সাম্প্রতিক বছরগুলোয় ভারত ও চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি ক্রমাগতভাবে বেড়ে চলেছিল। কিন্তু গত ২০০৮-০৯ অর্থবছরে তা কমেছে।
এ জন্য অবশ্য বাংলাদেশের রপ্তানি যে উল্লেখযোগ্যহারে বেড়েছে তা নয়। বরং আলোচ্য অর্থবছরে দুই দেশ থেকেই পণ্য আমদানির পরিমাণ বেশ খানিকটা কমেছে। আবার বাংলাদেশ থেকে দুই দেশে রপ্তানিও কিছুটা কমেছে। আর তাই কমে গেছে বাণিজ্য ঘাটতি।
আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে ২০০৮-০৯ অর্থবছরে যেসব দেশের সঙ্গে বেশি বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে তার মধ্যে ভারত শীর্ষে। আর দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে চীন।
বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন (এফবিসিসিআই) কর্তৃক সংকলিত পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, ২০০৮-০৯ অর্থবছরে ভারতের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যে বাংলাদেশের ঘাটতি ২৫৯ কোটি ডলারের ওপর চলে গেছে। আর একই সময় চীনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যে ঘাটতি ২৫৭ কোটি ডলারের বেশি।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুসারে, ২০০৮-০৯ অর্থবছরে ভারত থেকে ২৮৬ কোটি ৩৬ লাখ ডলারের পণ্য আমদানি করা হয়েছে। আগের ২০০৭-০৮ অর্থবছরে ভারত থেকে ৩৩৭ কোটি ৫০ লাখ ডলারের পণ্য আমদানি করা হয়েছিল। অর্থাত্ এক বছরের ব্যবধানে আমদানির পরিমাণ প্রায় ৫০ কোটি ডলার কমেছে।
একই সময় ভারতে পণ্য রপ্তানির পরিমাণও কিছুটা কমেছে। ২০০৮-০৯ অর্থবছরে ভারতে ২৭ কোটি ৬৬ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি করা হয়। এর আগের অর্থবছরে ভারতের ৩৫ কোটি ৮০ লাখ ডলারের পণ্য আমদানি করা হয়েছে। অর্থাত্ এক বছরের ব্যবধানে রপ্তানির পরিমাণও কমেছে আট কোটি ডলারের বেশি।
অন্যদিকে ২০০৮-০৯ অর্থবছরে চীন থেকে ২৬৬ কোটি ৭৩ লাখ ডলারের পণ্য আমদানি করা হয়েছে। আগের ২০০৭-০৮ অর্থবছরে এর পরিমাণ ছিল ৩১০ কোটি ডলার। ফলে এক বছরের ব্যবধানে আমদানির পরিমাণ প্রায় ৪৩ কোটি ডলার কমেছে।
একই সময় চীনের বাজারে পণ্য রপ্তানির পরিমাণও কিছুটা কমেছে। ২০০৮-০৯ অর্থবছরে চীনে নয় কোটি ৭১ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি করা হয়, যা আগের ২০০৭-০৮ অর্থবছরে চীনে ১০ কোটি ৬৯ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি করা হয়।
বিশ্বমন্দায় আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যমূল্য কমে যাওয়ায় ভারত ও চীন থেকে পণ্য আমদানি ব্যয় কমে যাওয়ার প্রধান কারণ বলে মনে করা হচ্ছে।
জানা গেছে, বাংলাদেশ থেকে চীনের বাজারে প্রধানত, কাঁচা পাট ও পাটজাত পণ্য, চামড়া, হিমায়িত মাছ ও চিংড়ি, পিভিসি ব্যাগ, রাসায়নিক সার, ওভেন পোশাক প্রভৃতি রপ্তানি হয়ে থাকে। অন্যদিকে বাংলাদেশ থেকে ভারতের বাজারে যায় প্রধানত, রাসায়নিক সার, কাঁচা পাট ও পাটজাত পণ্য, হিমায়িত মাছ, চামড়া, ওভেন ও নিট পোশাক, সুপারি, কটন ইয়ার্ন, পাট সুতা ও টেক্সটাইল ফেব্রিক্স। তবে ভারত ও চীন থেকে অসংখ্য পণ্য আমদানি করা হয়, যার তালিকা অনেক দীর্ঘ।
