টেন্ডুলকারদের পাশে নেই ভারত সরকার
ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড (বিসিসিআই) বা ক্রিকেটারদের নয়, ভারত সরকার সমর্থন করল বিশ্ব মাদকবিরোধী সংস্থাকেই (ওয়াডা)। এমনকি যে বিশেষ ধারা নিয়ে বিসিসিআইর আপত্তি, সরকার তাতেও ওয়াডারই পাশে।
ভারতীয় ক্রিকেটাররা মাদকবিরোধী নীতির নতুন শর্ত প্রত্যাখ্যান করার পর ওয়াডা আনুষ্ঠানিকভাবে জানতে চেয়েছিল, এ ক্ষেত্রে সরকারের সমর্থন ক্রিকেটারদের পক্ষে আছে কি না। জবাবে ভারত সরকার জানিয়েছে, তারা ওয়াডাকেই সমর্থন করে। ভারতের জাতীয় মাদকবিরোধী সংস্থার মহাপরিচালক রাহুল ভাটনগর দ্য হিন্দু পত্রিকাকে বলেছেন, ‘আমরা তাদের (ওয়াডা) জানিয়ে দিয়েছি, আমাদের অবস্থানে কোনো পরিবর্তন আসেনি। ভারত সরকার এই নীতিকে পুরোপুরি সমর্থন করে।’
গত জানুয়ারিতে ওয়াডার নতুন নীতি গ্রহণ করে আইসিসি। এই নীতিতে বলা আছে, চাইলেই ডোপ পরীক্ষার জন্য জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের পাওয়া নিশ্চিত করতে তিন মাস পর পর প্রতিদিন ১ ঘণ্টার জন্য তাদের অবস্থান জানাতে হবে। গত ১ আগস্ট থেকে এই নীতি কার্যকর হওয়ার কথা থাকলেও শচীন টেন্ডুলকারসহ ভারতের ১১ ক্রিকেটার এর বিরোধিতা করেন। নিরাপত্তা এবং ব্যক্তিগত জীবনে বিঘ্ন ঘটবে—এই প্রশ্ন তুলে তাঁরা ওয়াডা নীতিমালায় স্বাক্ষর করেননি। বিসিসিআই এ ক্ষেত্রে ক্রিকেটারদেরই সমর্থন করে। এমনকি নিজেদের অবস্থান দৃঢ় করে দুটি শীর্ষ আইনি সংস্থার মত নিয়ে। তবে ধারণা করা হচ্ছে, এই বিষয়ে আইসিসির অন্য পূর্ণ সদস্যদেশগুলোর কাছ থেকে বড় রকমের সমর্থনই এখন পাচ্ছে বিসিসিআই।
ভারতীয় ক্রিকেটাররা মাদকবিরোধী নীতির নতুন শর্ত প্রত্যাখ্যান করার পর ওয়াডা আনুষ্ঠানিকভাবে জানতে চেয়েছিল, এ ক্ষেত্রে সরকারের সমর্থন ক্রিকেটারদের পক্ষে আছে কি না। জবাবে ভারত সরকার জানিয়েছে, তারা ওয়াডাকেই সমর্থন করে। ভারতের জাতীয় মাদকবিরোধী সংস্থার মহাপরিচালক রাহুল ভাটনগর দ্য হিন্দু পত্রিকাকে বলেছেন, ‘আমরা তাদের (ওয়াডা) জানিয়ে দিয়েছি, আমাদের অবস্থানে কোনো পরিবর্তন আসেনি। ভারত সরকার এই নীতিকে পুরোপুরি সমর্থন করে।’
গত জানুয়ারিতে ওয়াডার নতুন নীতি গ্রহণ করে আইসিসি। এই নীতিতে বলা আছে, চাইলেই ডোপ পরীক্ষার জন্য জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের পাওয়া নিশ্চিত করতে তিন মাস পর পর প্রতিদিন ১ ঘণ্টার জন্য তাদের অবস্থান জানাতে হবে। গত ১ আগস্ট থেকে এই নীতি কার্যকর হওয়ার কথা থাকলেও শচীন টেন্ডুলকারসহ ভারতের ১১ ক্রিকেটার এর বিরোধিতা করেন। নিরাপত্তা এবং ব্যক্তিগত জীবনে বিঘ্ন ঘটবে—এই প্রশ্ন তুলে তাঁরা ওয়াডা নীতিমালায় স্বাক্ষর করেননি। বিসিসিআই এ ক্ষেত্রে ক্রিকেটারদেরই সমর্থন করে। এমনকি নিজেদের অবস্থান দৃঢ় করে দুটি শীর্ষ আইনি সংস্থার মত নিয়ে। তবে ধারণা করা হচ্ছে, এই বিষয়ে আইসিসির অন্য পূর্ণ সদস্যদেশগুলোর কাছ থেকে বড় রকমের সমর্থনই এখন পাচ্ছে বিসিসিআই।
No comments