স্ত্রীকে সতর্ক করলেন সারকোজি
স্ত্রী কারলা ব্রুনিকে তাঁর নিজের পদমর্যাদার যথাসম্ভব কম ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজি। সম্প্রতি অভিযোগ ওঠে, ব্রুনি তাঁর স্বামীর প্রভাব কাজে লাগিয়ে রাজনৈতিক নানা সুযোগ-সুবিধা নিচ্ছেন। প্রেসিডেন্টকে তিনি প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন। এ নিয়ে স্থানীয় গণমাধ্যমেও বিস্তর লেখালেখি হচ্ছে।
কার্লা ব্রুনির এক বন্ধুর উদ্ধৃতি দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদপত্র দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ জানায়, প্রেসিডেন্ট ইতিমধ্যে স্ত্রী ব্রুনির কাছে এ ব্যাপারে জানতে চেয়েছেন। তিনি ব্রুনিকে রাজনৈতিক ব্যাপারে মাথা না ঘামানোর পরামর্শ দিয়েছেন। ইতিমধ্যে তাঁর ডানপন্থী রাজনৈতিক মিত্র দল সারকোজির সমালোচনাও শুরু করেছে। তাদের অভিযোগ, ব্রুনি তাঁর বামঘেঁষা মতাদর্শ নিয়ে প্রেসিডেন্টের ওপর প্রভাব খাটাচ্ছেন। এমন সমালোচনা ওঠার পর ব্রুনিকে তিনি চুপ থাকার পরামর্শ দিয়েছেন।
সারকোজির ইউএমপি পার্টির সদস্যরাও অভিযোগ তুলেছেন, প্রেসিডেন্ট তাঁর সাবেক সুপার মডেল স্ত্রীর কথায় বশীভূত হয়েছেন। স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো এখন ব্রুনিকে এ যুগের ‘ম্যারি আনতোইনেত্তে’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে।
এর আগের স্ত্রীকে নিয়েও সারকোজি বিব্রতকর অবস্থায় পড়েছিলেন। বর্তমান স্ত্রী ব্রুনিকে নিয়েও ফের বিড়ম্বনায় পড়লেন তিনি। এক জনমত জরিপে দেখা গেছে, বর্তমানে ফ্রান্সের ৩৯ ভাগ মানুষ এখন তাঁকে সমর্থন করেন। ২০০৭ সালের নির্বাচনের পর তাঁর জনপ্রিয়তায় এমন ভাটা আগে কখনো পড়েনি। সামনের মার্চে দেশের স্থানীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ অবস্থায় দলের ভাবমূর্তি উদ্ধারে সারকোজি এ উদ্যোগ নিচ্ছেন বলে অনেকে মনে করছেন।
কার্লা ব্রুনির এক বন্ধুর উদ্ধৃতি দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদপত্র দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ জানায়, প্রেসিডেন্ট ইতিমধ্যে স্ত্রী ব্রুনির কাছে এ ব্যাপারে জানতে চেয়েছেন। তিনি ব্রুনিকে রাজনৈতিক ব্যাপারে মাথা না ঘামানোর পরামর্শ দিয়েছেন। ইতিমধ্যে তাঁর ডানপন্থী রাজনৈতিক মিত্র দল সারকোজির সমালোচনাও শুরু করেছে। তাদের অভিযোগ, ব্রুনি তাঁর বামঘেঁষা মতাদর্শ নিয়ে প্রেসিডেন্টের ওপর প্রভাব খাটাচ্ছেন। এমন সমালোচনা ওঠার পর ব্রুনিকে তিনি চুপ থাকার পরামর্শ দিয়েছেন।
সারকোজির ইউএমপি পার্টির সদস্যরাও অভিযোগ তুলেছেন, প্রেসিডেন্ট তাঁর সাবেক সুপার মডেল স্ত্রীর কথায় বশীভূত হয়েছেন। স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো এখন ব্রুনিকে এ যুগের ‘ম্যারি আনতোইনেত্তে’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে।
এর আগের স্ত্রীকে নিয়েও সারকোজি বিব্রতকর অবস্থায় পড়েছিলেন। বর্তমান স্ত্রী ব্রুনিকে নিয়েও ফের বিড়ম্বনায় পড়লেন তিনি। এক জনমত জরিপে দেখা গেছে, বর্তমানে ফ্রান্সের ৩৯ ভাগ মানুষ এখন তাঁকে সমর্থন করেন। ২০০৭ সালের নির্বাচনের পর তাঁর জনপ্রিয়তায় এমন ভাটা আগে কখনো পড়েনি। সামনের মার্চে দেশের স্থানীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ অবস্থায় দলের ভাবমূর্তি উদ্ধারে সারকোজি এ উদ্যোগ নিচ্ছেন বলে অনেকে মনে করছেন।
No comments