আলজেরিয়ার পাশে জিদান
নিজের শেকড়কে কী করে ভুলে যাবেন? জিনেদিন জিদানের হূদয়ের বড় অংশ ফ্রান্সের জন্য বরাদ্দ হতে পারে, কিন্তু একটা অংশ চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত দেওয়া আলজেরিয়ার কাছেও। এই আলজেরিয়াতেই জন্ম তাঁর বাবা ইসমাইল আর মা মালিকার। ১৯৫৩ সালে ইসমাইল-মালিকা দেশ ছেড়ে ফ্রান্সে এতে বসত গড়েন। মার্শেইয়ে জন্ম নেন জিদান। নাড়ি তাঁর ফ্রান্সেই পোঁতা। কিন্তু আলজেরিয়ার জন্য মন টানে বলেই ছুটে গিয়েছিলেন সেখানে।
আলজেরিয়া ২৪ বছর পর আবার খেলতে যাচ্ছে বিশ্বকাপে। ১৯৯৮ বিশ্বকাপজয়ী ফ্রান্স দলের প্লে-মেকার জানাচ্ছেন, নিজের দ্বিতীয় দেশ আলজেরিয়ার জন্য তাঁর দুয়ার খোলা। তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপ খেলতে যাওয়া আফ্রিকার এই দেশটিকে দ্বিতীয় রাউন্ডে দেখতে চান রিয়াল মাদ্রিদের সাবেক তারকা। আলজেরিয়ার কোচ রাবাহ সাদানেকে এরই মধ্যে বেশ কিছু পরামর্শ তিনি দিয়েছেন। দরকার হলে আরও সাহায্য করবেন।
‘বেশ কিছু বিষয় আছে যেগুলো আমি ওদের জন্য করতে চাই। কিন্তু সেগুলো কী, সেটি সবাইকে জানাতে চাই না। সেটা আমার আর খেলোয়াড়দের মধ্যেই থাকবে। যে খেলোয়াড়দের সঙ্গে এরই মধ্যে আমি বেশ ভালোভাবেই পরিচিত’—ফ্রান্স ফুটবল সাময়িকীকে বলেছেন ‘জিজু’।
জিদানের এই ঘোষণা ‘সি’ গ্রুপের দুই ফেবারিট ইংল্যান্ড ও যুক্তরাষ্ট্রের জন্য যথেষ্ট হুমকির। জিদান আলজেরিয়াকে সাহায্য করছেন—এই খবর বেশ গুরুত্ব দিয়ে ছাপা হয়েছে ওই দুই দেশের পত্রপত্রিকায়। গুরুত্ব তো পাওয়ারই কথা। পেশাদার ফুটবলে তাঁর ১৮ বছরের সুদীর্ঘ অভিজ্ঞতা। বিশ্বকাপ জিতেছেন। জিতেছেন ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ। ফিফা বর্ষসেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছেন তিন তিনবার। ১৯৯৮ বিশ্বকাপের ফাইনালে ২ গোল করে ব্রাজিলকে শিরোপা বঞ্চিত করেছেন। মাঝখানে ওই ঢুঁস-কাণ্ড না হলে ২০০৬ বিশ্বকাপেও হয়তো তাঁর গোলেই ফ্রান্স জিতত দ্বিতীয় শিরোপা।
ব্যক্তিগতভাবে আলজেরিয়া দলটার ভক্ত বলেও জানিয়েছেন জিদান, ‘ওরা বিশ্বকাপে ওঠায় আমি খুব আনন্দিত। আলজেরিয়া বিশ্বকাপে খেলার যোগ্য। এই স্টাইলে আলজেরিয়াকে খেলতে আমি অনেক দিন দেখিনি। এখন এটা পুরোটাই বোনাস। দক্ষিণ আফ্রিকায় ওরা পুরো চাপমুক্ত হয়েই খেলতে যাবে।’
