মাঠ নিয়ে ক্ষুদ্ধ কোটান
জর্জ কোটান নামটির সঙ্গে বাংলাদেশের মানুষের অনেক দিনের পরিচয়। তিনিও ভালোই জানেন এ দেশের মাটি, মাঠ ও ফুটবল সম্পর্কে। গত ডিসেম্বরেই সাফ ফুটবলে পাকিস্তান দলকে নিয়ে এসেছিলেন ঢাকায়। বাংলাদেশকে ২০০৩ সাফ ফুটবল জেতানো কোচ পাকিস্তান দল নিয়ে আবার এলেন বাংলাদেশে।
আগামীকাল চট্টগ্রাম এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে এসএ গেমসে পাকিস্তান তাদের প্রথম ম্যাচ খেলবে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে। কিন্তু শ্রীলঙ্কার আগে পাকিস্তানের প্রতিপক্ষ হয়ে দাঁড়াল যেন মাঠ। এ জন্য আয়োজকদের দুষলেন পাকিস্তানের কোচ। তবে শুধু কোচ কোটান নন, শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তানও মাঠ নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে।
‘এমন মাঠে কি ফুটবল খেলা যায়? এই মাঠ খেলোয়াড়দের জন্য হুমকি। যেকোনো মুহূর্তে তারা ইনজুরিতে পড়তে পারে’—বললেন ক্ষুব্ধ কোটান। এই ধরনের টুর্নামেন্ট আয়োজনের আগে আয়োজকদের প্রস্তুতির জন্য দুই বছর সময় নেওয়া উচিত বলে মনে করেন তিনি।
তবে শুধু মাঠ নিয়ে মনের মধ্যে ক্ষোভ পুষে রাখছেন না তিনি। নিজেদের লক্ষ্যের কথাও জানাতে ভোলেননি, ‘আমার প্রথম লক্ষ্য সেমিফাইনাল, এর পর ফাইনাল এবং শিরোপা।’ কোটানের চোখে এসএ গেমসের ফেবারিট মালদ্বীপ। এরপর বাংলাদেশ, তৃতীয় পকিস্তান।
সদ্য সাফ জেতা পাওয়া ভারতকে এসএ গেমসের গণনাতেই রাখছেন না পাকিস্তানের অস্ট্রিয়ান কোচ, ‘ভারত সাফ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ঠিক। কিন্তু টুর্নামেন্টের পরও সবাই বলেছে পাকিস্তান ছিল ভালো দল। আমার মনে হয় না তারা এবার ভালো করবে।’
পাকিস্তানের মতো গতকাল ভারত, শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তানও অনুশীলন করেছে। সবাই এমএ আজিজ স্টেডিয়ামের মূল মাঠ দেখে তার পর প্র্যাকটিস মাঠে গেছে। কোনো দলই মাঠ দেখে সন্তুষ্ট নয়। কোটান বলেন, ‘১০ বছরে একটি মাঠের উন্নতি করতে পারে না বাংলাদেশ। কীভাবে এ দেশের ফুটবলের উন্নতি হবে?’
