ভারতে এক বাংলাদেশী যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু নিয়ে প্রশ্ন
ভারতের
আহমেদাবাদে এক বাংলাদেশী যুবকের মৃত্যু হয়ে উঠেছে স্থানীয় পুলিশ কর্তাদের
আলোচনার রশদ। অভিযোগ রয়েছে, মৃত ওই যুবক পতিতাবৃত্তিতে জড়িত। এক সপ্তাহ আগে
স্থানীয় পুলিশ তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ধরে নিয়ে যায় বলে বিভিন্ন সংবাদে
বলা হয়েছে।
পুলিশের একাধিক সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে টাইমস অব ইন্ডিয়াকে বলেছেন, অবৈধ বাংলাদেশী অভিবাসী হিসেবে সন্দেহভাজন ঐ যুবককে পিপলাজ থেকে তুলে নেওয়া হয়। পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাকে ছেড়া দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু পরে ওই ব্যক্তি মারা যান।
পুলিশ সার্কেলেই এখন প্রশ্ন উঠেছে ওই যুবক জিজ্ঞাসাবাদের সময়ই মারা গেছেন নাকি ছেড়ে দেওয়ার পর। পুলিশ বলছে, ছেড়ে দেওয়ার পর হৃৎপিণ্ডের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে তিনি মারা যান। আহমেদাবাদ সিটি পুলিশ কমিশনার একে সিং বলেন, ‘অবৈধভাবে শহরে অনুপ্রবেশ করা এক সন্দেহভাজন বাংলাদেশী পরিবার নিয়ে তদন্ত করছিল নগর পুলিশ। তারা যেসব নথিপত্র দেখিয়েছিল, তা জাল মনে হয়েছিল। তাদেরকে আরও নথিপত্র জোগাড় করতে বলা হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘জানা গেছে যে ওই ব্যক্তি পরে হৃৎযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান। পুলিশি হেফাজতে তার মৃত্যুর প্রশ্নই উঠে না, কারণ তার স্বাধীনতা হরণ করা হয়নি।’
বিভিন্ন সূত্র জানিয়েছে, ওই যুবকের মৃতদেহ শহরের উপকণ্ঠে অবস্থিত নারোলের কাছে নির্জন একটি এলাকায় সম্ভবত পুঁতে ফেলা হয়। ওই সূত্র আরও জানিয়েছে, মোট পাঁচ পুলিশ সদস্য ওই যুবককে গ্রেপ্তার করে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায়।
পুলিশের একাধিক সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে টাইমস অব ইন্ডিয়াকে বলেছেন, অবৈধ বাংলাদেশী অভিবাসী হিসেবে সন্দেহভাজন ঐ যুবককে পিপলাজ থেকে তুলে নেওয়া হয়। পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাকে ছেড়া দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু পরে ওই ব্যক্তি মারা যান।
পুলিশ সার্কেলেই এখন প্রশ্ন উঠেছে ওই যুবক জিজ্ঞাসাবাদের সময়ই মারা গেছেন নাকি ছেড়ে দেওয়ার পর। পুলিশ বলছে, ছেড়ে দেওয়ার পর হৃৎপিণ্ডের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে তিনি মারা যান। আহমেদাবাদ সিটি পুলিশ কমিশনার একে সিং বলেন, ‘অবৈধভাবে শহরে অনুপ্রবেশ করা এক সন্দেহভাজন বাংলাদেশী পরিবার নিয়ে তদন্ত করছিল নগর পুলিশ। তারা যেসব নথিপত্র দেখিয়েছিল, তা জাল মনে হয়েছিল। তাদেরকে আরও নথিপত্র জোগাড় করতে বলা হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘জানা গেছে যে ওই ব্যক্তি পরে হৃৎযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান। পুলিশি হেফাজতে তার মৃত্যুর প্রশ্নই উঠে না, কারণ তার স্বাধীনতা হরণ করা হয়নি।’
বিভিন্ন সূত্র জানিয়েছে, ওই যুবকের মৃতদেহ শহরের উপকণ্ঠে অবস্থিত নারোলের কাছে নির্জন একটি এলাকায় সম্ভবত পুঁতে ফেলা হয়। ওই সূত্র আরও জানিয়েছে, মোট পাঁচ পুলিশ সদস্য ওই যুবককে গ্রেপ্তার করে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায়।
No comments