছে তথ্য আছে যে সামরিক জান্তা সরকার নির্বাচনের পরে নভেম্বরে সু চিকে মুক্তি দেওয়ার চিন্তাভাবনা করছে।
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ফিলিপ ক্রাউলি বলেছেন, নির্বাচনের পরে সু চিকে মুক্তি দেওয়া হলে সেটা হবে দুঃখজনক। তিনি বলেন, সু চিকে মুক্তি দেওয়ার জন্য মিয়ানমারের সামরিক সরকারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের চাপ অব্যাহত থাকবে। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন ও সিনেটর জিম ওয়েবের মধ্যকার বৈঠকের পরে ক্রাউলি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। মিয়ানমারের সামরিক সরকারের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে প্রধান আলোচকের ভূমিকা পালন করছেন জিম ওয়েব।
১৯৯০ সালে মিয়ানমারের সর্বশেষ সাধারণ নির্বাচনে বিশাল ভোটের ব্যবধানে জয়ী হয়েছিল সু চির দল এনএলডি। কিন্তু সামরিক সরকার এনএলডির হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করেনি। ১৯৬২ সাল থেকে সামরিক শাসন চলে আসছে মিয়ানমারে।
বিগত দুই দশকের মধ্যে বেশির ভাগ সময়ই সু চিকে গৃহবন্দী করে রেখেছে সে দেশের সামরিক সরকার। সু চিকে মুক্তি দেওয়ার জন্য নানাভাবে আন্তর্জাতিক চাপ সৃষ্টি করা হলেও তাতে কর্ণপাত করেনি জান্তা সরকার।
বিরোধী দল এনএলডি আসন্ন নির্বাচন নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছে। তাদের আশঙ্কা, সামরিক শাসনকে বৈধতা দেওয়ার ষড়যন্ত্র হিসেবে এ নির্বাচনের আয়োজন করা হয়েছে। তবে কবে নাগাদ এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে সে সম্পর্কে এখনো কিছু জানায়নি দেশটির সরকার।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ক্ষমতাগ্রহণের পর থেকে মিয়ানমারের সংকট মোকাবিলায় বিশেষ নজর দিয়ে আসছেন। ওবামা প্রশাসন মিয়ানমারে রাজনৈতিক নেতাদের বন্দী করে রাখার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
No comments