এক সময়কার টেস্ট ভেন্যু এমএ আজিজ স্টেডিয়ামের মাঝখানে এখনো রয়েছে ক্রিকেট পিচ। উইকেটের জায়গাটি এখনো ন্যাড়া। ওই জায়গার মাটিও খুব শক্ত। আয়োজকেরা উইকেটের সাদা জায়গাটিতে সবুজ রং লাগিয়ে দিয়েছেন, যাতে দেখতে সবুজ মনে হয়। এতে আরও খেপেছেন কোটান, ‘এটা কী ধরনের তামাশা। ফুটবল হয় সবুজ ঘাসের মাঠে।’
বাফুফের সহসভাপতি ও ভেন্যু ম্যানেজার মনজুর হোসেন মালু অবশ্য আমলেই নেননি কোটানোর অভিযোগ,‘ সে সব সময়ই এমন কথা বলে। পাকিস্তানের মাঠ আমাদের চেওে খারাপ।’
আজ বিকেল তিনটায় ভারত ও আফগানিস্তানের মধ্যকার ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে এসএ গেমস ফুটবলের চট্টগ্রাম পর্ব।
আগামীকাল চট্টগ্রাম এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে এসএ গেমসে পাকিস্তান তাদের প্রথম ম্যাচ খেলবে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে। কিন্তু শ্রীলঙ্কার আগে পাকিস্তানের প্রতিপক্ষ হয়ে দাঁড়াল যেন মাঠ। এ জন্য আয়োজকদের দুষলেন পাকিস্তানের কোচ। তবে শুধু কোচ কোটান নন, শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তানও মাঠ নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে।
‘এমন মাঠে কি ফুটবল খেলা যায়? এই মাঠ খেলোয়াড়দের জন্য হুমকি। যেকোনো মুহূর্তে তারা ইনজুরিতে পড়তে পারে’—বললেন ক্ষুব্ধ কোটান। এই ধরনের টুর্নামেন্ট আয়োজনের আগে আয়োজকদের প্রস্তুতির জন্য দুই বছর সময় নেওয়া উচিত বলে মনে করেন তিনি।
তবে শুধু মাঠ নিয়ে মনের মধ্যে ক্ষোভ পুষে রাখছেন না তিনি। নিজেদের লক্ষ্যের কথাও জানাতে ভোলেননি, ‘আমার প্রথম লক্ষ্য সেমিফাইনাল, এর পর ফাইনাল এবং শিরোপা।’ কোটানের চোখে এসএ গেমসের ফেবারিট মালদ্বীপ। এরপর বাংলাদেশ, তৃতীয় পকিস্তান।
সদ্য সাফ জেতা পাওয়া ভারতকে এসএ গেমসের গণনাতেই রাখছেন না পাকিস্তানের অস্ট্রিয়ান কোচ, ‘ভারত সাফ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ঠিক। কিন্তু টুর্নামেন্টের পরও সবাই বলেছে পাকিস্তান ছিল ভালো দল। আমার মনে হয় না তারা এবার ভালো করবে।’
পাকিস্তানের মতো গতকাল ভারত, শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তানও অনুশীলন করেছে। সবাই এমএ আজিজ স্টেডিয়ামের মূল মাঠ দেখে তার পর প্র্যাকটিস মাঠে গেছে। কোনো দলই মাঠ দেখে সন্তুষ্ট নয়। কোটান বলেন, ‘১০ বছরে একটি মাঠের উন্নতি করতে পারে না বাংলাদেশ। কীভাবে এ দেশের ফুটবলের উন্নতি হবে?’
এক সময়কার টেস্ট ভেন্যু এমএ আজিজ স্টেডিয়ামের মাঝখানে এখনো রয়েছে ক্রিকেট পিচ। উইকেটের জায়গাটি এখনো ন্যাড়া। ওই জায়গার মাটিও খুব শক্ত। আয়োজকেরা উইকেটের সাদা জায়গাটিতে সবুজ রং লাগিয়ে দিয়েছেন, যাতে দেখতে সবুজ মনে হয়। এতে আরও খেপেছেন কোটান, ‘এটা কী ধরনের তামাশা। ফুটবল হয় সবুজ ঘাসের মাঠে।’
বাফুফের সহসভাপতি ও ভেন্যু ম্যানেজার মনজুর হোসেন মালু অবশ্য আমলেই নেননি কোটানোর অভিযোগ,‘ সে সব সময়ই এমন কথা বলে। পাকিস্তানের মাঠ আমাদের চেওে খারাপ।’
আজ বিকেল তিনটায় ভারত ও আফগানিস্তানের মধ্যকার ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে এসএ গেমস ফুটবলের চট্টগ্রাম পর্ব।
No comments