আলোচনায় না ফিরলে ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে: হিলারি
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন পরমাণু ইস্যু নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রসহ ছয় দেশের সঙ্গে আলোচনায় অংশ নেওয়ার জন্য ইরানের প্রতি আবারও আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, আলোচনার টেবিলে না ফিরলে ইরানকে বিশ্ব থেকে আরও বিচ্ছিন্ন হয়ে এর মূল্য দিতে হবে।
ওয়াশিংটনে গত শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের বিদেশ বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে এক বৈঠকে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ আহ্বান জানান। হিলারি আরও বলেন, ‘ইরানের পরমাণু সংকট কূটনৈতিকভাবে সমাধানে আমাদের সদিচ্ছার কথা আগেই জানিয়ে দিয়েছি। কিন্তু ইরান আমাদের সঙ্গে আলোচনায় বসবে কি না, সেটা এখন তাদের সিদ্ধান্তের বিষয়।’
আগামী ১ অক্টোবর জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের পাঁচ স্থায়ী সদস্যরাষ্ট্র যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, চীন, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্স এবং আরেক শক্তি জার্মানির সঙ্গে ইরানের পরমাণুবিষয়ক শীর্ষ আলোচক সাইদ জলিলির আলোচনায় বসার কথা রয়েছে।
হিলারি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, ইরান এ আলোচনা থেকে সরে দাঁড়ালে আরও কঠিন নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়বে। ইরান পরমাণু কর্মসূচির সিদ্ধান্তে অটল থাকলে তাদের চড়া মূল্য দিতে হবে। তেহরান বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে এবং তার ওপর অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে। এর ফলে ইরানিদের উন্নতির কমই সম্ভাবনা থাকবে।
জাতিসংঘে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ দূত সুসান রাইস বলেছেন, আসন্ন জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের সময় ইরানের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে মার্কিন নেতাদের আলোচনায় বসার কোনো পরিকল্পনা নেই।
পোল্যান্ড ও চেক প্রজাতন্ত্রে যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষাব্যবস্থা গড়ার পরিকল্পনা বাতিলের সিদ্ধান্তের ব্যাপারে হিলারি ওবামাকে সমর্থন করেন। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপে তার মিত্রদের রক্ষার স্বার্থে নতুন প্রতিরক্ষাব্যবস্থা নেবে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, যুক্তরাষ্ট্র তার মিত্রদের থেকে কখনো দূরে সরে যাবে না।
হিলারি আরও বলেন, আসন্ন জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যুক্তরাষ্ট্র পরমাণু অস্ত্রমুক্ত বিশ্ব গঠনের ওপর জোর দেবে। এ ছাড়া আফগানিস্তান ও পাকিস্তানে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনা, আরব-ইসরায়েল শান্তি প্রতিষ্ঠা এবং বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নারীদের সহায়তা দিয়ে তাদের উন্নয়ন নিশ্চিত করার বিষয়েও তারা গুরুত্ব দেবে। ।
ওয়াশিংটনে গত শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের বিদেশ বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে এক বৈঠকে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ আহ্বান জানান। হিলারি আরও বলেন, ‘ইরানের পরমাণু সংকট কূটনৈতিকভাবে সমাধানে আমাদের সদিচ্ছার কথা আগেই জানিয়ে দিয়েছি। কিন্তু ইরান আমাদের সঙ্গে আলোচনায় বসবে কি না, সেটা এখন তাদের সিদ্ধান্তের বিষয়।’
আগামী ১ অক্টোবর জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের পাঁচ স্থায়ী সদস্যরাষ্ট্র যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, চীন, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্স এবং আরেক শক্তি জার্মানির সঙ্গে ইরানের পরমাণুবিষয়ক শীর্ষ আলোচক সাইদ জলিলির আলোচনায় বসার কথা রয়েছে।
হিলারি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, ইরান এ আলোচনা থেকে সরে দাঁড়ালে আরও কঠিন নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়বে। ইরান পরমাণু কর্মসূচির সিদ্ধান্তে অটল থাকলে তাদের চড়া মূল্য দিতে হবে। তেহরান বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে এবং তার ওপর অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে। এর ফলে ইরানিদের উন্নতির কমই সম্ভাবনা থাকবে।
জাতিসংঘে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ দূত সুসান রাইস বলেছেন, আসন্ন জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের সময় ইরানের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে মার্কিন নেতাদের আলোচনায় বসার কোনো পরিকল্পনা নেই।
পোল্যান্ড ও চেক প্রজাতন্ত্রে যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষাব্যবস্থা গড়ার পরিকল্পনা বাতিলের সিদ্ধান্তের ব্যাপারে হিলারি ওবামাকে সমর্থন করেন। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপে তার মিত্রদের রক্ষার স্বার্থে নতুন প্রতিরক্ষাব্যবস্থা নেবে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, যুক্তরাষ্ট্র তার মিত্রদের থেকে কখনো দূরে সরে যাবে না।
হিলারি আরও বলেন, আসন্ন জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যুক্তরাষ্ট্র পরমাণু অস্ত্রমুক্ত বিশ্ব গঠনের ওপর জোর দেবে। এ ছাড়া আফগানিস্তান ও পাকিস্তানে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনা, আরব-ইসরায়েল শান্তি প্রতিষ্ঠা এবং বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নারীদের সহায়তা দিয়ে তাদের উন্নয়ন নিশ্চিত করার বিষয়েও তারা গুরুত্ব দেবে। ।
No comments