শুরুতেই জমে উঠেছে বেইলি রোডের ইফতার বাজার
রাজধানীর
বেইলি রোড। রোজার মাসে নতুন ঢাকার ইফতার পাড়া নামে খ্যাত। রমজানের প্রথম
দিনেই এলাকাটিতে ব্যতিক্রম আয়োজন। জমতে শুরু করছে রকমারি ইফতারির বাজার।
সরকারি ছুটির দিনে রোজা শুরু হওয়ায় ইফতারি কিনতে দুপুর থেকেই বাড়ছে
রোজাদারদের ভিড়। বেইলি রোডের দু’পাশে ইফতারি বিক্রেতারা সাজিয়ে রেখেছেন
নানা ধরনের ইফতারসামগ্রীর পসরা। বাজার ঘুরে ঘুরে পছন্দসই ইফতারসামগ্রী
কিনতে গতকাল বেইলি রোডে দেখা গেছে ক্রেতাদের দারুণ ব্যস্ততা। ক্রেতাদের
সার্বিক চাহিদা মেটাতে সুস্বাদু ইফতারি আইটেমে কমতি করেননি আয়োজকরা।
সুইজ ইফতার আইটেমের স্বত্বাধিকারী বাবুল হোসেন বলেন, রোজাদারদের চাহিদাকে গুরুত্ব দিয়ে প্রতি বছর নানা আইটেমের ইফতারসামগ্রী নিয়ে আসি। ক্রেতাদের কাছে ব্যাপক পছন্দের ইফতার হওয়ায় এ বছরও প্রায় ৩০ আইটেমের ইফতারসামগ্রী নিয়ে এসেছি। বেইলি রোডের অভিজাত ইফতারির এ দোকানের সবচেয়ে নামকরা আইটেমগুলো হলো-রেশমী জিলাপি, সুইস তেহারী, সুইস গরুর হালিম, সুইস খাসির হালিম, টানা পরোটা, এ্যারাবিয়ান চিকেন, চিকেন টোস্ট, চিকেন কাবাব, চিকেন কিমা, পরোটা, চিকেন নাগেস্ট, চিকেন বার-বি-কিউ, ভেজিটেবল রোল, চিকেন কাটলেট ও পনির সমুসা ছাড়াও আরো অনেক আইটেম। এসব ইফতার আইটেমগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি মূল্যের সুইস খাসির হালিমের দাম ২০০ থেকে ৮০০ টাকা। আর সর্বনিম্ন মূল্যের মধ্যে প্রতি পিস পিয়াজু, বেগুনি ও আলুর দম ১০ টাকা। এক দোকানে এতো রকমের সুস্বাদু ইফতার আইটেম পেয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে বেসরকারি চাকরিজীবী ক্রেতা আবুল মিয়া বলেন, প্রতি বছর এখান থেকেই ইফতারি কিনি। বাসার সবাই এসব ইফতারে অভ্যস্ত। প্রতিটি রোজায় ভিন্ন ভিন্ন একাধিক আইটেম কিনে ইফতার করি। তবে এসবের মধ্যে কয়েকটি আইটেম ছাড়া অধিকাংশের মূল্য খুব বেশি বলে অভিযোগ করেন তিনি।
বেইলি রোডে সবচেয়ে বেশি ইফতার আইটেমের বড় দোকান হলো ক্যাপিটাল ইফতার বাজার। এই দোকানে প্রায় ৯৬ ধরনের সুস্বাদু ইফতার আইটেমের আয়োজন রয়েছে। জিলাপি, পিয়াজু ও আলুর চপ ছাড়া বেশির ভাগ আইটেমের মূল্য হাজার টাকার ওপরে। এমন কিছু ইফতার আইটেম হলো- ব্রেন মশল্লা ও সুতি কাবাব ১২০০ টাকা করে, খাসির চপ ও গরুর কলিজি ১০০০ টাকা, বিফ কড়াই ৮০০ টাকা। এ ছাড়ও ক্যাপিটাল ইফতার বাজারের কিছু বিখ্যাত ইফতার সামগ্রী হলো সাসলিক, চিকন জাফরানি জিলাপি, তালের বড়া, মিহিদানা লাড্ডু, দই বুন্দিয়া, দই বড়া, ফিরনি, আফগানী