কসবা ও বাগমারায় ছয় পুকুরে বিষ ঢেলে মাছ নিধন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় বিষ দিয়ে চারটি
পুকুরের মাছ নিধন করেছে দুর্বৃত্তরা। রাজশাহীর বাগমারায়ও দুই পুকুরে বিষ
ঢেলে মাছ হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা।
কসবা উপজেলার কাইমপুর ইউনিয়নের কামালপুর ও মইনপুর গ্রামে একই রাতে চারটি পুকুরে বিষ ঢেলে দিয়েছে দুষ্কৃতকারীরা। শুক্রবার রাতে এ ঘটনাটি ঘটেছে। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা দাবি করেছেন, এতে তাঁদের প্রায় ১৫ লাখ টাকার পাঙাশ মাছসহ দেশীয় মাছ মরে গেছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, কামালপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সংলগ্ন আবু মুছার একটি বড় পুকুরে বিষ ঢেলে দেওয়ায় পরদিন শনিবার সকালে পাঙাশ মাছসহ দেশীয় মাছ মরে গিয়ে ভেসে উঠছে। এ সময় জাল দিয়ে কিছু মাছ ধরে এক লাখ টাকা বিক্রি করেন। আরও প্রায় ৫০ মণ মাছ পচে যায়।
ওই দিন রাতে একই ইউনিয়নের মইনপুর গ্রামে জয়দুল মেম্বারের তিনটি পুকুরেও দুর্বৃত্তরা বিষ ঢেলে দিয়ে প্রায় তিন লাখ টাকার মাছ মেরে ফেলে।
পুকুরের মালিক আবু মুছা কাঁদতে কাঁদতে বলেন, তিনি পুকুরটিতে মাছের খাবারসহ প্রায় নয় লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছিলেন। ১২ লাখ টাকার মাছ বিক্রি করতে পারতেন। কিন্তু মাত্র এক লাখ টাকার মাছ বিক্রি করেছেন।
অপর পুকুরের মালিক জয়দুল হোসেন জানান, তিনটি পুকুরে বিষ ঢেলে দিয়ে তাঁর প্রায় তিন লাখ টাকার মাছ মেরে ফেলেছে দুষ্কৃতকারীরা।
কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জহিরুল ইসলাম খান জানান, বিষ ঢেলে দিয়ে মাছ নিধনের বিষয়টি ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা মৌখিকভাবে জানিয়েছেন।
বাগমারার কুতুবপুর গ্রামের মকলেছুর রহমান পাশের বসন্তপুর গ্রামে তাঁর একটি বড় পুকুরে মাছের চাষ করে আসছিলেন। গত শনিবার রাতে দুবৃর্ত্তরা তাঁর পুকুরে বিষ প্রয়োগ করে। এতে পুকুরের প্রায় ৫০ মণ রুই, কাতল, মৃগেলসহ বিভিন্ন জাতের মাছ মরে ভেসে ওঠে। গত রোববার সকালে লোকজন পুকুরে মরা মাছ ভাসতে দেখে মকলেছুর রহমানকে খবর দেয়। এতে তাঁর দুই লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানান।
তাঁর ভাষ্যমতে, এলাকার কিছু লোকের সঙ্গে তাঁর বিরোধ চলে আসছিল। তারাই এ কাজ করতে পারে বলে তিনি ধারণা করছেন।
একই রাতে উপজেলার মরুগ্রাম ডাঙাপাড়া গ্রামের আতোয়ার হোসেনের ইজারা নেওয়া পুকুরে দুবৃর্ত্তরা বিষ প্রয়োগ করে প্রায় ২০ মণ মাছ মেরে ফেলে। এ ব্যাপারে থানায় লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। থানার ওসি হারুণ-অর রশিদ জানান, তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কসবা উপজেলার কাইমপুর ইউনিয়নের কামালপুর ও মইনপুর গ্রামে একই রাতে চারটি পুকুরে বিষ ঢেলে দিয়েছে দুষ্কৃতকারীরা। শুক্রবার রাতে এ ঘটনাটি ঘটেছে। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা দাবি করেছেন, এতে তাঁদের প্রায় ১৫ লাখ টাকার পাঙাশ মাছসহ দেশীয় মাছ মরে গেছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, কামালপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সংলগ্ন আবু মুছার একটি বড় পুকুরে বিষ ঢেলে দেওয়ায় পরদিন শনিবার সকালে পাঙাশ মাছসহ দেশীয় মাছ মরে গিয়ে ভেসে উঠছে। এ সময় জাল দিয়ে কিছু মাছ ধরে এক লাখ টাকা বিক্রি করেন। আরও প্রায় ৫০ মণ মাছ পচে যায়।
ওই দিন রাতে একই ইউনিয়নের মইনপুর গ্রামে জয়দুল মেম্বারের তিনটি পুকুরেও দুর্বৃত্তরা বিষ ঢেলে দিয়ে প্রায় তিন লাখ টাকার মাছ মেরে ফেলে।
পুকুরের মালিক আবু মুছা কাঁদতে কাঁদতে বলেন, তিনি পুকুরটিতে মাছের খাবারসহ প্রায় নয় লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছিলেন। ১২ লাখ টাকার মাছ বিক্রি করতে পারতেন। কিন্তু মাত্র এক লাখ টাকার মাছ বিক্রি করেছেন।
অপর পুকুরের মালিক জয়দুল হোসেন জানান, তিনটি পুকুরে বিষ ঢেলে দিয়ে তাঁর প্রায় তিন লাখ টাকার মাছ মেরে ফেলেছে দুষ্কৃতকারীরা।
কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জহিরুল ইসলাম খান জানান, বিষ ঢেলে দিয়ে মাছ নিধনের বিষয়টি ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা মৌখিকভাবে জানিয়েছেন।
বাগমারার কুতুবপুর গ্রামের মকলেছুর রহমান পাশের বসন্তপুর গ্রামে তাঁর একটি বড় পুকুরে মাছের চাষ করে আসছিলেন। গত শনিবার রাতে দুবৃর্ত্তরা তাঁর পুকুরে বিষ প্রয়োগ করে। এতে পুকুরের প্রায় ৫০ মণ রুই, কাতল, মৃগেলসহ বিভিন্ন জাতের মাছ মরে ভেসে ওঠে। গত রোববার সকালে লোকজন পুকুরে মরা মাছ ভাসতে দেখে মকলেছুর রহমানকে খবর দেয়। এতে তাঁর দুই লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানান।
তাঁর ভাষ্যমতে, এলাকার কিছু লোকের সঙ্গে তাঁর বিরোধ চলে আসছিল। তারাই এ কাজ করতে পারে বলে তিনি ধারণা করছেন।
একই রাতে উপজেলার মরুগ্রাম ডাঙাপাড়া গ্রামের আতোয়ার হোসেনের ইজারা নেওয়া পুকুরে দুবৃর্ত্তরা বিষ প্রয়োগ করে প্রায় ২০ মণ মাছ মেরে ফেলে। এ ব্যাপারে থানায় লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। থানার ওসি হারুণ-অর রশিদ জানান, তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
No comments