বন্দুকযুদ্ধ নিয়ে বার্নিকাটের উদ্বেগ
মাদকবিরোধী
অভিযানে ‘বন্দুকযুদ্ধের’ ঘটনায় মৃত্যুতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন মার্কিন
রাষ্ট্রদূত মার্শা ব্লুম বার্নিকাট। গতকাল সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে বৈঠকের পর তিনি সাংবাদিকদের কাছে তার এ
উদ্বেগের কথা জানান। বার্নিকাট বলেন, বিচারবহির্ভূত হত্যা মাদকের বিরুদ্ধে
যুদ্ধে কার্যকর পন্থা নয়। অভিযানে মৃতের সংখ্যা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র
উদ্বিগ্ন। সবার বিচার পাওয়ার অধিকার আছে।
বৈঠকের পর সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। কক্সবাজারের ওয়ার্ড কাউন্সিলর একরামুল হকের মৃত্যুর ঘটনা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “শুধু একরাম কেন? যে ক’টি হত্যাকাণ্ড হয়েছে, সবগুলোর বিষয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের মাধ্যমে তদন্ত হবে। যেখানে বন্দুকযুদ্ধ হয়েছে, সেখানে একজন ম্যাজিস্ট্রেট তদন্ত করে দেখবেন, গান ফায়ারটি সঠিক ছিল কিনা। যদি অন্যায়ভাবে কেউ গুলিবিদ্ধ হয়ে থাকে তাহলে ম্যাজিস্ট্রেটের তদন্ত অনুযায়ী সেই ব্যবস্থাও হবে। যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতের উদ্বেগ প্রশমনে অভিযানের লক্ষ্য তার কাছে তুলে ধরেছেন বলে জানান আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি তার উদ্বেগের কথা বলেছেন যে, আমাদের নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে মানুষ মারা যাচ্ছে, নিহত হচ্ছেন। আমরা জানিয়েছি, এদেশ থেকে জঙ্গি ও সন্ত্রাস আমরা যেভাবে কন্ট্রোল করেছি, এদেশের জনগণকে নিয়ে... আজকে আমাদের প্রধানমন্ত্রী মনে করছেন, মাদক যেভাবে বিস্তার লাভ করছে, সেটা যদি আমরা বন্ধ করতে না পারি তাহলে আমাদের ভবিষ্যৎ হারিয়ে যাবে। তিনি (বার্নিকাট) সবই স্বীকার করেছেন। আমরা যে মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতিতে মাদক নিয়ন্ত্রণের প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি, সেটা সম্পর্কে তিনি বলেছেন, ঠিকই আছে। তিনিও প্রশংসা করেছেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যারা নিহত হচ্ছেন, তাদের বিষয়ে আরেকটু সতর্ক হওয়া যায় কিনা বার্নিকাট তা বলেছেন। এই অবৈধ ব্যবসা, অবৈধ অস্ত্র- সেখানে কেউ খালি হাতে গেলে ভালোভাবে ফিরে আসবে না, এটাই স্বাভাবিক। এজন্য আমাদের নিরাপত্তা বাহিনী তৈরি হয়ে যায়। সেজন্যই বন্দুকযুদ্ধ হয়। হত্যা করার কোনো উদ্দেশ্য আমাদের নেই। নিহতদের অনেককে আগে ধরে নেয়ার অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, আমি স্পষ্ট করে বলছি, আমরা একজনকেও পিক করিনি। যারা বলেছে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে, সেগুলোর একটারও প্রমাণ পাওয়া যায়নি। কারা কারা মাদকের সঙ্গে সম্পৃক্ত, কারা কারা মাদক ব্যবসায়ের সঙ্গে যুক্ত, কারা সহযোগিতা করছে- গোয়েন্দা সংস্থা সেই তালিকা তৈরির পরই অভিযান চালানো হচ্ছে বলে জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। আমরা একটি নয়, পাঁচটি সংস্থার মাধ্যমে এই তালিকাটি তৈরি করেছি, তালিকায় যে সব নামগুলো কমন, সেই নামগুলো নিয়ে আমাদের নিরাপত্তা বাহিনী কাজ করছে।
বৈঠকের পর সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। কক্সবাজারের ওয়ার্ড কাউন্সিলর একরামুল হকের মৃত্যুর ঘটনা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “শুধু একরাম কেন? যে ক’টি হত্যাকাণ্ড হয়েছে, সবগুলোর বিষয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের মাধ্যমে তদন্ত হবে। যেখানে বন্দুকযুদ্ধ হয়েছে, সেখানে একজন ম্যাজিস্ট্রেট তদন্ত করে দেখবেন, গান ফায়ারটি সঠিক ছিল কিনা। যদি অন্যায়ভাবে কেউ গুলিবিদ্ধ হয়ে থাকে তাহলে ম্যাজিস্ট্রেটের তদন্ত অনুযায়ী সেই ব্যবস্থাও হবে। যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতের উদ্বেগ প্রশমনে অভিযানের লক্ষ্য তার কাছে তুলে ধরেছেন বলে জানান আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি তার উদ্বেগের কথা বলেছেন যে, আমাদের নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে মানুষ মারা যাচ্ছে, নিহত হচ্ছেন। আমরা জানিয়েছি, এদেশ থেকে জঙ্গি ও সন্ত্রাস আমরা যেভাবে কন্ট্রোল করেছি, এদেশের জনগণকে নিয়ে... আজকে আমাদের প্রধানমন্ত্রী মনে করছেন, মাদক যেভাবে বিস্তার লাভ করছে, সেটা যদি আমরা বন্ধ করতে না পারি তাহলে আমাদের ভবিষ্যৎ হারিয়ে যাবে। তিনি (বার্নিকাট) সবই স্বীকার করেছেন। আমরা যে মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতিতে মাদক নিয়ন্ত্রণের প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি, সেটা সম্পর্কে তিনি বলেছেন, ঠিকই আছে। তিনিও প্রশংসা করেছেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যারা নিহত হচ্ছেন, তাদের বিষয়ে আরেকটু সতর্ক হওয়া যায় কিনা বার্নিকাট তা বলেছেন। এই অবৈধ ব্যবসা, অবৈধ অস্ত্র- সেখানে কেউ খালি হাতে গেলে ভালোভাবে ফিরে আসবে না, এটাই স্বাভাবিক। এজন্য আমাদের নিরাপত্তা বাহিনী তৈরি হয়ে যায়। সেজন্যই বন্দুকযুদ্ধ হয়। হত্যা করার কোনো উদ্দেশ্য আমাদের নেই। নিহতদের অনেককে আগে ধরে নেয়ার অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, আমি স্পষ্ট করে বলছি, আমরা একজনকেও পিক করিনি। যারা বলেছে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে, সেগুলোর একটারও প্রমাণ পাওয়া যায়নি। কারা কারা মাদকের সঙ্গে সম্পৃক্ত, কারা কারা মাদক ব্যবসায়ের সঙ্গে যুক্ত, কারা সহযোগিতা করছে- গোয়েন্দা সংস্থা সেই তালিকা তৈরির পরই অভিযান চালানো হচ্ছে বলে জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। আমরা একটি নয়, পাঁচটি সংস্থার মাধ্যমে এই তালিকাটি তৈরি করেছি, তালিকায় যে সব নামগুলো কমন, সেই নামগুলো নিয়ে আমাদের নিরাপত্তা বাহিনী কাজ করছে।
No comments