ওবামার গ্রাম এখন সংরক্ষিত এলাকা
কেনিয়ায় জন্ম না নিলেও প্রথম আফ্রো-আমেরিকান প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাকে নিয়ে দারুণ গর্বিত সে দেশের সরকার ও জনগণ। কারণ, ওবামার পূর্বপুরুষেরা ছিলেন কেনিয়ার অধিবাসী। আর তাই তাদের বংশধর ওবামা বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর পদে আসীন হওয়ায় এখন কেনিয়ার সরকার ওবামার বাবা যে গ্রামে জন্ম নিয়েছিলেন, সেই কোগেলো গ্রামকে সংরক্ষিত এলাকা হিসেবে ঘোষণা করেছে। সম্প্রতি একটি গেজেট বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সরকারের এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়।
এ ব্যাপারে কেনিয়ার ডেইলি নেশন পত্রিকা জানায়, কেনিয়ার পশ্চিমাঞ্চলে কোগেলো গ্রাম। সরকারের এই পদক্ষেপের কারণে গ্রামটি যেভাবে রয়েছে সেভাবেই সংরক্ষণ করা হবে। সেখানে কোনো উন্নয়ন কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য সরকারের অনুমোদন লাগবে। ওই গ্রামে ওবামার স্মরণে সরকারি অর্থায়নে ‘ডেরো কোগেলো গ্রন্থাগার ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র’ গড়ে তোলার উদ্যোগ হিসেবে এ ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। বারাক ওবামা প্রায়ই কেনিয়াকে দ্বিতীয় মাতৃভূমি হিসেবে উল্লেখ করেন।
১৯৬১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াইয়ে বারাক ওবামা সিনিয়র ও স্ট্যানলি আন ডানহাম দম্পতির ঘরে জন্ম নেন ওবামা। ওই সময় ওবামা সিনিয়র যুক্তরাষ্ট্রে পড়ালেখা করছিলেন। ১৯৬৪ সালে ওবামার মা-বাবার বিচ্ছেদ হয়। পরে ওবামার বাবা কেনিয়ায় ফিরে যান। ১৯৮২ সালে এক সড়ক দুর্ঘটনায় তাঁর মৃত্যু হয়। ওবামার দাদি সারাহ ওবামা এখনো বেঁচে আছেন এবং কোগেলো গ্রামে বসবাস করেন। নাতির কল্যাণে সাংবাদিক আর শুভাকাঙ্ক্ষীদের ভিড় এখন তাঁকে প্রায়ই ব্যতিব্যস্ত করে তোলে।
এ ব্যাপারে কেনিয়ার ডেইলি নেশন পত্রিকা জানায়, কেনিয়ার পশ্চিমাঞ্চলে কোগেলো গ্রাম। সরকারের এই পদক্ষেপের কারণে গ্রামটি যেভাবে রয়েছে সেভাবেই সংরক্ষণ করা হবে। সেখানে কোনো উন্নয়ন কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য সরকারের অনুমোদন লাগবে। ওই গ্রামে ওবামার স্মরণে সরকারি অর্থায়নে ‘ডেরো কোগেলো গ্রন্থাগার ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র’ গড়ে তোলার উদ্যোগ হিসেবে এ ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। বারাক ওবামা প্রায়ই কেনিয়াকে দ্বিতীয় মাতৃভূমি হিসেবে উল্লেখ করেন।
১৯৬১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াইয়ে বারাক ওবামা সিনিয়র ও স্ট্যানলি আন ডানহাম দম্পতির ঘরে জন্ম নেন ওবামা। ওই সময় ওবামা সিনিয়র যুক্তরাষ্ট্রে পড়ালেখা করছিলেন। ১৯৬৪ সালে ওবামার মা-বাবার বিচ্ছেদ হয়। পরে ওবামার বাবা কেনিয়ায় ফিরে যান। ১৯৮২ সালে এক সড়ক দুর্ঘটনায় তাঁর মৃত্যু হয়। ওবামার দাদি সারাহ ওবামা এখনো বেঁচে আছেন এবং কোগেলো গ্রামে বসবাস করেন। নাতির কল্যাণে সাংবাদিক আর শুভাকাঙ্ক্ষীদের ভিড় এখন তাঁকে প্রায়ই ব্যতিব্যস্ত করে তোলে।
No comments