ইরানে নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপে সিনেটে উদ্যোগ নেবেন হ্যারি রেইড
যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটে সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা হ্যারি রেইড গত বৃহস্পতিবার বলেছেন, ইরানের ওপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপের ব্যাপারে তিনি অঙ্গীকারবদ্ধ। সিনেটে ভোট দিয়ে একটি আইন পাসের চেষ্টা করা হবে বলেও জানান তিনি। ওই আইনটি পাস হলে ইরানে পরিশোধিত জ্বালানি তেল রপ্তানিকারী কোম্পানিগুলোর ওপর প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা নিষেধাজ্ঞা জারি করতে পারেন। খবর এএফপির।
ডেমোক্রেটিক পার্টির সিনেটর রেইড বলেন, ‘আমি সবাইকে জানিয়ে রাখতে চাই, জানুয়ারিতে কংগ্রেসে ফিরে আসার পর এই আইন প্রণয়নে ভোটের ব্যবস্থা করা হবে। এ ব্যাপারে দলমত-নির্বিশেষে সমঝোতায় পৌঁছাতে চাই।’ বড়দিনের ছুটিতে কংগ্রেসের অধিবেশন মুলতবির দিন তিনি এসব কথা বলেন।
তেহরান বরাবরই বলে আসছে, তারা দেশটির জ্বালানি চাহিদা মেটাতে শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে পরমাণু কর্মসূচি চালিয়ে আসছে। এই কর্মসূচি অব্যাহত রাখার অধিকার তেহরানের রয়েছে। তাই কোনো অবস্থাতেই পরমাণু কর্মসূচি থেকে সরে দাঁড়াবে না ইরান।
যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিশ্বের দাবি, ইরান পরমাণু বোমা তৈরির উদ্দেশ্যে এই কর্মসূচি চালিয়ে আসছে। দেশটিকে এই বিতর্কিত পরমাণু কর্মসূচি ত্যাগ করতে হবে। তেহরানকে প্রতিহত করতে যুক্তরাষ্ট্র একপক্ষীয় নিষেধাজ্ঞা আরোপের পক্ষে।
সিনেটে ব্যাংকিং কমিটির চেয়ারম্যান সিনেটর ক্রিস্টোফার ডোড রেইডের অঙ্গীকারের প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেন, ‘আমার প্রাথমিক উদ্দেশ্য হলো, বিল পাসের মধ্য দিয়ে ইরানের পরমাণু অস্ত্র অর্জনের সামর্থ্যকে প্রতিহত করা।’ ব্যাংকিং কমিটি গত অক্টোবরে ওই বিলটি অনুমোদন করে। এটি আইনে পরিণত হলে ইরানের জ্বালানি খাতে বিদেশি কোম্পানিগুলোর দুই কোটি ডলারেরও বেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে।
ইরান বিপুল পরিমাণ অপরিশোধিত তেল উত্তোলন করে। কিন্তু দেশটি এই তেল শোধন করতে পারে না। সুইজারল্যান্ডের ভিটোল ও গ্লেনকোর কোম্পানি, ডাচ-সুইস কোম্পানি ট্রাফিগুরা, ফরাসি টোটাল, ব্রিটেনের ব্রিটিশ পেট্রোলিয়াম এবং ভারতের রিলায়েন্স কোম্পানি তেহরানে পরিশোধিত জ্বালানি তেল সরবরাহকারী কোম্পানির শীর্ষস্থানে রয়েছে।
এদিকে সিনেটর জন ক্যারি ইরান সফরে যাবেন—মার্কিন গণমাধ্যমের এই খবর গত বৃহস্পতিবার তাঁর এক মুখপাত্র নাকচ করে দিয়েছেন।
ডেমোক্রেটিক পার্টির সিনেটর রেইড বলেন, ‘আমি সবাইকে জানিয়ে রাখতে চাই, জানুয়ারিতে কংগ্রেসে ফিরে আসার পর এই আইন প্রণয়নে ভোটের ব্যবস্থা করা হবে। এ ব্যাপারে দলমত-নির্বিশেষে সমঝোতায় পৌঁছাতে চাই।’ বড়দিনের ছুটিতে কংগ্রেসের অধিবেশন মুলতবির দিন তিনি এসব কথা বলেন।
তেহরান বরাবরই বলে আসছে, তারা দেশটির জ্বালানি চাহিদা মেটাতে শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে পরমাণু কর্মসূচি চালিয়ে আসছে। এই কর্মসূচি অব্যাহত রাখার অধিকার তেহরানের রয়েছে। তাই কোনো অবস্থাতেই পরমাণু কর্মসূচি থেকে সরে দাঁড়াবে না ইরান।
যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিশ্বের দাবি, ইরান পরমাণু বোমা তৈরির উদ্দেশ্যে এই কর্মসূচি চালিয়ে আসছে। দেশটিকে এই বিতর্কিত পরমাণু কর্মসূচি ত্যাগ করতে হবে। তেহরানকে প্রতিহত করতে যুক্তরাষ্ট্র একপক্ষীয় নিষেধাজ্ঞা আরোপের পক্ষে।
সিনেটে ব্যাংকিং কমিটির চেয়ারম্যান সিনেটর ক্রিস্টোফার ডোড রেইডের অঙ্গীকারের প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেন, ‘আমার প্রাথমিক উদ্দেশ্য হলো, বিল পাসের মধ্য দিয়ে ইরানের পরমাণু অস্ত্র অর্জনের সামর্থ্যকে প্রতিহত করা।’ ব্যাংকিং কমিটি গত অক্টোবরে ওই বিলটি অনুমোদন করে। এটি আইনে পরিণত হলে ইরানের জ্বালানি খাতে বিদেশি কোম্পানিগুলোর দুই কোটি ডলারেরও বেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে।
ইরান বিপুল পরিমাণ অপরিশোধিত তেল উত্তোলন করে। কিন্তু দেশটি এই তেল শোধন করতে পারে না। সুইজারল্যান্ডের ভিটোল ও গ্লেনকোর কোম্পানি, ডাচ-সুইস কোম্পানি ট্রাফিগুরা, ফরাসি টোটাল, ব্রিটেনের ব্রিটিশ পেট্রোলিয়াম এবং ভারতের রিলায়েন্স কোম্পানি তেহরানে পরিশোধিত জ্বালানি তেল সরবরাহকারী কোম্পানির শীর্ষস্থানে রয়েছে।
এদিকে সিনেটর জন ক্যারি ইরান সফরে যাবেন—মার্কিন গণমাধ্যমের এই খবর গত বৃহস্পতিবার তাঁর এক মুখপাত্র নাকচ করে দিয়েছেন।
No comments