পাকিস্তানে ভলিবল মাঠে আত্মঘাতী গাড়িবোমা হামলা, নিহত ৭০
পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশের বান্নু জেলার শাহ হাসান খান গ্রামে গতকাল শুক্রবার একটি খেলার মাঠে আত্মঘাতী গাড়িবোমা হামলায় অন্তত ৭০ জন নিহত হয়েছে। ওই মাঠে ভলিবল ম্যাচ চলাকালে উপচে পড়া দর্শকদের মধ্যে এ হামলা চালানো হয়। এতে ১০০ জনেরও বেশি আহত হয়। খবর এএফপি ও বিবিসির।
বান্নু জেলার পুলিশপ্রধান আইয়ুব খান জানান, জেলার লাক্কি মারওয়াত শহর থেকে ১৮ মাইল দক্ষিণে শাহ হাসান খান গ্রামের একটি মাঠে গতকাল ভলিবল খেলা চলছিল। খেলা দেখতে সেখানে আশপাশের কয়েক গ্রামের মানুষ জড়ো হয়।
খেলা জমে ওঠার একপর্যায়ে আত্মঘাতী হামলাকারী বিস্ফোরকভর্তি একটি গাড়ি নিয়ে সেখানে বিস্ফোরণ ঘটায়। এতে ৭০ জন নিহত ও শতাধিক আহত হয়। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে আধাসামরিক বাহিনীর চারজন সদস্যও রয়েছেন। ঘটনাস্থলে উদ্ধার তত্পরতা চলছে। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
পুলিশের মুখপাত্র শাহিদ হামেদ জানান, হামলাকারী ওই গাড়িটিতে ৩০০ কেজিরও বেশি বিস্ফোরক ব্যবহার করেছে বলে পুলিশ ধারণা করছে। শক্তিশালী বিস্ফোরণে মাঠের পাশের ২০টিরও বেশি বাড়ি ধ্বংস হয়ে গেছে। বাড়িগুলো থেকে আহত নারী ও শিশুদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
লাক্কি মারওয়াত সরকারি হাসপাতালের চিকিত্সক উসমান আলী জানান, হতাহত ব্যক্তিদের এখনো হাসপাতালে আনা হচ্ছে। তবে চিকিত্সাধীন ১৯ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
এই হামলার দায়িত্ব কেউ স্বীকার করেনি। কর্মকর্তারা জানান, ওই এলাকাটি জঙ্গিদের ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত ছিল। সম্প্রতি সেখান থেকে জঙ্গিদের তাড়িয়ে দিয়ে এলাকার নিয়ন্ত্রণ স্থানীয়ভাবে গঠিত সরকার-সমর্থক মিলিশিয়াদের হাতে দেওয়া হয়। এরই প্রতিশোধ নিতে এ আত্মঘাতী হামলা চালানো হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
বান্নু জেলার পুলিশপ্রধান আইয়ুব খান জানান, জেলার লাক্কি মারওয়াত শহর থেকে ১৮ মাইল দক্ষিণে শাহ হাসান খান গ্রামের একটি মাঠে গতকাল ভলিবল খেলা চলছিল। খেলা দেখতে সেখানে আশপাশের কয়েক গ্রামের মানুষ জড়ো হয়।
খেলা জমে ওঠার একপর্যায়ে আত্মঘাতী হামলাকারী বিস্ফোরকভর্তি একটি গাড়ি নিয়ে সেখানে বিস্ফোরণ ঘটায়। এতে ৭০ জন নিহত ও শতাধিক আহত হয়। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে আধাসামরিক বাহিনীর চারজন সদস্যও রয়েছেন। ঘটনাস্থলে উদ্ধার তত্পরতা চলছে। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
পুলিশের মুখপাত্র শাহিদ হামেদ জানান, হামলাকারী ওই গাড়িটিতে ৩০০ কেজিরও বেশি বিস্ফোরক ব্যবহার করেছে বলে পুলিশ ধারণা করছে। শক্তিশালী বিস্ফোরণে মাঠের পাশের ২০টিরও বেশি বাড়ি ধ্বংস হয়ে গেছে। বাড়িগুলো থেকে আহত নারী ও শিশুদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
লাক্কি মারওয়াত সরকারি হাসপাতালের চিকিত্সক উসমান আলী জানান, হতাহত ব্যক্তিদের এখনো হাসপাতালে আনা হচ্ছে। তবে চিকিত্সাধীন ১৯ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
এই হামলার দায়িত্ব কেউ স্বীকার করেনি। কর্মকর্তারা জানান, ওই এলাকাটি জঙ্গিদের ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত ছিল। সম্প্রতি সেখান থেকে জঙ্গিদের তাড়িয়ে দিয়ে এলাকার নিয়ন্ত্রণ স্থানীয়ভাবে গঠিত সরকার-সমর্থক মিলিশিয়াদের হাতে দেওয়া হয়। এরই প্রতিশোধ নিতে এ আত্মঘাতী হামলা চালানো হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
No comments