ত্রিপুরায় রচিত হবে এক নতুন ইতিহাস
ত্রিপুরায়
আজ নতুন এক ইতিহাস সৃষ্টি হতে যাচ্ছে। সেখানে বিধানসভা নির্বাচনে
ক্ষমতাসীনরা জিতলেও ইতিহাস সৃষ্টি হবে। অন্যদিকে তাদের বিরোধী পক্ষ জিতলেও
এক নতুন ইতিহাস হবে। সেখানে টানা চারবারের মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকার। তার
বাম ফ্রন্ট সেখানে ক্ষমতায় টানা ২৫ বছর। যদি মানিক সরকার আজকের নির্বাচনে
বিজয়ী হন তাহলে পঞ্চম মেয়াদে তিনি হবেন ওই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী।
এটি হবে নতুন রেকর্ড। অন্যদিকে যদি বিজেপি বিজয়ী হয় তাহলে ২৫ বছর ক্ষমতায় থাকা বাম ফ্রন্টকে হটানোর রেকর্ড গড়বে তারা। ফলে এ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেখা দিয়েছে টান টান উত্তেজনা। স্থানীয় সময় সকাল ৭টায় ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে। এখানে বিধানসভার মোট ৬০টি আসনের মধ্যে ৫৯টিতে ভোটগ্রহণ হচ্ছে। এতে বাম ফ্রন্টের সরাসরি মুখোমুখি বিজেপি। তারা বিজয় কেড়ে নিতে জোট করেছে ইন্ডিজিনাস পিপলস ফ্রন্ট অব ত্রিপুরার (আইপিএফটি) সঙ্গে। এই দলটি ত্রিপুরার কাছ থেকে উপজাতিদের জন্য একটি আলাদা রাজ্য দাবি করে। রাজ্যে উপজাতিদের ভোট রয়েছে শতকরা ৩২ ভাগ। সেই ভোটকে টার্গেট করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিজেপি তাদেরকে নিয়ে জোট করেছে। ফলে শক্ত এক প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখোমুখি হচ্ছেন মানিক সরকার। ভোট কেন্দ্র খোলার আগেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভোটারদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি ‘ত্রিপুরার ভাই ও বোন’ আখ্যায়িত করে বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মকে রেকর্ড সংখ্যক ভোট দিতে আহ্বান জানিয়েছেন। এরই মধ্যে আগরতলায় একটি ভোটকেন্দ্রে ভোট দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকার। ওদিকে সিপিএমের প্রার্থী রমেন্দ্র নারায়ণ দেববর্মা মারা যাওয়ায় চারিলাম আসনে ভোট বন্ধ রয়েছে। সেখানে ভোট হবে ১২ই মার্চ। আজকের এ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন মোট ২৯২ জন প্রার্থী। এর মধ্যে ২৩ জন নারী। নির্বাচনে প্রতিটি আসনে প্রার্থী রয়েছে বাম ফ্রন্ট ও বিজেপি নেতৃত্বাধীন জোটের। একটি বাদে সব আসনে প্রার্থী দিয়েছে কংগ্রেস। দলের প্রেসিডেন্ট রাহুল গান্ধী নির্বাচনের শেষ দিনগুলোতে সফর করেছেন ত্রিপুরা। এর আগের নির্বাচনে তার দল এ রাজ্যে জিতেছিল ১০টি আসন। তারপর গত বছর দলটির এ রাজ্যের শীর্ষ কয়েকজন নেতা যোগ দিয়েছেন বিজেপিতে। ত্রিপুরায় ভোটার প্রায় ২৬ লাখ। এর প্রায় অর্ধেকই নারী। তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার আছেন ১১ জন। নির্বাচনকে অবাধ ও সুষ্ঠু করার জন্য কেন্দ্রীয় বিভিন্ন বাহিনীর ৩০০ কোম্পানি মোতায়েন করা হয়েছে।
এটি হবে নতুন রেকর্ড। অন্যদিকে যদি বিজেপি বিজয়ী হয় তাহলে ২৫ বছর ক্ষমতায় থাকা বাম ফ্রন্টকে হটানোর রেকর্ড গড়বে তারা। ফলে এ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেখা দিয়েছে টান টান উত্তেজনা। স্থানীয় সময় সকাল ৭টায় ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে। এখানে বিধানসভার মোট ৬০টি আসনের মধ্যে ৫৯টিতে ভোটগ্রহণ হচ্ছে। এতে বাম ফ্রন্টের সরাসরি মুখোমুখি বিজেপি। তারা বিজয় কেড়ে নিতে জোট করেছে ইন্ডিজিনাস পিপলস ফ্রন্ট অব ত্রিপুরার (আইপিএফটি) সঙ্গে। এই দলটি ত্রিপুরার কাছ থেকে উপজাতিদের জন্য একটি আলাদা রাজ্য দাবি করে। রাজ্যে উপজাতিদের ভোট রয়েছে শতকরা ৩২ ভাগ। সেই ভোটকে টার্গেট করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিজেপি তাদেরকে নিয়ে জোট করেছে। ফলে শক্ত এক প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখোমুখি হচ্ছেন মানিক সরকার। ভোট কেন্দ্র খোলার আগেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভোটারদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি ‘ত্রিপুরার ভাই ও বোন’ আখ্যায়িত করে বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মকে রেকর্ড সংখ্যক ভোট দিতে আহ্বান জানিয়েছেন। এরই মধ্যে আগরতলায় একটি ভোটকেন্দ্রে ভোট দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকার। ওদিকে সিপিএমের প্রার্থী রমেন্দ্র নারায়ণ দেববর্মা মারা যাওয়ায় চারিলাম আসনে ভোট বন্ধ রয়েছে। সেখানে ভোট হবে ১২ই মার্চ। আজকের এ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন মোট ২৯২ জন প্রার্থী। এর মধ্যে ২৩ জন নারী। নির্বাচনে প্রতিটি আসনে প্রার্থী রয়েছে বাম ফ্রন্ট ও বিজেপি নেতৃত্বাধীন জোটের। একটি বাদে সব আসনে প্রার্থী দিয়েছে কংগ্রেস। দলের প্রেসিডেন্ট রাহুল গান্ধী নির্বাচনের শেষ দিনগুলোতে সফর করেছেন ত্রিপুরা। এর আগের নির্বাচনে তার দল এ রাজ্যে জিতেছিল ১০টি আসন। তারপর গত বছর দলটির এ রাজ্যের শীর্ষ কয়েকজন নেতা যোগ দিয়েছেন বিজেপিতে। ত্রিপুরায় ভোটার প্রায় ২৬ লাখ। এর প্রায় অর্ধেকই নারী। তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার আছেন ১১ জন। নির্বাচনকে অবাধ ও সুষ্ঠু করার জন্য কেন্দ্রীয় বিভিন্ন বাহিনীর ৩০০ কোম্পানি মোতায়েন করা হয়েছে।
No comments