বিরানি, রিফ কড়াই, বিফ আচারি, চিকেন কড়াই, গরুর চপ, গরুর কালো ভুনা, ফার্মের টিক্কা, জাম্বো রোস্ট, মাটন শিক, পিচ রোস্ট, খাসির লেগ ও ঝাল ফ্রাই। এই দোকানের স্বত্বাধিকারী জানান, আমাদের ইফতার সামগ্রী রোজাদারদের কাছে সুস্বাদু হিসেবে বেশ পরিচিত। প্রথম রোজাতেই ৯৬ পদের ইফতার নিয়ে এসেছি। ক্রেতাদের চাহিদাকে গুরুত্ব দিয়ে সামনে আরো আইটেম বাড়ানো হবে। ইফতার কিনতে এই দোকানে দুপুরের পর থেকেই ক্রেতাদের সমাগম বেশ চোখে পড়ার মতো ছিল। ক্রেতা শহিদুল্লাহ বলেন, অপরিচিত অনেক ইফতারি এই দোকান ছাড়া কোথাও তেমন পাওয়া যায় না। যদিও একটু দাম বেশি তবুও সব ধরনের ইফতারি এই দোকানটিতেই পাওয়া যায়।
বেইলি রোডের দু’পাশে ঘুরে ঘুরে দেখা যায়, সুইজ ও ক্যাপিটাল ইফতার বাজার ছাড়াও আরো অনেক দোকান তাদের ইফতারের পসরা সাজাতে বেশ ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। তন্মধ্যে প্রতি বছরের মতো এবারো রয়েছে বার বি-কিউ, স্কাই লার্ক, পিঠা ঘর, হক রেস্টুরেন্ট ও ফিশ কেইক। এসব দোকানগুলো নানা ধরনের মাংসে তৈরি কাবাব, বৈচিত্র্যধর্মী জিলাপি, রুটি, হালিম ও পিয়াজু দ্বারা সাজিয়ে তুলছে দোকানগুলো। চোখ ধাঁধানো এসব ইফতারসামগ্রীর টানে ভিড় জমাচ্ছেন ক্রেতারা। রোজার প্রথম দিনেই ক্রেতাদের এমন আনাগোনায় বেশ খুশি বার বি-কিউ এর স্বত্বাধিকার আবদুস সালাম। তিনি বলেন, বেইলি রোডের ইফতার বাজার সারা মাসই জমজমাট থাকে। সময় যত যাবে ক্রেতারাও বেশ উচ্ছ্বসিত হয়ে ওঠবে। বেচাকেনাও বেড়ে যাবে অনেক গুণে। কেবল তো শুরু। আমরাও প্রস্তুতি নিচ্ছি।
সুইজ ইফতার আইটেমের স্বত্বাধিকারী বাবুল হোসেন বলেন, রোজাদারদের চাহিদাকে গুরুত্ব দিয়ে প্রতি বছর নানা আইটেমের ইফতারসামগ্রী নিয়ে আসি। ক্রেতাদের কাছে ব্যাপক পছন্দের ইফতার হওয়ায় এ বছরও প্রায় ৩০ আইটেমের ইফতারসামগ্রী নিয়ে এসেছি। বেইলি রোডের অভিজাত ইফতারির এ দোকানের সবচেয়ে নামকরা আইটেমগুলো হলো-রেশমী জিলাপি, সুইস তেহারী, সুইস গরুর হালিম, সুইস খাসির হালিম, টানা পরোটা, এ্যারাবিয়ান চিকেন, চিকেন টোস্ট, চিকেন কাবাব, চিকেন কিমা, পরোটা, চিকেন নাগেস্ট, চিকেন বার-বি-কিউ, ভেজিটেবল রোল, চিকেন কাটলেট ও পনির সমুসা ছাড়াও আরো অনেক আইটেম। এসব ইফতার আইটেমগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি মূল্যের সুইস খাসির হালিমের দাম ২০০ থেকে ৮০০ টাকা। আর সর্বনিম্ন মূল্যের মধ্যে প্রতি পিস পিয়াজু, বেগুনি ও আলুর দম ১০ টাকা। এক দোকানে এতো রকমের সুস্বাদু ইফতার আইটেম পেয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে বেসরকারি চাকরিজীবী ক্রেতা আবুল মিয়া বলেন, প্রতি বছর এখান থেকেই ইফতারি কিনি। বাসার সবাই এসব ইফতারে অভ্যস্ত। প্রতিটি রোজায় ভিন্ন ভিন্ন একাধিক আইটেম কিনে ইফতার করি। তবে এসবের মধ্যে কয়েকটি আইটেম ছাড়া অধিকাংশের মূল্য খুব বেশি বলে অভিযোগ করেন তিনি।
