দাম চড়া, তবে বিক্রিও ভালো -বগুড়ায় বাহারি পণ্যের সমাহার
বগুড়া শহরের নিউমার্কেট ও জলেশ্বরীতলায় নতুনভাবে গড়ে ওঠা বিপণিবিতান, ফ্যাশন হাউসগুলোয় ঈদ ও পূজা উপলক্ষে বাহারি পোশাক, জুতা, জুয়েলারিসহ প্রসাধনসামগ্রীর পসরা সাজানো হয়েছে। ক্রেতাদেরও প্রচণ্ড ভিড় এসব জায়গায়।
ঈদ ও পূজা সামনে রেখে এই শহরে গত এক মাসে অন্তত ১৪টি প্রতিষ্ঠান যাত্রা শুরু করেছে। সরকারি আযিযুল হক কলেজের ছাত্রী দিল আফরোজ বলেন, এসব নতুন ফ্যাশন হাউসে দাম বেশি নিলেও মনের মতো সব জিনিসই পাওয়া যাচ্ছে।
বিশেষ করে, বগুড়া নিউমার্কেটে ধনী-গরিব, মধ্যবিত্ত নির্বিশেষে সব ধরনের ক্রেতার ব্যাপক সমাগম ঘটছে। তবে পুরোনো এই মার্কেটে গ্রামের ক্রেতাদের সংখ্যা একটু বেশি।
তবে এবার দাম বেশি বলে অভিযোগ করেছেন সাধারণ ক্রেতারা। কাহালু উপজেলা থেকে নিউমার্কেটে আসা চাকরিজীবী আমির হোসেন বলেন, যে দাম হাঁকানো হচ্ছে, তাতে মনের মতো কেনাকাটা করা যাচ্ছে না।
উপশহরের গৃহবধূ তাছলিমা খাতুন নিউমার্কেটে প্রথম আলো প্রতিনিধিকে বলেন, ‘বাচ্চার এক সেট জামার দাম চেয়েছে দেড় হাজার টাকা। অথচ গত বছর একই ধরনের পোশাক কিনেছি হাজার টাকায়।’
গাবতলীর হোসেনপুর গ্রামের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী আলম মিয়া বলেন, বাজার খুব চড়া।
তার পরও পছন্দের জিনিস ফেলে রেখে গেলে পরে আবার এসে তা আর পাওয়া যাচ্ছে না।
নিউমার্কেট ছাড়াও বগুড়া শহরের শেখ শরিফউদ্দিন সুপার মার্কেট, জামিল শপিং সেন্টার, সেন্স বেরি, টাচ অ্যান্ড টেক, আহম্মদ আলী সুপার মার্কেট, হকার্স মার্কেট, আল আমিন কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন মার্কেটে এখন উপচেপড়া ভিড়।
থ্রি-পিস ফ্যাশনের স্বত্বাধিকারী রায়হান আলী শিপলু জানান, এবার বিক্রি আগের চেয়ে অনেক বেড়েছে।
গরিবের মার্কেট-খ্যাত বগুড়ার হকার্স মার্কেটে বেচাকেনা জমে উঠেছে। তবে এখানেও স্বল্প আয়ের লোকজন দাম শুনে হতাশ।
ঠেঙ্গামারা গ্রামের রিকশাচালক খাজা মিয়া ৩০০ টাকা নিয়ে এলেও মেয়ের জন্য কাপড় কিনতে পারেননি বলে জানান।
ঈদ ও পূজা সামনে রেখে এই শহরে গত এক মাসে অন্তত ১৪টি প্রতিষ্ঠান যাত্রা শুরু করেছে। সরকারি আযিযুল হক কলেজের ছাত্রী দিল আফরোজ বলেন, এসব নতুন ফ্যাশন হাউসে দাম বেশি নিলেও মনের মতো সব জিনিসই পাওয়া যাচ্ছে।
বিশেষ করে, বগুড়া নিউমার্কেটে ধনী-গরিব, মধ্যবিত্ত নির্বিশেষে সব ধরনের ক্রেতার ব্যাপক সমাগম ঘটছে। তবে পুরোনো এই মার্কেটে গ্রামের ক্রেতাদের সংখ্যা একটু বেশি।
তবে এবার দাম বেশি বলে অভিযোগ করেছেন সাধারণ ক্রেতারা। কাহালু উপজেলা থেকে নিউমার্কেটে আসা চাকরিজীবী আমির হোসেন বলেন, যে দাম হাঁকানো হচ্ছে, তাতে মনের মতো কেনাকাটা করা যাচ্ছে না।
উপশহরের গৃহবধূ তাছলিমা খাতুন নিউমার্কেটে প্রথম আলো প্রতিনিধিকে বলেন, ‘বাচ্চার এক সেট জামার দাম চেয়েছে দেড় হাজার টাকা। অথচ গত বছর একই ধরনের পোশাক কিনেছি হাজার টাকায়।’
গাবতলীর হোসেনপুর গ্রামের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী আলম মিয়া বলেন, বাজার খুব চড়া।
তার পরও পছন্দের জিনিস ফেলে রেখে গেলে পরে আবার এসে তা আর পাওয়া যাচ্ছে না।
নিউমার্কেট ছাড়াও বগুড়া শহরের শেখ শরিফউদ্দিন সুপার মার্কেট, জামিল শপিং সেন্টার, সেন্স বেরি, টাচ অ্যান্ড টেক, আহম্মদ আলী সুপার মার্কেট, হকার্স মার্কেট, আল আমিন কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন মার্কেটে এখন উপচেপড়া ভিড়।
থ্রি-পিস ফ্যাশনের স্বত্বাধিকারী রায়হান আলী শিপলু জানান, এবার বিক্রি আগের চেয়ে অনেক বেড়েছে।
গরিবের মার্কেট-খ্যাত বগুড়ার হকার্স মার্কেটে বেচাকেনা জমে উঠেছে। তবে এখানেও স্বল্প আয়ের লোকজন দাম শুনে হতাশ।
ঠেঙ্গামারা গ্রামের রিকশাচালক খাজা মিয়া ৩০০ টাকা নিয়ে এলেও মেয়ের জন্য কাপড় কিনতে পারেননি বলে জানান।
No comments