শুধু কথার কথা নয়, কদিন পরেই অ্যাঙ্গোলায় শুরু হতে যাওয়া আফ্রিকান নেশনস কাপের প্রস্তুতি নিতে থাকা দলটার সঙ্গে এরই মধ্যে দেখা করে এসেছেন জিদান। জিদানকে পাশে পেয়েই খেলোয়াড়েরা কেমন উজ্জীবিত সেই কথা জানালেন কোচ সাদানে, ‘আমরা সবাই জিদানের আচরণে মুগ্ধ। এটা (সশরীরে হাজির হওয়া) আমাদের কাছে রীতিমতো বিস্ময়ের।’
আলজেরিয়া ২৪ বছর পর আবার খেলতে যাচ্ছে বিশ্বকাপে। ১৯৯৮ বিশ্বকাপজয়ী ফ্রান্স দলের প্লে-মেকার জানাচ্ছেন, নিজের দ্বিতীয় দেশ আলজেরিয়ার জন্য তাঁর দুয়ার খোলা। তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপ খেলতে যাওয়া আফ্রিকার এই দেশটিকে দ্বিতীয় রাউন্ডে দেখতে চান রিয়াল মাদ্রিদের সাবেক তারকা। আলজেরিয়ার কোচ রাবাহ সাদানেকে এরই মধ্যে বেশ কিছু পরামর্শ তিনি দিয়েছেন। দরকার হলে আরও সাহায্য করবেন।
‘বেশ কিছু বিষয় আছে যেগুলো আমি ওদের জন্য করতে চাই। কিন্তু সেগুলো কী, সেটি সবাইকে জানাতে চাই না। সেটা আমার আর খেলোয়াড়দের মধ্যেই থাকবে। যে খেলোয়াড়দের সঙ্গে এরই মধ্যে আমি বেশ ভালোভাবেই পরিচিত’—ফ্রান্স ফুটবল সাময়িকীকে বলেছেন ‘জিজু’।
জিদানের এই ঘোষণা ‘সি’ গ্রুপের দুই ফেবারিট ইংল্যান্ড ও যুক্তরাষ্ট্রের জন্য যথেষ্ট হুমকির। জিদান আলজেরিয়াকে সাহায্য করছেন—এই খবর বেশ গুরুত্ব দিয়ে ছাপা হয়েছে ওই দুই দেশের পত্রপত্রিকায়। গুরুত্ব তো পাওয়ারই কথা। পেশাদার ফুটবলে তাঁর ১৮ বছরের সুদীর্ঘ অভিজ্ঞতা। বিশ্বকাপ জিতেছেন। জিতেছেন ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ। ফিফা বর্ষসেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছেন তিন তিনবার। ১৯৯৮ বিশ্বকাপের ফাইনালে ২ গোল করে ব্রাজিলকে শিরোপা বঞ্চিত করেছেন। মাঝখানে ওই ঢুঁস-কাণ্ড না হলে ২০০৬ বিশ্বকাপেও হয়তো তাঁর গোলেই ফ্রান্স জিতত দ্বিতীয় শিরোপা।
ব্যক্তিগতভাবে আলজেরিয়া দলটার ভক্ত বলেও জানিয়েছেন জিদান, ‘ওরা বিশ্বকাপে ওঠায় আমি খুব আনন্দিত। আলজেরিয়া বিশ্বকাপে খেলার যোগ্য। এই স্টাইলে আলজেরিয়াকে খেলতে আমি অনেক দিন দেখিনি। এখন এটা পুরোটাই বোনাস। দক্ষিণ আফ্রিকায় ওরা পুরো চাপমুক্ত হয়েই খেলতে যাবে।’
শুধু কথার কথা নয়, কদিন পরেই অ্যাঙ্গোলায় শুরু হতে যাওয়া আফ্রিকান নেশনস কাপের প্রস্তুতি নিতে থাকা দলটার সঙ্গে এরই মধ্যে দেখা করে এসেছেন জিদান। জিদানকে পাশে পেয়েই খেলোয়াড়েরা কেমন উজ্জীবিত সেই কথা জানালেন কোচ সাদানে, ‘আমরা সবাই জিদানের আচরণে মুগ্ধ। এটা (সশরীরে হাজির হওয়া) আমাদের কাছে রীতিমতো বিস্ময়ের।’
No comments