ভারতের বিপক্ষে প্রতিশোধস্পৃহ ইউনুস
টুর্নামেন্টের পর্দা উঠছে পরশু। সবাই নিশ্চয়ই ব্যাকুল হয়ে তাকিয়ে আছেন ২৬ তারিখের দিকে। এদিন যে মুখোমুখি হবে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত-পাকিস্তান! এই ম্যাচের জন্য কেন সবার অপেক্ষা? উত্তরটা পেতে এই দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত ২০০৭ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ফিরে গেলেই পারেন।
সেবার দুই ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল দুই দল। প্রথমে গ্রুপ পর্বে, পরে ফাইনালে। দুটি ম্যাচই ছিল নখ কামড়ানো, ক্ষণে ক্ষণে রোম শিউরে ওঠার উত্তেজনার। গ্রুপ পর্বের ম্যাচটা তো ‘টাই’-ই হয়ে গেল। আর ফাইনালে মাত্র ৫ রানে হেরে গিয়েছিল পাকিস্তান।
দক্ষিণ আফ্রিকায় সর্বশেষ কোনো ওয়ানডেতে এই দুই দল মুখোমুখি হয়েছিল ২০০৩ সালে। সেটাও বিশ্বকাপে। এবং সেই বিশ্বকাপে ২৭৩ রান করেও জিততে পারেনি পাকিস্তান। সাঈদ আনোয়ারের ১০১ ম্লান হয়ে গিয়েছিল ৭৫ বলে খেলা শচীন টেন্ডুলকারের ৯৮ রানের ইনিংসটার কাছে।
ওই ম্যাচে টেন্ডুলকারকে শোয়েব আখতারের বলে ক্যাচ নিয়ে ফিরিয়ে দিয়েছিলেন ইউনুস খান। টেন্ডুলকারকে সেঞ্চুরিবঞ্চিত করার তৃপ্তি অবশ্য মুছে গিয়েছিল জয়বঞ্চিত হওয়ার তিক্ত অভিজ্ঞতায়। এখনকার অধিনায়ক ইউনুস আজও ভুলতে পারেন না সেই ম্যাচের স্মৃতি। আর তাই দক্ষিণ আফ্রিকায় পা রেখেই তিনি জানিয়ে দিলেন, ছয় বছর আগের সেই দেনা-পাওনা এবার মিটিয়ে দিতে চান, ‘ভারতের কাছে হারাটা সব সময়ই বেদনাদায়ক। আমি ওই ম্যাচে খেলেছিলাম। আমরা ২৭০-এর মতো রান করেও জিততে পারিনি। অথচ এই কন্ডিশনে ২৫০ রানকেও মানা হতো নিরাপদ স্কোর। টেন্ডুলকার আর শেবাগ দুর্দান্ত শুরু করেছিল (৫ ওভারে ৫০ রান)। এর পর রাহুল দ্রাবিড় আর যুবরাজ সিং সেটাকেই টেনে নিয়ে গিয়েছে জয়ের প্রান্তে। ওই পরাজয় আমাকে এখনো আহত করে।’
পরিসংখ্যান ইউনুসদের পক্ষে। পাকিস্তান-ভারত ১১৭টি ওয়ানডে লড়াইয়ে তারা ৬৮-৪৫ ব্যবধানে এগিয়ে। বিশ্বকাপে যদিও এখন পর্যন্ত মুখোমুখি চার ম্যাচের কোনোটিই জিততে পারেনি পাকিস্তান, কিন্তু চ্যাম্পিয়নস ট্রফির হিসাবটা অন্য। এই টুর্নামেন্টে এখন পর্যন্ত একবারই মুখোমুখি হয়েছিল তারা। ২০০৪ সালে ইংল্যান্ডে। সেবার ভারতকে ৩ উইকেটে হারিয়েছিল পাকিস্তান। অবশ্য হাতে ছিল মাত্র ৪ বল!
ভারত-পাকিস্তান মানেই যে উত্তেজনা!
সেবার দুই ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল দুই দল। প্রথমে গ্রুপ পর্বে, পরে ফাইনালে। দুটি ম্যাচই ছিল নখ কামড়ানো, ক্ষণে ক্ষণে রোম শিউরে ওঠার উত্তেজনার। গ্রুপ পর্বের ম্যাচটা তো ‘টাই’-ই হয়ে গেল। আর ফাইনালে মাত্র ৫ রানে হেরে গিয়েছিল পাকিস্তান।
দক্ষিণ আফ্রিকায় সর্বশেষ কোনো ওয়ানডেতে এই দুই দল মুখোমুখি হয়েছিল ২০০৩ সালে। সেটাও বিশ্বকাপে। এবং সেই বিশ্বকাপে ২৭৩ রান করেও জিততে পারেনি পাকিস্তান। সাঈদ আনোয়ারের ১০১ ম্লান হয়ে গিয়েছিল ৭৫ বলে খেলা শচীন টেন্ডুলকারের ৯৮ রানের ইনিংসটার কাছে।
ওই ম্যাচে টেন্ডুলকারকে শোয়েব আখতারের বলে ক্যাচ নিয়ে ফিরিয়ে দিয়েছিলেন ইউনুস খান। টেন্ডুলকারকে সেঞ্চুরিবঞ্চিত করার তৃপ্তি অবশ্য মুছে গিয়েছিল জয়বঞ্চিত হওয়ার তিক্ত অভিজ্ঞতায়। এখনকার অধিনায়ক ইউনুস আজও ভুলতে পারেন না সেই ম্যাচের স্মৃতি। আর তাই দক্ষিণ আফ্রিকায় পা রেখেই তিনি জানিয়ে দিলেন, ছয় বছর আগের সেই দেনা-পাওনা এবার মিটিয়ে দিতে চান, ‘ভারতের কাছে হারাটা সব সময়ই বেদনাদায়ক। আমি ওই ম্যাচে খেলেছিলাম। আমরা ২৭০-এর মতো রান করেও জিততে পারিনি। অথচ এই কন্ডিশনে ২৫০ রানকেও মানা হতো নিরাপদ স্কোর। টেন্ডুলকার আর শেবাগ দুর্দান্ত শুরু করেছিল (৫ ওভারে ৫০ রান)। এর পর রাহুল দ্রাবিড় আর যুবরাজ সিং সেটাকেই টেনে নিয়ে গিয়েছে জয়ের প্রান্তে। ওই পরাজয় আমাকে এখনো আহত করে।’
পরিসংখ্যান ইউনুসদের পক্ষে। পাকিস্তান-ভারত ১১৭টি ওয়ানডে লড়াইয়ে তারা ৬৮-৪৫ ব্যবধানে এগিয়ে। বিশ্বকাপে যদিও এখন পর্যন্ত মুখোমুখি চার ম্যাচের কোনোটিই জিততে পারেনি পাকিস্তান, কিন্তু চ্যাম্পিয়নস ট্রফির হিসাবটা অন্য। এই টুর্নামেন্টে এখন পর্যন্ত একবারই মুখোমুখি হয়েছিল তারা। ২০০৪ সালে ইংল্যান্ডে। সেবার ভারতকে ৩ উইকেটে হারিয়েছিল পাকিস্তান। অবশ্য হাতে ছিল মাত্র ৪ বল!
ভারত-পাকিস্তান মানেই যে উত্তেজনা!
No comments