ভূমিদস্যুর কালিমা মোচন দরকার
বন্দরনগর চট্টগ্রামে তিন দিনব্যাপী এক আবাসন মেলা গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয়েছে। রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব) চট্টগ্রাম ক্লাবের টেনিস কমপ্লেক্সে এ মেলার আয়োজন করেছে।
‘রিহ্যাব ফেয়ার-২০১০’ শীর্ষক এ আবাসন মেলার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, ‘আমরা ভূমিদস্যুর কালিমামুক্ত হতে চাই। পাশাপাশি একটি নীতিমালাও করা দরকার, যাতে ব্যবসায়ী ও গ্রাহকদের স্বার্থ রক্ষা হবে।’
প্রধান অতিথি হিসেবে মেলাটির উদ্বোধন করেন গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন রিহ্যাব সভাপতি তানভিরুল হক। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন সাংসদ নছরুল হামিদ। এ ছাড়া মেলা কমিটির আহ্বায়ক ও রিহ্যাবের চট্টগ্রাম অধ্যায়ের চেয়ারম্যান মেজর (অব.) জামসেদ হাসান এবং মেলার স্থায়ী কমিটির সভাপতি মুরাদ ইকবাল চৌধুরী বক্তব্য দেন।
ফজলে করিম চৌধুরী বলেন, আবাসন শিল্পে ভালো মানুষের সংখ্যা বেশি। কিন্তু দুই-একজনের জন্য আমাদের সবাইকে বদনামের ভাগিদার হতে হয়। কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান অন্যায় কাজ করে। তিনি বলেন, গ্রাহকেরা সমস্যায় পড়লে কোথায় গেলে পরিত্রাণ পাওয়া যাবে, তাও তাঁরা জানেন না।
ফজলে করিম আরও বলেন, প্রতিবছর দেড় লাখ ফ্ল্যাট দরকার। সে জায়গায় রিহ্যাব মাত্র ১৪ হাজারের মতো দিতে পারছে। এ ক্ষেত্রে সরকারের সহযোগিতা করা উচিত।
নছরুল হামিদ বলেন, ‘হাতেগোনা দুই-একটি সংস্থা আইন ভঙ্গ করার কারণে আমাদের সমালোচনা হয়। অথচ দেশ গঠনে ও দেশের অর্থনীতিতে রিহ্যাব ভালো একটি ভূমিকা রাখছে। সে জন্য আমরা এখন ভূমিদস্যুর কালিমা নিয়ে বাঁচতে চাই না।’
মেলায় প্রায় ৯৭টি প্রতিষ্ঠান তাদের ফ্ল্যাট ও প্লট নিয়ে এসেছে। মেলা উপলক্ষে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান নানা রকম সুযোগ-সুবিধাও দিচ্ছে গ্রাহকদের। মেলায় প্রতিটি প্রবেশমূল্য ধরা হয়েছে ৫০ টাকা।
মেলাটি আয়োজনে সহযোগিতা করেছে ১৪টি আবাসন শিল্প-প্রতিষ্ঠান।
‘রিহ্যাব ফেয়ার-২০১০’ শীর্ষক এ আবাসন মেলার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, ‘আমরা ভূমিদস্যুর কালিমামুক্ত হতে চাই। পাশাপাশি একটি নীতিমালাও করা দরকার, যাতে ব্যবসায়ী ও গ্রাহকদের স্বার্থ রক্ষা হবে।’
প্রধান অতিথি হিসেবে মেলাটির উদ্বোধন করেন গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন রিহ্যাব সভাপতি তানভিরুল হক। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন সাংসদ নছরুল হামিদ। এ ছাড়া মেলা কমিটির আহ্বায়ক ও রিহ্যাবের চট্টগ্রাম অধ্যায়ের চেয়ারম্যান মেজর (অব.) জামসেদ হাসান এবং মেলার স্থায়ী কমিটির সভাপতি মুরাদ ইকবাল চৌধুরী বক্তব্য দেন।
ফজলে করিম চৌধুরী বলেন, আবাসন শিল্পে ভালো মানুষের সংখ্যা বেশি। কিন্তু দুই-একজনের জন্য আমাদের সবাইকে বদনামের ভাগিদার হতে হয়। কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান অন্যায় কাজ করে। তিনি বলেন, গ্রাহকেরা সমস্যায় পড়লে কোথায় গেলে পরিত্রাণ পাওয়া যাবে, তাও তাঁরা জানেন না।
ফজলে করিম আরও বলেন, প্রতিবছর দেড় লাখ ফ্ল্যাট দরকার। সে জায়গায় রিহ্যাব মাত্র ১৪ হাজারের মতো দিতে পারছে। এ ক্ষেত্রে সরকারের সহযোগিতা করা উচিত।
নছরুল হামিদ বলেন, ‘হাতেগোনা দুই-একটি সংস্থা আইন ভঙ্গ করার কারণে আমাদের সমালোচনা হয়। অথচ দেশ গঠনে ও দেশের অর্থনীতিতে রিহ্যাব ভালো একটি ভূমিকা রাখছে। সে জন্য আমরা এখন ভূমিদস্যুর কালিমা নিয়ে বাঁচতে চাই না।’
মেলায় প্রায় ৯৭টি প্রতিষ্ঠান তাদের ফ্ল্যাট ও প্লট নিয়ে এসেছে। মেলা উপলক্ষে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান নানা রকম সুযোগ-সুবিধাও দিচ্ছে গ্রাহকদের। মেলায় প্রতিটি প্রবেশমূল্য ধরা হয়েছে ৫০ টাকা।
মেলাটি আয়োজনে সহযোগিতা করেছে ১৪টি আবাসন শিল্প-প্রতিষ্ঠান।
No comments