শিক্ষার মান গ্রহণযোগ্য পর্যায়ে রাখতে হবে -বেসরকারি চিকিত্্সহসাশিক্ষা
সবার জন্য স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার অনিবার্য শর্ত মানসম্মত চিকিত্সাশিক্ষা। সরকারি মেডিকেল কলেজগুলো যত সংখ্যক শিক্ষার্থীর শিক্ষার ব্যবস্থা করতে পারে, তা চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। বেসরকারি মেডিকেল কলেজের ভূমিকা তাই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু কলেজগুলোর বড় এক অংশ শিক্ষার মান প্রত্যাশিত মাত্রায় পৌঁছাতে পারেনি। ভর্তির ক্ষেত্রে অনিয়ম, সরকারের তদারকির ব্যবস্থা না থাকা এবং সর্বোপরি আর্থিক বিবেচনাকে স্থান দেওয়া এর জন্য প্রধানত দায়ী।
দেশের ৩৯টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনেকগুলো প্রতিষ্ঠান নিজেদের ইচ্ছামতো বেতন বা ফি নির্ধারণ করেছে, নিজস্ব নিয়মে শিক্ষার্থী ভর্তি করেছে, মাঝেমধ্যেই বিভিন্ন খাত দেখিয়ে ফি আদায় করছে—এমন অভিযোগ রয়েছে। ভর্তির প্রক্রিয়ায় অনেক ক্ষেত্রে মেধার চেয়ে অর্থ গুরুত্ব পায়। এ পরিপ্রক্ষিতে বেসরকারি মেডিকেল কলেজে একযোগে ভর্তি পরীক্ষা হবে এবং সরকার ভর্তির প্রক্রিয়া নজরদারি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে—এই সংবাদ তাই স্বস্তিদায়ক। সম্প্রতি প্রথম আলোর এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, সব বেসরকারি মেডিকেল কলেজে একই দিনে ও একই প্রশ্নপত্রে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া হবে এবং এসব কলেজের ভর্তি ফি ও বেতনের পরিমাণও নির্ধারণ করবে সরকার।
ফি ও বেতনের পরিমাণ নির্ধারণের ক্ষেত্রে সরকারের নজর দেওয়ার আলাদা গুরুত্ব রয়েছে; অতিরিক্ত ব্যয়ের কারণে মেধাবী ছাত্ররা যেন এসব প্রতিষ্ঠানে পড়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত না হন। পাশাপাশি আমরা চাই এসব প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার মান গ্রহণযোগ্য পর্যায়ে রাখার জন্য সরকার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। আমাদের প্রত্যাশা, ভর্তির ক্ষেত্রে যে অরাজকতা দেশের বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে বিরাজ করছে, তা নিয়ন্ত্রণে এ উদ্যোগ সহায়ক হবে। নিয়মিত নজরদারি ও পর্যালোচনা করা হলে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের শিক্ষার মানের উন্নতি ঘটবে বলে আশা করা যায়।
দেশের ৩৯টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অনেকগুলো প্রতিষ্ঠান নিজেদের ইচ্ছামতো বেতন বা ফি নির্ধারণ করেছে, নিজস্ব নিয়মে শিক্ষার্থী ভর্তি করেছে, মাঝেমধ্যেই বিভিন্ন খাত দেখিয়ে ফি আদায় করছে—এমন অভিযোগ রয়েছে। ভর্তির প্রক্রিয়ায় অনেক ক্ষেত্রে মেধার চেয়ে অর্থ গুরুত্ব পায়। এ পরিপ্রক্ষিতে বেসরকারি মেডিকেল কলেজে একযোগে ভর্তি পরীক্ষা হবে এবং সরকার ভর্তির প্রক্রিয়া নজরদারি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে—এই সংবাদ তাই স্বস্তিদায়ক। সম্প্রতি প্রথম আলোর এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, সব বেসরকারি মেডিকেল কলেজে একই দিনে ও একই প্রশ্নপত্রে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া হবে এবং এসব কলেজের ভর্তি ফি ও বেতনের পরিমাণও নির্ধারণ করবে সরকার।
ফি ও বেতনের পরিমাণ নির্ধারণের ক্ষেত্রে সরকারের নজর দেওয়ার আলাদা গুরুত্ব রয়েছে; অতিরিক্ত ব্যয়ের কারণে মেধাবী ছাত্ররা যেন এসব প্রতিষ্ঠানে পড়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত না হন। পাশাপাশি আমরা চাই এসব প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার মান গ্রহণযোগ্য পর্যায়ে রাখার জন্য সরকার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। আমাদের প্রত্যাশা, ভর্তির ক্ষেত্রে যে অরাজকতা দেশের বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে বিরাজ করছে, তা নিয়ন্ত্রণে এ উদ্যোগ সহায়ক হবে। নিয়মিত নজরদারি ও পর্যালোচনা করা হলে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের শিক্ষার মানের উন্নতি ঘটবে বলে আশা করা যায়।
No comments