জুলাইয়ে প্রায় ৬৫০ কোটি টাকা বিতরণ -প্রতি মাসে কৃষিঋণ দেওয়ার তথ্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকে পাঠাতে হবে
এখন থেকে প্রতি মাসে ব্যাংকগুলোকে কৃষিঋণ বিতরণের তথ্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে পাঠাতে হবে। সেপ্টেম্বর মাস থেকে এটি কার্যকর করা হয়েছে।
সম্প্রতি এক সার্কুলার লেটার জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক সংশ্লিষ্ট সব ব্যাংককে এ নির্দেশ দিয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, ‘চলতি অর্থবছরে এ যাবত্ কালের সর্বাধিক কৃষিঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা করা হয়েছে এবং কৃষিঋণ কার্যক্রম অধিকতর মনিটরিংয়ের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক বিভিন্ন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় কৃষিঋণের তথ্য প্রদানেও নতুন ছক চালুর সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।’
প্রসঙ্গত, চলতি ২০০৯-১০ অর্থবছরে ১১ হাজার ৫১২ কোটি ৩০ লাখ টাকার সমপরিমাণ কৃষিঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
সার্কুলার লেটারের সঙ্গে নতুন ছক সংযুক্ত করে ব্যাংকগুলোর কাছে পাঠিয়ে এই সেপ্টেম্বর মাস থেকে ২০০৯-১০ অর্থবছরের বিতরণ করা কৃষিঋণের তথ্য ওই ছকের মাধ্যমে মাসিক ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কৃষিঋণ বিভাগে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
প্রতি মাসের তথ্য পরবর্তী মাসের ১৫ তারিখের মধ্যে পাঠানোর জন্য সার্কুলার লেটারে বলা হয়েছে।
এতে আরও বলা হয়েছে, ব্যাংকের নিজস্ব কৃষিঋণ কার্যক্রম এবং এনজিও সংযুক্তির মাধ্যমে বিতরণ করা কৃষিঋণের তথ্যগুলো আলাদা বিবরণীর মাধ্যমে পাঠাতে হবে।
যেসব ব্যাংক একাধিক এনজিও সংযুক্তির মাধ্যমে কৃষিঋণ বিতরণ করবে, সেসব ব্যাংককে প্রতিটি এনজিওর জন্য আলাদা বিবরণী পাঠাতে হবে।
পাশাপাশি এনজিও কর্তৃক অঞ্চলভিত্তিক বিতরণ করা ঋণের বিবরণীও এই বিবরণীর সঙ্গে পাঠাতে হবে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক সেপ্টেম্বর মাসের বিবরণীর সঙ্গে কৃষিঋণ বিতরণকারী সব শাখা ও আঞ্চলিক কার্যালয়ের টেলিফোন নম্বর পাঠাতে বলেছে।
এ ছাড়া অঞ্চলভিত্তিক বিবরণীগুলোর অনুলিপি সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলোর আঞ্চলিক কার্যালয় কর্তৃক বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট শাখা অফিসে পাঠানোর জন্যও বলা হয়েছে।
এদিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, জুলাই মাসে ব্যাংক-ব্যবস্থার মাধ্যমে ৬৪৮ কোটি ৮২ লাখ টাকার কৃষিঋণ বিতরণ করা হয়েছে, যা গত বছরের জুলাই মাসের তুলনায় প্রায় ৬০ শতাংশ বেশি।
২০০৮ সালের জুলাই মাসে বিতরণ করা হয়েছিল প্রায় ৪০৬ কোটি টাকার ঋণ। আবার ২০০৯ সালের জুলাই মাসে বকেয়া কৃষিঋণ বাবদ এক হাজার ৪৭৪ কোটি ৫৭ লাখ টাকা আদায় করা হয়েছে, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ১৪১ শতাংশ বেশি।
এতে চলতি বছর জুলাই মাসে কৃষিঋণের মোট স্থিতি দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ৩৫৯ কোটি ৫৩ লাখ টাকা।
সম্প্রতি এক সার্কুলার লেটার জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক সংশ্লিষ্ট সব ব্যাংককে এ নির্দেশ দিয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, ‘চলতি অর্থবছরে এ যাবত্ কালের সর্বাধিক কৃষিঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা করা হয়েছে এবং কৃষিঋণ কার্যক্রম অধিকতর মনিটরিংয়ের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক বিভিন্ন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় কৃষিঋণের তথ্য প্রদানেও নতুন ছক চালুর সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।’
প্রসঙ্গত, চলতি ২০০৯-১০ অর্থবছরে ১১ হাজার ৫১২ কোটি ৩০ লাখ টাকার সমপরিমাণ কৃষিঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
সার্কুলার লেটারের সঙ্গে নতুন ছক সংযুক্ত করে ব্যাংকগুলোর কাছে পাঠিয়ে এই সেপ্টেম্বর মাস থেকে ২০০৯-১০ অর্থবছরের বিতরণ করা কৃষিঋণের তথ্য ওই ছকের মাধ্যমে মাসিক ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কৃষিঋণ বিভাগে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
প্রতি মাসের তথ্য পরবর্তী মাসের ১৫ তারিখের মধ্যে পাঠানোর জন্য সার্কুলার লেটারে বলা হয়েছে।
এতে আরও বলা হয়েছে, ব্যাংকের নিজস্ব কৃষিঋণ কার্যক্রম এবং এনজিও সংযুক্তির মাধ্যমে বিতরণ করা কৃষিঋণের তথ্যগুলো আলাদা বিবরণীর মাধ্যমে পাঠাতে হবে।
যেসব ব্যাংক একাধিক এনজিও সংযুক্তির মাধ্যমে কৃষিঋণ বিতরণ করবে, সেসব ব্যাংককে প্রতিটি এনজিওর জন্য আলাদা বিবরণী পাঠাতে হবে।
পাশাপাশি এনজিও কর্তৃক অঞ্চলভিত্তিক বিতরণ করা ঋণের বিবরণীও এই বিবরণীর সঙ্গে পাঠাতে হবে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক সেপ্টেম্বর মাসের বিবরণীর সঙ্গে কৃষিঋণ বিতরণকারী সব শাখা ও আঞ্চলিক কার্যালয়ের টেলিফোন নম্বর পাঠাতে বলেছে।
এ ছাড়া অঞ্চলভিত্তিক বিবরণীগুলোর অনুলিপি সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলোর আঞ্চলিক কার্যালয় কর্তৃক বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট শাখা অফিসে পাঠানোর জন্যও বলা হয়েছে।
এদিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, জুলাই মাসে ব্যাংক-ব্যবস্থার মাধ্যমে ৬৪৮ কোটি ৮২ লাখ টাকার কৃষিঋণ বিতরণ করা হয়েছে, যা গত বছরের জুলাই মাসের তুলনায় প্রায় ৬০ শতাংশ বেশি।
২০০৮ সালের জুলাই মাসে বিতরণ করা হয়েছিল প্রায় ৪০৬ কোটি টাকার ঋণ। আবার ২০০৯ সালের জুলাই মাসে বকেয়া কৃষিঋণ বাবদ এক হাজার ৪৭৪ কোটি ৫৭ লাখ টাকা আদায় করা হয়েছে, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ১৪১ শতাংশ বেশি।
এতে চলতি বছর জুলাই মাসে কৃষিঋণের মোট স্থিতি দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ৩৫৯ কোটি ৫৩ লাখ টাকা।
No comments