মুদ্রার মান বাড়ানোর চাপে চীন সাড়া দিতে চায় না
চীনের মুদ্রা ইউয়ানের মূল্যমান বাড়ানোর জন্য চীনের ওপর চাপ অব্যাহত রেখেছে আমেরিকা। তবে চীন এতে তেমন একটা সাড়া দিচ্ছে না। বরং কিছুটা অসন্তোষ প্রকাশ করেছে।
গতকাল মঙ্গলবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা চীনের প্রেসিডেন্ট হু জিনতাওকে তাদের মুদ্রা ইউয়ানের মূল্যমান বাড়ানোর কথা বলেছেন। দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে বাণিজ্য-বিরোধ নিষ্পত্তি ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে তাঁরা যে আলোচনা করেন, তাতে ওবামা মুদ্রামানের বিষয়টিও তুলে ধরেন।
বৈঠক শেষে বেইজিংয়ের গ্রেট হলে বৈঠক বিষয়ে বক্তব্য দিয়ে গিয়ে ওবামা ছোট করে মুদ্রামানের বিষয়টি উল্লেখ করেন। তবে হু জিনতাও এ বিষয়ে কোনো কথা বলেননি।
ওবামা তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘অতীতে চীন একাধিক বিবৃতিতে মুদ্রা বিনিময় হার সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অধিকতর বাজারমুখী করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে। আর আমাদের বৈঠকে এটা উল্লেখ করে বলেছি এই পদক্ষেপ বিশ্ব অর্থনীতিতে ভারসাম্য ফিরিয়ে আনার প্রচেষ্টায় বিশেষ সহায়ক হবে।’
এর আগে গত রোববার আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ব্যবস্থাপনা পরিচালক দমিনিক স্ট্রাউস-কাহন চীনের মুদ্রা ইউয়ানের মান শক্তিশালী করার আহ্বান জানান। এর মাধ্যমে চীনের ওপর ইউয়ানের বিনিময় হার শক্তিশালী করার আরেক দফা চাপ তৈরি হলো।
তবে আইএমএফের এ আহ্বানের পর চীন সরকারের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করা হয়।
চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এই আহ্বানকে ‘ন্যায়সংগত নয়’ বলে আখ্যায়িত করেছে। ডলার দুর্বল হয়ে পড়ায় ইউয়ানকে শক্তিশালী করা বিশ্ব অর্থনীতির জন্য খুব লাভজনক হবে—চীন এমনটা মনে করা না।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইয়াও জিয়ান বেইজিংয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেছেন। তাঁর এ বক্তব্যের পর বিশ্লেষকেরা বলছেন যে চীন সহসা ইউয়ানের মূল্যমান বাড়াবে না।
গত বছর জুলাই থেকে চীন সরকার প্রতি মার্কিন ডলারের দর ৬ দশমিক ৮৩ ইউয়ানে ধরে রেখেছে। এর আগের তিন বছর চীনা মুদ্রার মূল্যমান ২১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
আমেরিকা ও ইউরোপ অভিযোগ করে আসছে যে চীন তার মুদ্রামান কৃত্রিমভাবে কমিয়ে রেখে তার রপ্তানিকারকদের বিশেষ সুবিধা দিয়ে আসছে।
গতকাল মঙ্গলবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা চীনের প্রেসিডেন্ট হু জিনতাওকে তাদের মুদ্রা ইউয়ানের মূল্যমান বাড়ানোর কথা বলেছেন। দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে বাণিজ্য-বিরোধ নিষ্পত্তি ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে তাঁরা যে আলোচনা করেন, তাতে ওবামা মুদ্রামানের বিষয়টিও তুলে ধরেন।
বৈঠক শেষে বেইজিংয়ের গ্রেট হলে বৈঠক বিষয়ে বক্তব্য দিয়ে গিয়ে ওবামা ছোট করে মুদ্রামানের বিষয়টি উল্লেখ করেন। তবে হু জিনতাও এ বিষয়ে কোনো কথা বলেননি।
ওবামা তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘অতীতে চীন একাধিক বিবৃতিতে মুদ্রা বিনিময় হার সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অধিকতর বাজারমুখী করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে। আর আমাদের বৈঠকে এটা উল্লেখ করে বলেছি এই পদক্ষেপ বিশ্ব অর্থনীতিতে ভারসাম্য ফিরিয়ে আনার প্রচেষ্টায় বিশেষ সহায়ক হবে।’
এর আগে গত রোববার আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ব্যবস্থাপনা পরিচালক দমিনিক স্ট্রাউস-কাহন চীনের মুদ্রা ইউয়ানের মান শক্তিশালী করার আহ্বান জানান। এর মাধ্যমে চীনের ওপর ইউয়ানের বিনিময় হার শক্তিশালী করার আরেক দফা চাপ তৈরি হলো।
তবে আইএমএফের এ আহ্বানের পর চীন সরকারের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করা হয়।
চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এই আহ্বানকে ‘ন্যায়সংগত নয়’ বলে আখ্যায়িত করেছে। ডলার দুর্বল হয়ে পড়ায় ইউয়ানকে শক্তিশালী করা বিশ্ব অর্থনীতির জন্য খুব লাভজনক হবে—চীন এমনটা মনে করা না।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইয়াও জিয়ান বেইজিংয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেছেন। তাঁর এ বক্তব্যের পর বিশ্লেষকেরা বলছেন যে চীন সহসা ইউয়ানের মূল্যমান বাড়াবে না।
গত বছর জুলাই থেকে চীন সরকার প্রতি মার্কিন ডলারের দর ৬ দশমিক ৮৩ ইউয়ানে ধরে রেখেছে। এর আগের তিন বছর চীনা মুদ্রার মূল্যমান ২১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
আমেরিকা ও ইউরোপ অভিযোগ করে আসছে যে চীন তার মুদ্রামান কৃত্রিমভাবে কমিয়ে রেখে তার রপ্তানিকারকদের বিশেষ সুবিধা দিয়ে আসছে।
No comments