জাপানের প্রবৃদ্ধি ঊর্ধ্বমুখী ধারায়
জাপানের অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। এ বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে জাপানের মোট দেশজ উত্পাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির হার দাঁড়িয়েছে ১ দশমিক ২০ শতাংশ।
এই নিয়ে টানা দ্বিতীয় প্রান্তিকে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশটি ইতিবাচক প্রবৃদ্ধির ধারায় থাকল। আর বার্ষিক ভিত্তিতে তৃতীয় প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধির হার দাঁড়িয়েছে ৪ দশমিক ৮০ শতাংশ।
অর্থনীতিবিদেরা অবশ্য ধারণা করেছিলেন, জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়কালে জাপানের প্রবৃদ্ধির হার আরও কম হবে।
এদিকে গতকাল সোমবার আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশের প্রায় ৩০ মিনিট আগে বাণিজ্যমন্ত্রী মাসেউকি নাওশিমা এক বৈঠকে এ তথ্য প্রকাশ করে বিপাকে পড়েছেন। তিনি অবশ্য এ জন্য ক্ষমাপ্রার্থনা করেছেন।
বলা হচ্ছে, এই প্রান্তিকে জাপানের প্রবৃদ্ধি ২০০৭ সালের জানুয়ারি-মার্চ সময়কালের পর সর্বোচ্চ।
রপ্তানি আয়ে গতিময়তা ফিরে আসাই প্রবৃদ্ধির ঊর্ধ্বমুখী ধারা বজায় থাকার কারণ। জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে জাপানের রপ্তানি আয় বেড়েছে ৬ দশমিক ৪০ শতাংশ হারে। এই সময়কালে ভোগব্যয় বেড়েছে দশমিক ৭০ শতাংশ হারে।
জাপান সরকারের উদ্দীপনামূলক পদক্ষেপের কারণে দেশটিতে ভোক্তাদের ব্যয় বেড়েছে। পাশাপাশি বেড়েছে বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মূলধনী ব্যয়।
বিশ্ব অর্থনীতিতে মন্দাভাব শুরু হওয়ার পর ২০০৮ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিক থেকে জাপানের জিডিপির প্রবৃদ্ধি নেতিবাচক হতে শুরু করে। এই প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধির হার আগের প্রান্তিকের তুলনায় দশমিক ৭০ শতাংশ হারে হ্রাস পায়।
এর পরের প্রান্তিকে অর্থাত্ ২০০৮ সালের জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়কালে প্রবৃদ্ধি ১ দশমিক ৭০ শতাংশ হারে এবং অক্টোবর-ডিসেম্বর সময়কালে ৩ শতাংশ হারে কমে যায়। এ বছরের শুরুর প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) প্রবৃদ্ধির হার ৩ দশমিক ২০ শতাংশ হারে কমে যায়।
এভাবে টানা চার প্রান্তিক নেতিবাচক থাকার পর এ বছরের এপ্রিল-জুন সময়কালে দশমিক ৭০ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি দেখা দেয়।
এই নিয়ে টানা দ্বিতীয় প্রান্তিকে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশটি ইতিবাচক প্রবৃদ্ধির ধারায় থাকল। আর বার্ষিক ভিত্তিতে তৃতীয় প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধির হার দাঁড়িয়েছে ৪ দশমিক ৮০ শতাংশ।
অর্থনীতিবিদেরা অবশ্য ধারণা করেছিলেন, জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়কালে জাপানের প্রবৃদ্ধির হার আরও কম হবে।
এদিকে গতকাল সোমবার আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশের প্রায় ৩০ মিনিট আগে বাণিজ্যমন্ত্রী মাসেউকি নাওশিমা এক বৈঠকে এ তথ্য প্রকাশ করে বিপাকে পড়েছেন। তিনি অবশ্য এ জন্য ক্ষমাপ্রার্থনা করেছেন।
বলা হচ্ছে, এই প্রান্তিকে জাপানের প্রবৃদ্ধি ২০০৭ সালের জানুয়ারি-মার্চ সময়কালের পর সর্বোচ্চ।
রপ্তানি আয়ে গতিময়তা ফিরে আসাই প্রবৃদ্ধির ঊর্ধ্বমুখী ধারা বজায় থাকার কারণ। জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে জাপানের রপ্তানি আয় বেড়েছে ৬ দশমিক ৪০ শতাংশ হারে। এই সময়কালে ভোগব্যয় বেড়েছে দশমিক ৭০ শতাংশ হারে।
জাপান সরকারের উদ্দীপনামূলক পদক্ষেপের কারণে দেশটিতে ভোক্তাদের ব্যয় বেড়েছে। পাশাপাশি বেড়েছে বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মূলধনী ব্যয়।
বিশ্ব অর্থনীতিতে মন্দাভাব শুরু হওয়ার পর ২০০৮ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিক থেকে জাপানের জিডিপির প্রবৃদ্ধি নেতিবাচক হতে শুরু করে। এই প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধির হার আগের প্রান্তিকের তুলনায় দশমিক ৭০ শতাংশ হারে হ্রাস পায়।
এর পরের প্রান্তিকে অর্থাত্ ২০০৮ সালের জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়কালে প্রবৃদ্ধি ১ দশমিক ৭০ শতাংশ হারে এবং অক্টোবর-ডিসেম্বর সময়কালে ৩ শতাংশ হারে কমে যায়। এ বছরের শুরুর প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) প্রবৃদ্ধির হার ৩ দশমিক ২০ শতাংশ হারে কমে যায়।
এভাবে টানা চার প্রান্তিক নেতিবাচক থাকার পর এ বছরের এপ্রিল-জুন সময়কালে দশমিক ৭০ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি দেখা দেয়।
No comments