বড়দিনেও যুক্তরাষ্ট্র তুষার ঝড়ের কবলে, নিহত ১৮
বড়দিনের আনন্দময় মুহূর্তেও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যাঞ্চলে হানা দিয়েছে তুষারঝড়। এর ফলে টেক্সাস থেকে মিনেসোটা পর্যন্ত সড়ক ও বিমান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। বাতিল করা হয়েছে ১০০টি ফ্লাইট। অনেক গির্জায় বড়দিনের অনুষ্ঠান বাতিল করে দেওয়া হয়। বরফাচ্ছন্ন রাস্তায় দুর্ঘটনার কবলে পড়ে নিহত হয়েছে কমপক্ষে ১৮ জন।
যুক্তরাষ্ট্রের আবহাওয়া দপ্তর জানায়, তুষারঝড়ের কারণে দেশের দুই-তৃতীয়াংশ এলাকা অচল হয়ে পড়ে। জনগণকে জরুরি দরকার ছাড়া ঘরের বাইরে বের না হওয়ার পরামর্শও দেওয়া হয়। আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছিল, বড়দিনে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন এলাকায় সর্বোচ্চ ৬০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত বরফ পড়তে পারে। এই বিরূপ পরিস্থিতি কাটতে দুই দিন লেগে যাবে।
ক্যানসাসের আবহাওয়া দপ্তরের আবহাওয়াবিদ স্কট ব্লেয়ার গতকাল জানিয়েছিলেন, ওই অঙ্গরাজ্যে ঘণ্টায় ৬৪ কিলোমিটার বেগে দমকা বাতাস বয়ে যাবে। তখন প্রচণ্ড তুষারপাতের সময় কাছের জিনিসও দেখা যাবে না।
বার্তা সংস্থা এপির খবরে বলা হয়েছে, গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ব উপকূলে রেকর্ড পরিমাণ তুষারপাত হয়েছে। সেখানে এখনো বরফ সরানোর কাজ চলছে। ধারণা করা হচ্ছে, নতুন করে তুষারপাতের কারণে পূর্বাঞ্চলের মহাসড়কগুলো বরফে ঢাকা পড়ে যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যাবে।
বিরূপ আবহাওয়ার কারণে অনেক গির্জায় বড়দিনের অনুষ্ঠান বাতিল করতে বাধ্য হয়েছে কর্তৃপক্ষ। পরিস্থিতি বর্ণনা করে মিনেসোটার মানকাটোর যাজক অ্যান্ডি রিচি স্থানীয় কেইওয়াইসি-টিভিকে বলেন, রাস্তাঘাটের অবস্থা খুবই খারাপ। এ অবস্থায় বাড়ি থেকে বের না হওয়াই ভালো।
বরফে ঢাকা রাস্তায় দুর্ঘটনার কবলে পড়ে প্রাণ হারিয়েছে কমপক্ষে ১৮ জন। এর মধ্যে ক্যানসাসে পাঁচজন, নেব্রাস্কায় ছয়জন, ফনিক্সের কাছে তিনজন, নিউ মেক্সিকোতে তিনজন এবং মিনেসোটায় একজন নিহত হয়েছে।
দক্ষিণ ডাকোটা, টেক্সাস ও ওকলাহোমায় জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। আটকে পড়া ভ্রমণকারীদের উদ্ধারের জন্য ন্যাশনাল গার্ডের সেনাদের ডেকে পাঠানো হয়েছে। ওকলাহোমার গভর্নর ব্রাড হেনরি বলেন, ‘তুষারঝড়কে পূর্বসতর্কতা হিসেবে নেওয়ার জন্য ওকলাহোমার সব নাগরিকের প্রতি আমি আহ্বান জানাচ্ছি। ভ্রমণ একেবারেই জরুরি না হলে রাস্তায় না নামার আহ্বান জানাচ্ছি।’
যুক্তরাষ্ট্রের আবহাওয়া দপ্তর জানায়, তুষারঝড়ের কারণে দেশের দুই-তৃতীয়াংশ এলাকা অচল হয়ে পড়ে। জনগণকে জরুরি দরকার ছাড়া ঘরের বাইরে বের না হওয়ার পরামর্শও দেওয়া হয়। আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছিল, বড়দিনে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন এলাকায় সর্বোচ্চ ৬০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত বরফ পড়তে পারে। এই বিরূপ পরিস্থিতি কাটতে দুই দিন লেগে যাবে।
ক্যানসাসের আবহাওয়া দপ্তরের আবহাওয়াবিদ স্কট ব্লেয়ার গতকাল জানিয়েছিলেন, ওই অঙ্গরাজ্যে ঘণ্টায় ৬৪ কিলোমিটার বেগে দমকা বাতাস বয়ে যাবে। তখন প্রচণ্ড তুষারপাতের সময় কাছের জিনিসও দেখা যাবে না।
বার্তা সংস্থা এপির খবরে বলা হয়েছে, গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ব উপকূলে রেকর্ড পরিমাণ তুষারপাত হয়েছে। সেখানে এখনো বরফ সরানোর কাজ চলছে। ধারণা করা হচ্ছে, নতুন করে তুষারপাতের কারণে পূর্বাঞ্চলের মহাসড়কগুলো বরফে ঢাকা পড়ে যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যাবে।
বিরূপ আবহাওয়ার কারণে অনেক গির্জায় বড়দিনের অনুষ্ঠান বাতিল করতে বাধ্য হয়েছে কর্তৃপক্ষ। পরিস্থিতি বর্ণনা করে মিনেসোটার মানকাটোর যাজক অ্যান্ডি রিচি স্থানীয় কেইওয়াইসি-টিভিকে বলেন, রাস্তাঘাটের অবস্থা খুবই খারাপ। এ অবস্থায় বাড়ি থেকে বের না হওয়াই ভালো।
বরফে ঢাকা রাস্তায় দুর্ঘটনার কবলে পড়ে প্রাণ হারিয়েছে কমপক্ষে ১৮ জন। এর মধ্যে ক্যানসাসে পাঁচজন, নেব্রাস্কায় ছয়জন, ফনিক্সের কাছে তিনজন, নিউ মেক্সিকোতে তিনজন এবং মিনেসোটায় একজন নিহত হয়েছে।
দক্ষিণ ডাকোটা, টেক্সাস ও ওকলাহোমায় জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। আটকে পড়া ভ্রমণকারীদের উদ্ধারের জন্য ন্যাশনাল গার্ডের সেনাদের ডেকে পাঠানো হয়েছে। ওকলাহোমার গভর্নর ব্রাড হেনরি বলেন, ‘তুষারঝড়কে পূর্বসতর্কতা হিসেবে নেওয়ার জন্য ওকলাহোমার সব নাগরিকের প্রতি আমি আহ্বান জানাচ্ছি। ভ্রমণ একেবারেই জরুরি না হলে রাস্তায় না নামার আহ্বান জানাচ্ছি।’
No comments