ঋণখেলাপি কি না আগেই যাচাই করে নিতে হবে
ব্যাংকের পরিচালক নিয়োগ বা পুনর্নিয়োগের ক্ষেত্রে এখন থেকে মনোনীত ব্যক্তি ঋণখেলাপি কি না, তা আগেই বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোর (সিআইবি) হালনাগাদ প্রতিবেদনের মাধ্যমে যাচাই করতে হবে।
তাই সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির ঘোষণাপত্রের সঙ্গে পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান কর্তৃক সত্যায়িত হালনাগাদ সিআইবি প্রতিবেদনের অনুলিপি এবং পরিচালকদের হালনাগাদ তালিকাও যুক্ত করতে হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক গতকাল বৃহস্পতিবার এক সার্কুলারে দেশে ব্যবসারত সব ব্যাংককে এই নির্দেশ দিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক আরও বলেছে, ব্যাংকের পরিচালক হওয়ার যোগ্যতা ও উপযুক্ততাসংক্রান্ত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের যে সার্কুলার বিদ্যমান রয়েছে, তাতে কোনো খেলাপি ঋণগ্রহীতা ব্যাংকের পরিচালক হওয়ার যোগ্য নন।
তবে কোনো কোনো খেলাপি তথ্য গোপন করে ও অসত্য ঘোষণা দিয়ে ব্যাংকের পরিচালক নিযুক্ত হচ্ছেন, যা বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে ধরা পড়েছে।
জানা গেছে, ব্যাংকে পরিচালক নিযুক্ত করার পর নবনিযুক্ত বা পুনর্নিযুক্ত পরিচালকের স্বাক্ষরিত ঘোষণাপত্র ও পরিচালক সম্পর্কিত তথ্যাদি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে পাঠানো হয়। এরপর ওই পরিচালকের সিআইবি যাচাই করে দেখা হয় যে তিনি ঋণখেলাপি কি না। যদি খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত হন, তাহলে তাঁর পরিচালকত্ব বাতিল হয়ে যায়।
ইদানীং এ রকম একাধিক ঘটনায় একাধিক পরিচালকের খেলাপি হওয়াসংক্রান্ত মিথ্যা ঘোষণা ধরা পড়েছে। এর পর বিধিমোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হলেও কোনো কোনো সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনার বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করে স্থগিতাদেশ নিয়েছেন।
সম্প্রতি ন্যাশনাল ক্রেডিট অ্যান্ড কমার্স (এনসিসি) ব্যাংকের তিনজন পরিচালকের ক্ষেত্রে তাঁদের ঘোষণাপত্র যাচাই করে দেখা গেছে যে ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর করার ও পরিচালক নিযুক্ত হওয়ার তারিখে তাঁরা ঋণখেলাপি ছিলেন।
এর আগে মার্কেন্টাইল ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক ও ব্যাংক এশিয়ার প্রতিটিতে একজন করে পরিচালকের ক্ষেত্রেও এ ধরনের মিথ্যা ঘোষণা ধরা পড়েছে। এ ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছ থেকে নির্দেশনা পাওয়ার পর ব্যাংকগুলো সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে অপসারণ করেছে।
কিন্তু এনসিসি ব্যাংকের তিন পরিচালক আদালতে মামলা করে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনার ওপর স্থগিতাদেশ পেয়ে পরিচালক হিসেবে রয়ে গেছেন।
আবার সরকারি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে পরিচালক নিয়োগের আগে ওই ব্যক্তির কোনো অযোগ্যতা আছে কি না, সে বিষয়ে সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মতামত গ্রহণ করে থাকে এবং প্রাপ্ত মতামতের ভিত্তিতে ব্যবস্থা নিয়ে থাকে।
তাই সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির ঘোষণাপত্রের সঙ্গে পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান কর্তৃক সত্যায়িত হালনাগাদ সিআইবি প্রতিবেদনের অনুলিপি এবং পরিচালকদের হালনাগাদ তালিকাও যুক্ত করতে হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক গতকাল বৃহস্পতিবার এক সার্কুলারে দেশে ব্যবসারত সব ব্যাংককে এই নির্দেশ দিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক আরও বলেছে, ব্যাংকের পরিচালক হওয়ার যোগ্যতা ও উপযুক্ততাসংক্রান্ত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের যে সার্কুলার বিদ্যমান রয়েছে, তাতে কোনো খেলাপি ঋণগ্রহীতা ব্যাংকের পরিচালক হওয়ার যোগ্য নন।
তবে কোনো কোনো খেলাপি তথ্য গোপন করে ও অসত্য ঘোষণা দিয়ে ব্যাংকের পরিচালক নিযুক্ত হচ্ছেন, যা বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে ধরা পড়েছে।
জানা গেছে, ব্যাংকে পরিচালক নিযুক্ত করার পর নবনিযুক্ত বা পুনর্নিযুক্ত পরিচালকের স্বাক্ষরিত ঘোষণাপত্র ও পরিচালক সম্পর্কিত তথ্যাদি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে পাঠানো হয়। এরপর ওই পরিচালকের সিআইবি যাচাই করে দেখা হয় যে তিনি ঋণখেলাপি কি না। যদি খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত হন, তাহলে তাঁর পরিচালকত্ব বাতিল হয়ে যায়।
ইদানীং এ রকম একাধিক ঘটনায় একাধিক পরিচালকের খেলাপি হওয়াসংক্রান্ত মিথ্যা ঘোষণা ধরা পড়েছে। এর পর বিধিমোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হলেও কোনো কোনো সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনার বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করে স্থগিতাদেশ নিয়েছেন।
সম্প্রতি ন্যাশনাল ক্রেডিট অ্যান্ড কমার্স (এনসিসি) ব্যাংকের তিনজন পরিচালকের ক্ষেত্রে তাঁদের ঘোষণাপত্র যাচাই করে দেখা গেছে যে ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর করার ও পরিচালক নিযুক্ত হওয়ার তারিখে তাঁরা ঋণখেলাপি ছিলেন।
এর আগে মার্কেন্টাইল ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক ও ব্যাংক এশিয়ার প্রতিটিতে একজন করে পরিচালকের ক্ষেত্রেও এ ধরনের মিথ্যা ঘোষণা ধরা পড়েছে। এ ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছ থেকে নির্দেশনা পাওয়ার পর ব্যাংকগুলো সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে অপসারণ করেছে।
কিন্তু এনসিসি ব্যাংকের তিন পরিচালক আদালতে মামলা করে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনার ওপর স্থগিতাদেশ পেয়ে পরিচালক হিসেবে রয়ে গেছেন।
আবার সরকারি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে পরিচালক নিয়োগের আগে ওই ব্যক্তির কোনো অযোগ্যতা আছে কি না, সে বিষয়ে সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মতামত গ্রহণ করে থাকে এবং প্রাপ্ত মতামতের ভিত্তিতে ব্যবস্থা নিয়ে থাকে।
No comments