বাফুফেকে রিচার্ডসের সাহায্যের আশ্বাস
তিনি ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের চেয়ারম্যান, উয়েফার পেশাদার ফুটবল কমিটির চেয়ারম্যান, ছিলেন ইংলিশ ক্লাব শেফিল্ড ওয়েনেসডের চেয়ারম্যান। পেশাদার ফুটবলের বিপুল অভিজ্ঞতা স্যার ডেভ রিচার্ডসের। বাংলাদেশের ফুটবলকে সাহায্য করতেই এগিয়ে এলেন এই ব্রিটিশ ফুটবল ব্যক্তিত্ব।
বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সভাপতি কাজী সালাউদ্দিনের আমন্ত্রণেই তাঁর বাংলাদেশে আসা। কাল সালাউদ্দিনকে পাশে নিয়ে সাংবাদিকদের জানালেন, ‘এখানে আমি সরাসরি কিছু দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি না। তবে আগে আপনাদের নেওয়ার জন্য ক্ষেত্র প্রস্তুত করতে হবে। তাহলেই আমি কিছু দিতে পারব।’
তা কেমন হবে সেই ক্ষেত্রটি? বাফুফে সভাপতি সালাউদ্দিনের অনেক দিনের ইচ্ছা বাংলাদেশে একটা ফুটবল একাডেমি গড়ার। সেই একাডেমিকেই নানাভাবে সাহায্য করতে প্রস্তুত রিচার্ডস, ‘আমরা এটির নকশার ব্যাপারে সাহায্য করতে পারি। ব্যবস্থাপনার দিকটিতেও সহযোগিতা করা যেতে পারে। প্রধান কয়েকজন কোচ নির্বাচন করে আমরা তাদের প্রশিক্ষণ দেব পরে যারা অন্যদের প্রশিক্ষণ দেবে।’ বিশ্বমানের একাডেমি গড়ার জন্য সালাউদ্দিন রিচাডর্সের পরামর্শ চেয়েছিলেন। সেই একাডেমির একটি রূপরেখাও দিলেন রিচার্ডস, ‘যেনতেনভাবে একাডেমি করলেই হবে না। সেখানে জব সেন্টার, ফিটনেস সেন্টার, কম্পিউটার সেন্টার, জিমনেসিয়ামও থাকতে হবে।’
একাডেমি থেকেই ভালো ফুটবলার উঠে আসতে পারে বলে মনে করেন রিচার্ডস, ‘আমরা দারুণ একটা একাডেমি গড়েছি দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউনে। সেখান থেকে অনেক ভালো মানের খেলোয়াড় উঠে আসছে। আমি চাই বাংলাদেশ থেকেও এমন কিছু প্রতিভাবান খেলোয়াড় উঠে আসুক।’
রিচার্ডসের কথা, ইংলিশ এফএ কাপ এবং ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের মতো বাংলাদেশেও এমন জনপ্রিয় লিগ চালু হতে পারে। তবে তার আগে বাফুফেকেই ভাবতে হবে আসলে তারা কী চায়? তাঁর দিক থেকে সহযোগিতার কোনো কমতি হবে না বলে আশ্বাস দিয়েছেন তিনি, ‘আমরা আসলে একটা ফুটবল পরিবার। এখানে সবাই সবার সাহায্য পাওয়ার যোগ্য।’
বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সভাপতি কাজী সালাউদ্দিনের আমন্ত্রণেই তাঁর বাংলাদেশে আসা। কাল সালাউদ্দিনকে পাশে নিয়ে সাংবাদিকদের জানালেন, ‘এখানে আমি সরাসরি কিছু দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি না। তবে আগে আপনাদের নেওয়ার জন্য ক্ষেত্র প্রস্তুত করতে হবে। তাহলেই আমি কিছু দিতে পারব।’
তা কেমন হবে সেই ক্ষেত্রটি? বাফুফে সভাপতি সালাউদ্দিনের অনেক দিনের ইচ্ছা বাংলাদেশে একটা ফুটবল একাডেমি গড়ার। সেই একাডেমিকেই নানাভাবে সাহায্য করতে প্রস্তুত রিচার্ডস, ‘আমরা এটির নকশার ব্যাপারে সাহায্য করতে পারি। ব্যবস্থাপনার দিকটিতেও সহযোগিতা করা যেতে পারে। প্রধান কয়েকজন কোচ নির্বাচন করে আমরা তাদের প্রশিক্ষণ দেব পরে যারা অন্যদের প্রশিক্ষণ দেবে।’ বিশ্বমানের একাডেমি গড়ার জন্য সালাউদ্দিন রিচাডর্সের পরামর্শ চেয়েছিলেন। সেই একাডেমির একটি রূপরেখাও দিলেন রিচার্ডস, ‘যেনতেনভাবে একাডেমি করলেই হবে না। সেখানে জব সেন্টার, ফিটনেস সেন্টার, কম্পিউটার সেন্টার, জিমনেসিয়ামও থাকতে হবে।’
একাডেমি থেকেই ভালো ফুটবলার উঠে আসতে পারে বলে মনে করেন রিচার্ডস, ‘আমরা দারুণ একটা একাডেমি গড়েছি দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউনে। সেখান থেকে অনেক ভালো মানের খেলোয়াড় উঠে আসছে। আমি চাই বাংলাদেশ থেকেও এমন কিছু প্রতিভাবান খেলোয়াড় উঠে আসুক।’
রিচার্ডসের কথা, ইংলিশ এফএ কাপ এবং ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের মতো বাংলাদেশেও এমন জনপ্রিয় লিগ চালু হতে পারে। তবে তার আগে বাফুফেকেই ভাবতে হবে আসলে তারা কী চায়? তাঁর দিক থেকে সহযোগিতার কোনো কমতি হবে না বলে আশ্বাস দিয়েছেন তিনি, ‘আমরা আসলে একটা ফুটবল পরিবার। এখানে সবাই সবার সাহায্য পাওয়ার যোগ্য।’
No comments