বিভিন্ন স্থানে সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৮৭
দেশের বিভিন্ন স্থানে গত কয়েক দিনে পৃথক
সংঘর্ষের ঘটনায় একজন নিহত ও ৮৭ জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে কয়েকজনকে
গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আমাদের আঞ্চলিক কার্যালয় ও
প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর:
সিরাজগঞ্জ: গতকাল সোমবার ও গত রোববার সকালে শাহজাদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে ২৩ জন আহত হয়েছেন। শাহজাদপুরের রানীকোলা গ্রামের উত্তরপাড়া ও দক্ষিণপাড়ার মধ্যে কবরস্থানের কমিটি ও টাকা-পয়সা নিয়ে আব্দুর রশিদ ও আব্দুর রাজ্জাক ব্যাপারির মধ্যে কোন্দল চলে আসছিল। গত বৃহস্পতিবার দুই পক্ষের মধ্যে কথাকাটাকাটির ঘটনায় উভয় পক্ষ আলাদাভাবে ঈদের নামাজ আদায় করে।
রোববার সকালে উত্তরপাড়ার ওমর আলী জমিতে কাজে গেলে দক্ষিণপাড়ার লোকজন তাঁকে ধরে মারধর করে ঘরে তালাবদ্ধ করে রাখে। পরে উত্তরপাড়ার লোকজন তাঁকে উদ্ধার করতে গেলে উভয় পক্ষে সংঘর্ষ বাধে। দেড় ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ১৫ জন আহত হন। গতকাল সকালে এ ঘটনার জের ধরে পুনরায় উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হন। তাঁদের মধ্যে সুমন (১২) ও খালেককে (৪৫) তীরবিদ্ধ অবস্থায় সিরাজগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
নড়াইল: সদর উপজেলার মাইজপাড়া ইউনিয়নের আড়ংগাছা গ্রামের বিলে মাছ ধরার ঘুনি পাতাকে কেন্দ্র করে স্থানীয় বিশ্বাস ও মোল্লা পক্ষের লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষে ৩০ জন আহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ১২ জনকে নড়াইল সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হলে ইউনুস বিশ্বাস ওই রাতে চিকিত্সাধীন অবস্থায় মারা যান। এ ঘটনায় ওই গ্রামের ১৫টি বাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
চুয়াডাঙ্গা: দামুড়হুদা উপজেলার চাঁদপুর গ্রামের ঈদগাহ ময়দানে চাঁদপুর ও পার্শ্ববর্তী কুনিয়া গ্রামের মুসল্লিরা ঈদের নামাজ আদায় করেন। জামাতের ইমাম নূর ইসলাম ছয় তাকবিরে নামাজ পড়ার কথা বললে কুনিয়া গ্রামের জিয়াউর রহমান ১২ তাকবিরে পড়ানোর শর্ত জুড়ে দেন। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে কথাকাটাকাটির একপর্যায়ে ইমাম নামাজ পড়াতে চাইলে কুনিয়ার মুসল্লিরা ঈদগাহ ছেড়ে চলে যান। পরে কুনিয়া চাঁদপুর গ্রামের লোকজন মোনাজাতরত মুসল্লিদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়লে উভয় পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে চাঁদপুর গ্রামের সাতজন এবং কুনিয়া গ্রামের তিনজন জখম হন।
তাহিরপুর (সুনামগঞ্জ): ঈদের জামাতের স্থান নির্ধারণ নিয়ে গত শনিবার উপজেলার উত্তর শ্রীপুর ইউনিয়নের উত্তর তাহিরপুর গ্রামবাসীর দুই পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে ১৪ জন আহত হন। রোববার সকালে উপজেলার বালিজুরী ইউনিয়নে দক্ষিণকুল গ্রামে সংঘর্ষে ছাত্রসহ পাঁচজন গুরুতর আহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ওদুদ, নূর আহমদ ও মামুনকে সিলেট ওসমানী চিকিত্সা মহাবিদ্যালয়ে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে পুলিশ ছয়জনকে আটক করেছে।
সিরাজগঞ্জ: গতকাল সোমবার ও গত রোববার সকালে শাহজাদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে ২৩ জন আহত হয়েছেন। শাহজাদপুরের রানীকোলা গ্রামের উত্তরপাড়া ও দক্ষিণপাড়ার মধ্যে কবরস্থানের কমিটি ও টাকা-পয়সা নিয়ে আব্দুর রশিদ ও আব্দুর রাজ্জাক ব্যাপারির মধ্যে কোন্দল চলে আসছিল। গত বৃহস্পতিবার দুই পক্ষের মধ্যে কথাকাটাকাটির ঘটনায় উভয় পক্ষ আলাদাভাবে ঈদের নামাজ আদায় করে।
রোববার সকালে উত্তরপাড়ার ওমর আলী জমিতে কাজে গেলে দক্ষিণপাড়ার লোকজন তাঁকে ধরে মারধর করে ঘরে তালাবদ্ধ করে রাখে। পরে উত্তরপাড়ার লোকজন তাঁকে উদ্ধার করতে গেলে উভয় পক্ষে সংঘর্ষ বাধে। দেড় ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ১৫ জন আহত হন। গতকাল সকালে এ ঘটনার জের ধরে পুনরায় উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হন। তাঁদের মধ্যে সুমন (১২) ও খালেককে (৪৫) তীরবিদ্ধ অবস্থায় সিরাজগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
নড়াইল: সদর উপজেলার মাইজপাড়া ইউনিয়নের আড়ংগাছা গ্রামের বিলে মাছ ধরার ঘুনি পাতাকে কেন্দ্র করে স্থানীয় বিশ্বাস ও মোল্লা পক্ষের লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষে ৩০ জন আহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ১২ জনকে নড়াইল সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হলে ইউনুস বিশ্বাস ওই রাতে চিকিত্সাধীন অবস্থায় মারা যান। এ ঘটনায় ওই গ্রামের ১৫টি বাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
চুয়াডাঙ্গা: দামুড়হুদা উপজেলার চাঁদপুর গ্রামের ঈদগাহ ময়দানে চাঁদপুর ও পার্শ্ববর্তী কুনিয়া গ্রামের মুসল্লিরা ঈদের নামাজ আদায় করেন। জামাতের ইমাম নূর ইসলাম ছয় তাকবিরে নামাজ পড়ার কথা বললে কুনিয়া গ্রামের জিয়াউর রহমান ১২ তাকবিরে পড়ানোর শর্ত জুড়ে দেন। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে কথাকাটাকাটির একপর্যায়ে ইমাম নামাজ পড়াতে চাইলে কুনিয়ার মুসল্লিরা ঈদগাহ ছেড়ে চলে যান। পরে কুনিয়া চাঁদপুর গ্রামের লোকজন মোনাজাতরত মুসল্লিদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়লে উভয় পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে চাঁদপুর গ্রামের সাতজন এবং কুনিয়া গ্রামের তিনজন জখম হন।
তাহিরপুর (সুনামগঞ্জ): ঈদের জামাতের স্থান নির্ধারণ নিয়ে গত শনিবার উপজেলার উত্তর শ্রীপুর ইউনিয়নের উত্তর তাহিরপুর গ্রামবাসীর দুই পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে ১৪ জন আহত হন। রোববার সকালে উপজেলার বালিজুরী ইউনিয়নে দক্ষিণকুল গ্রামে সংঘর্ষে ছাত্রসহ পাঁচজন গুরুতর আহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ওদুদ, নূর আহমদ ও মামুনকে সিলেট ওসমানী চিকিত্সা মহাবিদ্যালয়ে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে পুলিশ ছয়জনকে আটক করেছে।
No comments