বেইলি রোডে সবচেয়ে বেশি ইফতার আইটেমের বড় দোকান হলো ক্যাপিটাল ইফতার বাজার। এই দোকানে প্রায় ৯৬ ধরনের সুস্বাদু ইফতার আইটেমের আয়োজন রয়েছে। জিলাপি, পিয়াজু ও আলুর চপ ছাড়া বেশির ভাগ আইটেমের মূল্য হাজার টাকার ওপরে। এমন কিছু ইফতার আইটেম হলো- ব্রেন মশল্লা ও সুতি কাবাব ১২০০ টাকা করে, খাসির চপ ও গরুর কলিজি ১০০০ টাকা, বিফ কড়াই ৮০০ টাকা। এ ছাড়ও ক্যাপিটাল ইফতার বাজারের কিছু বিখ্যাত ইফতার সামগ্রী হলো সাসলিক, চিকন জাফরানি জিলাপি, তালের বড়া, মিহিদানা লাড্ডু, দই বুন্দিয়া, দই বড়া, ফিরনি, আফগানী বিরানি, রিফ কড়াই, বিফ আচারি, চিকেন কড়াই, গরুর চপ, গরুর কালো ভুনা, ফার্মের টিক্কা, জাম্বো রোস্ট, মাটন শিক, পিচ রোস্ট, খাসির লেগ ও ঝাল ফ্রাই। এই দোকানের স্বত্বাধিকারী জানান, আমাদের ইফতার সামগ্রী রোজাদারদের কাছে সুস্বাদু হিসেবে বেশ পরিচিত। প্রথম রোজাতেই ৯৬ পদের ইফতার নিয়ে এসেছি। ক্রেতাদের চাহিদাকে গুরুত্ব দিয়ে সামনে আরো আইটেম বাড়ানো হবে। ইফতার কিনতে এই দোকানে দুপুরের পর থেকেই ক্রেতাদের সমাগম বেশ চোখে পড়ার মতো ছিল। ক্রেতা শহিদুল্লাহ বলেন, অপরিচিত অনেক ইফতারি এই দোকান ছাড়া কোথাও তেমন পাওয়া যায় না। যদিও একটু দাম বেশি তবুও সব ধরনের ইফতারি এই দোকানটিতেই পাওয়া যায়।
বেইলি রোডের দু’পাশে ঘুরে ঘুরে দেখা যায়, সুইজ ও ক্যাপিটাল ইফতার বাজার ছাড়াও আরো অনেক দোকান তাদের ইফতারের পসরা সাজাতে বেশ ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। তন্মধ্যে প্রতি বছরের মতো এবারো রয়েছে বার বি-কিউ, স্কাই লার্ক, পিঠা ঘর, হক রেস্টুরেন্ট ও ফিশ কেইক। এসব দোকানগুলো নানা ধরনের মাংসে তৈরি কাবাব, বৈচিত্র্যধর্মী জিলাপি, রুটি, হালিম ও পিয়াজু দ্বারা সাজিয়ে তুলছে দোকানগুলো। চোখ ধাঁধানো এসব ইফতারসামগ্রীর টানে ভিড় জমাচ্ছেন ক্রেতারা। রোজার প্রথম দিনেই ক্রেতাদের এমন আনাগোনায় বেশ খুশি বার বি-কিউ এর স্বত্বাধিকার আবদুস সালাম। তিনি বলেন, বেইলি রোডের ইফতার বাজার সারা মাসই জমজমাট থাকে। সময় যত যাবে ক্রেতারাও বেশ উচ্ছ্বসিত হয়ে ওঠবে। বেচাকেনাও বেড়ে যাবে অনেক গুণে। কেবল তো শুরু। আমরাও প্রস্তুতি নিচ্ছি।
No comments