সাইফুরপন্থীদের প্রাধান্য- সিলেট মহানগর বিএনপির কমিটি
সিলেট মহানগর বিএনপির কমিটি গতকাল সোমবার
ঘোষণা করা হয়েছে। বিএনপির নেতা এম ইলিয়াস আলীর পক্ষের নেতাদের দাবি, সাবেক
অর্থমন্ত্রী এম সাইফুর রহমানের অনুসারীরা রোববার রাতে মহানগর আহ্বায়কের
বাসায় গোপন বৈঠক করে কমিটি গঠন করেছেন। অন্যদিকে সাইফুর রহমানের অনুসারীদের
দাবি, কেন্দ্রের বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে আড়ম্বরপূর্ণ আয়োজন বাদ দিয়ে
আম্বরখানায় মহানগর বিএনপির কার্যালয়ে কাউন্সিলের মাধ্যমে কমিটি হয়েছে।
দলীয় একাধিক সূত্র জানায়, গত ২৪ নভেম্বর সিলেট মহানগর বিএনপির কাউন্সিল হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ইলিয়াস ও সাইফুর রহমানের অনুসারীদের মুখোমুখি অবস্থানের কারণে সম্মেলনের ১২ ঘণ্টা আগে কাউন্সিল স্থগিত করা হয়। ৩০ নভেম্বর ছিল কাউন্সিল করার শেষ দিন। রোববার রাতে সিলেট মহানগরের আম্বরখানায় মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক শাহরিয়ার হোসেন চৌধুরীর বাসায় সাইফুর রহমানের অনুসারীদের বৈঠক হয়। বৈঠকে শাহরিয়ার হোসেনকে সভাপতি, যুগ্ম আহ্বায়ক নাসিম হোসাইনকে সাধারণ সম্পাদক এবং যুগ্ম আহ্বায়ক রেজাউল হাসান লোদীকে সাংগঠনিক সম্পাদক করে কমিটি করা হয়। তাঁরা সবাই সাইফুর রহমানের অনুসারী বলে পরিচিত।
ইলিয়াসের অনুসারী নেতা হিসেবে পরিচিত মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘আহ্বায়ক কমিটির দুই-তৃতীয়াংশ নেতাদের বাদ দিয়ে কাউন্সিল করা যায় না। আমরা খবর নিয়ে জেনেছি, এটা কাউন্সিল ছিল না। এটা ছিল ঘরোয়া পরিসরে একটি বৈঠক।’ তিনি জানান, মহানগর বিএনপির ৭৭ সদস্যের মধ্যে ৫০ জনই জানেন না কাউন্সিলের খবর। এ জন্য গতকাল রাতেই বিষয়টি কেন্দ্রকে জানানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে শাহরিয়ার হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘৩০ নভেম্বর কাউন্সিল করার সর্বশেষ তারিখ ছিল। তাই ত্বরিতগতিতে কাউন্সিল করতে হয়েছে।’ তিনি দাবি করেন, আম্বরখানায় দলের মহানগর বিএনপির কার্যালয়ে রোববার বিকেল পাঁচটা থেকে ভোররাত চারটা পর্যন্ত কাউন্সিল হয়। এতে সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদকের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। কমিটির বাকি সদস্যের নাম শিগগিরই প্রকাশ করা হবে। কাউন্সিলে কতজন কাউন্সিলর ভোট দিয়েছেন—এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সরাসরি উত্তর না দিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা সম্পূর্ণ গঠনতান্ত্রিক পদ্ধতিতে কাউন্সিল সমাপ্ত করেছি।’ দলের একাংশের বিরোধিতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, একটি অংশ দলের মধ্যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে বিভিন্ন অপপ্রচার চালাচ্ছে।
এর আগে ২৫ নভেম্বর সিলেট জেলা বিএনপির সম্মেলনে জেলা কমিটি ঘোষণা করা হয়। ওই কমিটিতে ইলিয়াস আলীর অনুসারীরা প্রাধান্য পান।
দলীয় একাধিক সূত্র জানায়, গত ২৪ নভেম্বর সিলেট মহানগর বিএনপির কাউন্সিল হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ইলিয়াস ও সাইফুর রহমানের অনুসারীদের মুখোমুখি অবস্থানের কারণে সম্মেলনের ১২ ঘণ্টা আগে কাউন্সিল স্থগিত করা হয়। ৩০ নভেম্বর ছিল কাউন্সিল করার শেষ দিন। রোববার রাতে সিলেট মহানগরের আম্বরখানায় মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক শাহরিয়ার হোসেন চৌধুরীর বাসায় সাইফুর রহমানের অনুসারীদের বৈঠক হয়। বৈঠকে শাহরিয়ার হোসেনকে সভাপতি, যুগ্ম আহ্বায়ক নাসিম হোসাইনকে সাধারণ সম্পাদক এবং যুগ্ম আহ্বায়ক রেজাউল হাসান লোদীকে সাংগঠনিক সম্পাদক করে কমিটি করা হয়। তাঁরা সবাই সাইফুর রহমানের অনুসারী বলে পরিচিত।
ইলিয়াসের অনুসারী নেতা হিসেবে পরিচিত মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘আহ্বায়ক কমিটির দুই-তৃতীয়াংশ নেতাদের বাদ দিয়ে কাউন্সিল করা যায় না। আমরা খবর নিয়ে জেনেছি, এটা কাউন্সিল ছিল না। এটা ছিল ঘরোয়া পরিসরে একটি বৈঠক।’ তিনি জানান, মহানগর বিএনপির ৭৭ সদস্যের মধ্যে ৫০ জনই জানেন না কাউন্সিলের খবর। এ জন্য গতকাল রাতেই বিষয়টি কেন্দ্রকে জানানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে শাহরিয়ার হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘৩০ নভেম্বর কাউন্সিল করার সর্বশেষ তারিখ ছিল। তাই ত্বরিতগতিতে কাউন্সিল করতে হয়েছে।’ তিনি দাবি করেন, আম্বরখানায় দলের মহানগর বিএনপির কার্যালয়ে রোববার বিকেল পাঁচটা থেকে ভোররাত চারটা পর্যন্ত কাউন্সিল হয়। এতে সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদকের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। কমিটির বাকি সদস্যের নাম শিগগিরই প্রকাশ করা হবে। কাউন্সিলে কতজন কাউন্সিলর ভোট দিয়েছেন—এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সরাসরি উত্তর না দিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা সম্পূর্ণ গঠনতান্ত্রিক পদ্ধতিতে কাউন্সিল সমাপ্ত করেছি।’ দলের একাংশের বিরোধিতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, একটি অংশ দলের মধ্যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে বিভিন্ন অপপ্রচার চালাচ্ছে।
এর আগে ২৫ নভেম্বর সিলেট জেলা বিএনপির সম্মেলনে জেলা কমিটি ঘোষণা করা হয়। ওই কমিটিতে ইলিয়াস আলীর অনুসারীরা প্রাধান্য পান।
No comments