সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতির হার কিছুটা নিম্নমুখী
চলতি অর্থবছরের আগস্ট মাসে মূল্যস্ফীতির হার ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার পর সেপ্টেম্বরে তা কিছুটা নিম্নমুখী হয়েছে। তবে ওই হার সাড়ে চার শতাংশের ওপরে রয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রস্তুত করা সাপ্তাহিক অর্থনৈতিক সূচকের পরিসংখ্যান থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। এতে দেখা যায়, সেপ্টেম্বর মাসে মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৪ দশমিক ৬০ শতাংশ। আগস্ট মাসে এই হার ছিল ৪ দশমিক ৬৯ শতাংশ।
আর বার্ষিক গড় হিসাবে সেপ্টেম্বর মাসে মূল্যস্ফীতির হার হয়েছে ৫ দশমিক ১৫ শতাংশ। আগস্ট মাসে এই হার ছিল ৫ দশমিক ৬০ শতাংশ।
অবশ্য গত অর্থবছরের একই সময়ের সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যায়, মূল্যস্ফীতির হার অর্ধেকে নেমে এসেছে।
২০০৮ সালের সেপ্টেম্বর মাসে মাসওয়ারি ও বার্ষিক উভয় ধরনের মূল্যস্ফীতির হার ছিল ১০ শতাংশের ওপরে।
অবশ্য গত বছর নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রীসহ বিভিন্ন পণ্যের হার অনেক বেশি ছিল, যার প্রতিফলন দেখা দিয়েছিল মূল্যস্ফীতির ওপর।
গত সপ্তাহে প্রকাশিত বাংলাদেশ ব্যাংকের ত্রৈমাসিক প্রতিবেদনে অবশ্য আগামী দিনগুলোয় মূল্যস্ফীতি ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার বিষয়ে কিছুটা আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ‘বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক মূল্য পরিস্থিতি এই আভাসই দেয় যে আগামী দিনগুলোয় বাংলাদেশের পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভোক্তা মূল্যসূচক নিম্নমুখী না হয়ে বরং ঊর্ধ্বমুখী হবে।’
এতে অবশ্য এও বলা হয়েছে, মূল্যস্ফীতির বার্ষিক গড় হার সামনের দিনগুলোয় কমে আসবে এবং অর্থবছর শেষে সাড়ে ৬ শতাংশের মধ্যেই সীমিত থাকতে পারে। কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, আগের যে মাসগুলোয় উচ্চহারে মূল্যস্ফীতি ছিল, সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে এক বছর সময়ের মধ্যে সেই মাসগুলো আর থাকবে না।
বিষয়টা এ রকম যে বর্তমানে সেপ্টেম্বরে বার্ষিক গড় মূল্যস্ফীতির হার ২০০৮ সালের অক্টোবর থেকে ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বর—এই ১২ মাসের মাসওয়ারি মূল্যস্ফীতির হার ধরে হিসাব করা হয়েছে। আর আগস্ট মাসে মূল্যস্ফীতির বার্ষিক গড় হিসাব করা হয়েছিল ২০০৮ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০০৯ সালের আগস্ট পর্যন্ত ১২ মাসের হিসাব নিয়ে।
এভাবে একটি মাস অতিক্রম হলে আগের একটি মাস বার্ষিক গড় হিসাব থেকে বাদ পড়ে যায়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রস্তুত করা সাপ্তাহিক অর্থনৈতিক সূচকের পরিসংখ্যান থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। এতে দেখা যায়, সেপ্টেম্বর মাসে মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৪ দশমিক ৬০ শতাংশ। আগস্ট মাসে এই হার ছিল ৪ দশমিক ৬৯ শতাংশ।
আর বার্ষিক গড় হিসাবে সেপ্টেম্বর মাসে মূল্যস্ফীতির হার হয়েছে ৫ দশমিক ১৫ শতাংশ। আগস্ট মাসে এই হার ছিল ৫ দশমিক ৬০ শতাংশ।
অবশ্য গত অর্থবছরের একই সময়ের সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যায়, মূল্যস্ফীতির হার অর্ধেকে নেমে এসেছে।
২০০৮ সালের সেপ্টেম্বর মাসে মাসওয়ারি ও বার্ষিক উভয় ধরনের মূল্যস্ফীতির হার ছিল ১০ শতাংশের ওপরে।
অবশ্য গত বছর নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রীসহ বিভিন্ন পণ্যের হার অনেক বেশি ছিল, যার প্রতিফলন দেখা দিয়েছিল মূল্যস্ফীতির ওপর।
গত সপ্তাহে প্রকাশিত বাংলাদেশ ব্যাংকের ত্রৈমাসিক প্রতিবেদনে অবশ্য আগামী দিনগুলোয় মূল্যস্ফীতি ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার বিষয়ে কিছুটা আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ‘বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক মূল্য পরিস্থিতি এই আভাসই দেয় যে আগামী দিনগুলোয় বাংলাদেশের পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভোক্তা মূল্যসূচক নিম্নমুখী না হয়ে বরং ঊর্ধ্বমুখী হবে।’
এতে অবশ্য এও বলা হয়েছে, মূল্যস্ফীতির বার্ষিক গড় হার সামনের দিনগুলোয় কমে আসবে এবং অর্থবছর শেষে সাড়ে ৬ শতাংশের মধ্যেই সীমিত থাকতে পারে। কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, আগের যে মাসগুলোয় উচ্চহারে মূল্যস্ফীতি ছিল, সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে এক বছর সময়ের মধ্যে সেই মাসগুলো আর থাকবে না।
বিষয়টা এ রকম যে বর্তমানে সেপ্টেম্বরে বার্ষিক গড় মূল্যস্ফীতির হার ২০০৮ সালের অক্টোবর থেকে ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বর—এই ১২ মাসের মাসওয়ারি মূল্যস্ফীতির হার ধরে হিসাব করা হয়েছে। আর আগস্ট মাসে মূল্যস্ফীতির বার্ষিক গড় হিসাব করা হয়েছিল ২০০৮ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০০৯ সালের আগস্ট পর্যন্ত ১২ মাসের হিসাব নিয়ে।
এভাবে একটি মাস অতিক্রম হলে আগের একটি মাস বার্ষিক গড় হিসাব থেকে বাদ পড়ে যায়।
No comments