এ জন্য অবশ্য বাংলাদেশের রপ্তানি যে উল্লেখযোগ্যহারে বেড়েছে তা নয়। বরং আলোচ্য অর্থবছরে দুই দেশ থেকেই পণ্য আমদানির পরিমাণ বেশ খানিকটা কমেছে। আবার বাংলাদেশ থেকে দুই দেশে রপ্তানিও কিছুটা কমেছে। আর তাই কমে গেছে বাণিজ্য ঘাটতি।
আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে ২০০৮-০৯ অর্থবছরে যেসব দেশের সঙ্গে বেশি বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে তার মধ্যে ভারত শীর্ষে। আর দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে চীন।
বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন (এফবিসিসিআই) কর্তৃক সংকলিত পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, ২০০৮-০৯ অর্থবছরে ভারতের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যে বাংলাদেশের ঘাটতি ২৫৯ কোটি ডলারের ওপর চলে গেছে। আর একই সময় চীনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যে ঘাটতি ২৫৭ কোটি ডলারের বেশি।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুসারে, ২০০৮-০৯ অর্থবছরে ভারত থেকে ২৮৬ কোটি ৩৬ লাখ ডলারের পণ্য আমদানি করা হয়েছে। আগের ২০০৭-০৮ অর্থবছরে ভারত থেকে ৩৩৭ কোটি ৫০ লাখ ডলারের পণ্য আমদানি করা হয়েছিল। অর্থাত্ এক বছরের ব্যবধানে আমদানির পরিমাণ প্রায় ৫০ কোটি ডলার কমেছে।
একই সময় ভারতে পণ্য রপ্তানির পরিমাণও কিছুটা কমেছে। ২০০৮-০৯ অর্থবছরে ভারতে ২৭ কোটি ৬৬ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি করা হয়। এর আগের অর্থবছরে ভারতের ৩৫ কোটি ৮০ লাখ ডলারের পণ্য আমদানি করা হয়েছে। অর্থাত্ এক বছরের ব্যবধানে রপ্তানির পরিমাণও কমেছে আট কোটি ডলারের বেশি।
অন্যদিকে ২০০৮-০৯ অর্থবছরে চীন থেকে ২৬৬ কোটি ৭৩ লাখ ডলারের পণ্য আমদানি করা হয়েছে। আগের ২০০৭-০৮ অর্থবছরে এর পরিমাণ ছিল ৩১০ কোটি ডলার। ফলে এক বছরের ব্যবধানে আমদানির পরিমাণ প্রায় ৪৩ কোটি ডলার কমেছে।
একই সময় চীনের বাজারে পণ্য রপ্তানির পরিমাণও কিছুটা কমেছে। ২০০৮-০৯ অর্থবছরে চীনে নয় কোটি ৭১ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি করা হয়, যা আগের ২০০৭-০৮ অর্থবছরে চীনে ১০ কোটি ৬৯ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি করা হয়।
বিশ্বমন্দায় আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যমূল্য কমে যাওয়ায় ভারত ও চীন থেকে পণ্য আমদানি ব্যয় কমে যাওয়ার প্রধান কারণ বলে মনে করা হচ্ছে।
জানা গেছে, বাংলাদেশ থেকে চীনের বাজারে প্রধানত, কাঁচা পাট ও পাটজাত পণ্য, চামড়া, হিমায়িত মাছ ও চিংড়ি, পিভিসি ব্যাগ, রাসায়নিক সার, ওভেন পোশাক প্রভৃতি রপ্তানি হয়ে থাকে। অন্যদিকে বাংলাদেশ থেকে ভারতের বাজারে যায় প্রধানত, রাসায়নিক সার, কাঁচা পাট ও পাটজাত পণ্য, হিমায়িত মাছ, চামড়া, ওভেন ও নিট পোশাক, সুপারি, কটন ইয়ার্ন, পাট সুতা ও টেক্সটাইল ফেব্রিক্স। তবে ভারত ও চীন থেকে অসংখ্য পণ্য আমদানি করা হয়, যার তালিকা অনেক দীর্ঘ।
No comments