যুক্তরাষ্ট্রে সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদে মিলছে আল-কায়েদার সংশ্লিষ্টতার ইঙ্গিত
সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা (এফবিআই) কয়েক ব্যক্তিকে কয়েক দিন ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করছে। সংস্থাটির একজন শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা বলেছেন, তাঁদের মধ্যে একজনের সঙ্গে আল-কায়েদার জড়িত থাকার ইঙ্গিত পাওয়া গেছে। একটি পরিকল্পিত সন্ত্রাসী হামলার পেছনেও ওই ব্যক্তি বড় ভূমিকা রেখেছিলেন বলে আভাস পাওয়া গেছে। গোয়েন্দারা বলেছেন, ওই ব্যক্তি হলেন নাজিবুল্লাহ জাজি। যুক্তরাষ্ট্রের ডেনভার বিমানবন্দরের একটি শাটল গাড়ির চালক তিনি। ডেনভারে তাঁকে টানা তিন দিন জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। গত শুক্রবার ছিল জিজ্ঞাসাবাদের শেষ দিন। তবে শনিবারও তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করার কথা ছিল।
এফবিআইয়ের একজন কর্মকর্তা বলেছেন, জিজ্ঞাসাবাদে নাজিবুল্লাহর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী আল-কায়েদার সঙ্গে তাঁর যোগসাজশ থাকার ইঙ্গিত মিলেছে। নাজিবুল্লাহ একটি সন্ত্রাসী হামলার যড়যন্ত্রের পেছনেও বড় ধরনের ভূমিকা রেখেছেন। কিন্তু কোন সন্ত্রাসী হামলার সঙ্গে তিনি জড়িত, এ ব্যাপারে তাত্ক্ষণিকভাবে কিছু জানা যায়নি। তবে এ হামলার ষড়যন্ত্রের ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে থেকে নাজিবুল্লাহর কাছে নির্দেশনা এসেছে।
তবে নাজিবুল্লাহর আইনজীবী বলেছেন, তাঁর মক্কেল কখনোই আল-কায়েদার কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ছিলেন না।
গত সপ্তাহে নাজিবুল্লাহকে আটক করে ডেনভারে তাঁর বসতঘর এবং তাঁর বেশ কয়েকজন আত্মীয়স্বজনের বাড়ি তল্লাশি করা হয়। তল্লাশি করে কী পাওয়া গেছে এ ব্যাপারেও কর্মকর্তারা কিছু বলেননি।
আরেক এফবিআই কর্মকর্তা বলেন, আল-কায়েদার একজন শীর্ষস্থানীয় সহযোগীর সঙ্গে নাজিবুল্লাহর ওঠাবসা আছে। তদন্তের স্বার্থে এ ব্যাপারে বিস্তারিত কিছু বলা যাচ্ছে না। এফবিআই কর্মকর্তারা নাজিবুল্লাহ ও কলোরাডোর আরও চারজন সন্দেহভাজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন। এফবিআই কর্মকর্তারা শুক্রবার নাজিবুল্লাহর বাবা মোহাম্মদ জাজিকেও জিজ্ঞাসাবাদ করেন।
এফবিআই কর্মকর্তারা বলেন, গত ১০ সেপ্টেম্বর নাজিবুল্লাহ ডেনভার থেকে ম্যানহাটন হয়ে নিউইয়র্কে যান। নাজিবুল্লাহর দাবি, তিনি ব্যক্তিগত কাজে ওই দিন নিউইয়র্কে গিয়েছিলেন। কিন্তু এফবিআই কর্মকর্তারা বলছেন, নাজিবুল্লাহ কোনো অশুভ উদ্দেশেই নিউইয়র্কে গিয়েছিলেন।
গত সোমবার একটি গোয়েন্দা সংস্থা সতর্ক করে বলেছিল, যুক্তরাষ্ট্রে হাইড্রোজেন পার-অক্সাইড দিয়ে তৈরি বোমার হামলা হতে পারে। এফবিআই ও নিউইয়র্ক পুলিশের সমন্বয়ে গঠিত যৌথ বাহিনী বলেছে, সম্ভাব্য ওই হামলার পেছনে নাজিবুল্লাহর সংশ্লিষ্টতা থাকতে পারে।
এফবিআইয়ের একজন কর্মকর্তা বলেছেন, জিজ্ঞাসাবাদে নাজিবুল্লাহর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী আল-কায়েদার সঙ্গে তাঁর যোগসাজশ থাকার ইঙ্গিত মিলেছে। নাজিবুল্লাহ একটি সন্ত্রাসী হামলার যড়যন্ত্রের পেছনেও বড় ধরনের ভূমিকা রেখেছেন। কিন্তু কোন সন্ত্রাসী হামলার সঙ্গে তিনি জড়িত, এ ব্যাপারে তাত্ক্ষণিকভাবে কিছু জানা যায়নি। তবে এ হামলার ষড়যন্ত্রের ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে থেকে নাজিবুল্লাহর কাছে নির্দেশনা এসেছে।
তবে নাজিবুল্লাহর আইনজীবী বলেছেন, তাঁর মক্কেল কখনোই আল-কায়েদার কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ছিলেন না।
গত সপ্তাহে নাজিবুল্লাহকে আটক করে ডেনভারে তাঁর বসতঘর এবং তাঁর বেশ কয়েকজন আত্মীয়স্বজনের বাড়ি তল্লাশি করা হয়। তল্লাশি করে কী পাওয়া গেছে এ ব্যাপারেও কর্মকর্তারা কিছু বলেননি।
আরেক এফবিআই কর্মকর্তা বলেন, আল-কায়েদার একজন শীর্ষস্থানীয় সহযোগীর সঙ্গে নাজিবুল্লাহর ওঠাবসা আছে। তদন্তের স্বার্থে এ ব্যাপারে বিস্তারিত কিছু বলা যাচ্ছে না। এফবিআই কর্মকর্তারা নাজিবুল্লাহ ও কলোরাডোর আরও চারজন সন্দেহভাজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন। এফবিআই কর্মকর্তারা শুক্রবার নাজিবুল্লাহর বাবা মোহাম্মদ জাজিকেও জিজ্ঞাসাবাদ করেন।
এফবিআই কর্মকর্তারা বলেন, গত ১০ সেপ্টেম্বর নাজিবুল্লাহ ডেনভার থেকে ম্যানহাটন হয়ে নিউইয়র্কে যান। নাজিবুল্লাহর দাবি, তিনি ব্যক্তিগত কাজে ওই দিন নিউইয়র্কে গিয়েছিলেন। কিন্তু এফবিআই কর্মকর্তারা বলছেন, নাজিবুল্লাহ কোনো অশুভ উদ্দেশেই নিউইয়র্কে গিয়েছিলেন।
গত সোমবার একটি গোয়েন্দা সংস্থা সতর্ক করে বলেছিল, যুক্তরাষ্ট্রে হাইড্রোজেন পার-অক্সাইড দিয়ে তৈরি বোমার হামলা হতে পারে। এফবিআই ও নিউইয়র্ক পুলিশের সমন্বয়ে গঠিত যৌথ বাহিনী বলেছে, সম্ভাব্য ওই হামলার পেছনে নাজিবুল্লাহর সংশ্লিষ্টতা থাকতে পারে।
No comments