এসএমই উন্নয়নে ৫২৪ কোটি টাকা ঋণ দিতে যাচ্ছে এডিবি
এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের (এসএমই) উন্নয়নে সাত কোটি ৬০ লাখ ডলার (৫২৪ কোটি টাকা) ঋণ-সহায়তা দেবে।
১৭ সেপ্টেম্বর এডিবির বোর্ডে এই ঋণ অনুমোদন দেওয়া হয়। এই ঋণ মূলত ঢাকা ও চট্টগ্রামের বাইরে বিভিন্ন জেলার যেসব ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প আছে সেগুলোর অর্থায়নে ব্যবহার করা হবে।
সরকারকে এই ঋণ ৩২ বছর মেয়াদে পরিশোধ করতে হবে। আট বছর ঋণের কোনো আসল পরিশোধ করতে হবে না। এই সময় সুদ দিতে হবে বছরে এক শতাংশ হারে। পরবর্তী সময়ে দেড় শতাংশ হার সুদসহ আসল পরিশোধ করতে হবে।
বোর্ডে ঋণ অনুমোদনের পর গত রোববার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এডিবি জানিয়েছে, দেশের প্রধান শহরগুলোর বাইরে দারিদ্র্য বিমোচন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিই এডিবির ঋণদানের মুখ্য উদ্দেশ্য।
এডিবি মনে করে, অকৃষি খাত বাংলাদেশের গ্রামীণ অর্থনীতির প্রাণশক্তি। কিন্তু এ খাতে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি ঋণের ঘাটতি আছে। আর বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দার কারণে বাংলাদেশের রপ্তানি ও প্রবাসী-আয় যখন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে, তখন গ্রামীণ অর্থনীতিতে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের প্রবৃদ্ধির জন্য ঋণসুবিধার প্রয়োজন মেটানো গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়েছে।
সংস্থার দক্ষিণ এশিয়া বিভাগে আর্থিক খাত বিশেষজ্ঞ সৈয়দ আলী মুমতাজ এইচ শাহ বলেন, একটি গতিশীল ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাত বাংলাদেশের বিনিয়োগ, প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থানের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
এডিবি আরও মনে করে, এই প্রকল্প দেশের পূর্ব ও পশ্চিমের মধ্যে আয়বৈষম্য কমাতেও সহায়তা করবে। বাংলাদেশের বেশির ভাগ উন্নয়ন কর্মকাণ্ড দেশের দুটি প্রধান শহর ঢাকা ও চট্টগ্রামকেন্দ্রিক হওয়ায় অন্যান্য অঞ্চলে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড দুর্বল ও দারিদ্র্য মানুষের সংখ্যাও বেশি।
এ ব্যাপারে এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান আফতাব উল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘এটি নিঃসন্দেহে দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য সুখবর। তবে এডিবি যে লক্ষ্য সামনে রেখে স্বল্পসুদে ঋণ দিচ্ছে, সেটিকে মাঠপর্যায়ে বাস্তবায়ন করার জন্য এসএমই ব্যাংকিং দরকার। কারণ বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ওপর নির্ভর করে এসএমই অর্থায়নের করতে গিয়ে দেখা যাচ্ছে, চাহিদা ও জোগানের মধ্যে পার্থক্য অনেক বেশি এবং বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো এ ব্যাপারে ততটা উত্সাহী নয়।’
১৭ সেপ্টেম্বর এডিবির বোর্ডে এই ঋণ অনুমোদন দেওয়া হয়। এই ঋণ মূলত ঢাকা ও চট্টগ্রামের বাইরে বিভিন্ন জেলার যেসব ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প আছে সেগুলোর অর্থায়নে ব্যবহার করা হবে।
সরকারকে এই ঋণ ৩২ বছর মেয়াদে পরিশোধ করতে হবে। আট বছর ঋণের কোনো আসল পরিশোধ করতে হবে না। এই সময় সুদ দিতে হবে বছরে এক শতাংশ হারে। পরবর্তী সময়ে দেড় শতাংশ হার সুদসহ আসল পরিশোধ করতে হবে।
বোর্ডে ঋণ অনুমোদনের পর গত রোববার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এডিবি জানিয়েছে, দেশের প্রধান শহরগুলোর বাইরে দারিদ্র্য বিমোচন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিই এডিবির ঋণদানের মুখ্য উদ্দেশ্য।
এডিবি মনে করে, অকৃষি খাত বাংলাদেশের গ্রামীণ অর্থনীতির প্রাণশক্তি। কিন্তু এ খাতে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি ঋণের ঘাটতি আছে। আর বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দার কারণে বাংলাদেশের রপ্তানি ও প্রবাসী-আয় যখন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে, তখন গ্রামীণ অর্থনীতিতে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের প্রবৃদ্ধির জন্য ঋণসুবিধার প্রয়োজন মেটানো গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়েছে।
সংস্থার দক্ষিণ এশিয়া বিভাগে আর্থিক খাত বিশেষজ্ঞ সৈয়দ আলী মুমতাজ এইচ শাহ বলেন, একটি গতিশীল ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাত বাংলাদেশের বিনিয়োগ, প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থানের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
এডিবি আরও মনে করে, এই প্রকল্প দেশের পূর্ব ও পশ্চিমের মধ্যে আয়বৈষম্য কমাতেও সহায়তা করবে। বাংলাদেশের বেশির ভাগ উন্নয়ন কর্মকাণ্ড দেশের দুটি প্রধান শহর ঢাকা ও চট্টগ্রামকেন্দ্রিক হওয়ায় অন্যান্য অঞ্চলে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড দুর্বল ও দারিদ্র্য মানুষের সংখ্যাও বেশি।
এ ব্যাপারে এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান আফতাব উল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘এটি নিঃসন্দেহে দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য সুখবর। তবে এডিবি যে লক্ষ্য সামনে রেখে স্বল্পসুদে ঋণ দিচ্ছে, সেটিকে মাঠপর্যায়ে বাস্তবায়ন করার জন্য এসএমই ব্যাংকিং দরকার। কারণ বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ওপর নির্ভর করে এসএমই অর্থায়নের করতে গিয়ে দেখা যাচ্ছে, চাহিদা ও জোগানের মধ্যে পার্থক্য অনেক বেশি এবং বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো এ ব্যাপারে ততটা উত্সাহী নয়।’
No comments