শীতে শিশু সুস্থ থাকুক
এবারের
শীতের তীব্রতা বেশি থাকায় অনেক শিশুকেই নানা অসুখ-বিসুখে আক্রান্ত হতে
দেখা গেছে। এ সময়ে শিশুকে সুস্থ রাখার জন্য একটু সতর্ক হওয়া প্রয়োজন।
শিশুবিশেষজ্ঞ ও শিশু নিউরোলজিস্ট ডা: কর্নেল আনজুমান আরা বিউটি বলেন, এক
ঋতু থেকে অন্য ঋতুতে খাপ খাওয়াতে শিশুর কিছুটা সময় লাগে। শীতে শিশুরা
কিছুটা রোগব্যাধিতে ভুগতে পারে। একটু সচেতন হলে এগুলো সহজে এড়ানো যায়।
• শিশুরা সারা দিন খেলাধুলায় মেতে থাকতে পছন্দ করে। এটাই স্বাভাবিক। শিশুকে খেলতে বাধা না দিয়ে বরং উদ্বুদ্ধ করা উচিত। এতে শিশুর মনটাও ভালো থাকবে আর শীতের সময়টায় শিশুর শরীরের জন্যও ভালো হবে। এ ছাড়া শীতের সময়টা শিশুর যত্ন খানিকটা বাড়াতে হবে।
• শিশু যখন বাইরে খেলতে যায় তখন খুব বেশি গরম ও ভারী কাপড় পরানোর প্রয়োজন নেই। এ সময় শিশুর জন্য বেছে নিন সুতির নরম ও মসৃণ কাপড়। যেমন- সুতির ফুলহাতা পোশাক। তবে তা যেন ঢিলেঢালা হয়। আঁটসাঁট কাপড়ে শরীরের ঘাম আটকে থেকে শিশুর ঠাণ্ডা লেগে যেতে পারে।
• শিশুর ত্বক খুব সংবেদনশীল যা খুব সহজেই অ্যালার্জি বা চর্মরোগ আক্রান্ত হওয়ার শঙ্কা থাকে। এ ক্ষেত্রে শিশুকে পরিষ্কার ও কুসুম পানিতে গোসল করাতে হবে। শিশু গোসল করতে না চাইলে ভেজা কাপড় দিয়ে ভালো করে শরীর মুছিয়ে দিন। এতে করে শিশুর শরীরে ছত্রাক সংক্রমণের ভয় কমে যাবে। গোসল শেষে ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে শিশুদের ত্বক উপযোগী ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন।
• এই সময়টা প্রচুর ধুলাবালু থাকে বাইরে। শিশু বাইরে খেলতে গিয়ে চুলেও প্রচুর ধুলা নিয়ে ঘরে ফেরে। তাই নিয়মিত চুল পরিষ্কার রাখতে হবে।
• শিশুকে ময়লা হাতে মুখমণ্ডল স্পর্শ না করতে শিখিয়ে দিন। শিশুর হাতের নখ সব সময় কেটে ছোট রাখতে হবে।
• শিশুর পোশাকগুলো ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে জীবাণুমুক্ত রাখার চেষ্টা করুন।
• শিশুর ঘরে পর্যাপ্ত আলো বাতাস ঢোকার ব্যবস্থা রাখুন। দিনের বেলা জানালা খুলে রোদ ও বাতাস ঢুকতে দিন। স্যাঁতসেঁতে ঘরে রোগজীবাণু সংক্রমণের আশঙ্কা বেশি।
• শিশুর খাবারের দিকেও নজর দিতে হবে। শীতকালীন শাক, সবজি ও ফলমূল নিয়মিত খাওয়াতে হবে শিশুকে। এগুলো শিশুর পুষ্টি পূরণের সাথে তার শরীরে রোগপ্রতিরোধব্যবস্থা গড়ে তুলতে সাহায্য করবে।
• শিশুরা সারা দিন খেলাধুলায় মেতে থাকতে পছন্দ করে। এটাই স্বাভাবিক। শিশুকে খেলতে বাধা না দিয়ে বরং উদ্বুদ্ধ করা উচিত। এতে শিশুর মনটাও ভালো থাকবে আর শীতের সময়টায় শিশুর শরীরের জন্যও ভালো হবে। এ ছাড়া শীতের সময়টা শিশুর যত্ন খানিকটা বাড়াতে হবে।
• শিশু যখন বাইরে খেলতে যায় তখন খুব বেশি গরম ও ভারী কাপড় পরানোর প্রয়োজন নেই। এ সময় শিশুর জন্য বেছে নিন সুতির নরম ও মসৃণ কাপড়। যেমন- সুতির ফুলহাতা পোশাক। তবে তা যেন ঢিলেঢালা হয়। আঁটসাঁট কাপড়ে শরীরের ঘাম আটকে থেকে শিশুর ঠাণ্ডা লেগে যেতে পারে।
• শিশুর ত্বক খুব সংবেদনশীল যা খুব সহজেই অ্যালার্জি বা চর্মরোগ আক্রান্ত হওয়ার শঙ্কা থাকে। এ ক্ষেত্রে শিশুকে পরিষ্কার ও কুসুম পানিতে গোসল করাতে হবে। শিশু গোসল করতে না চাইলে ভেজা কাপড় দিয়ে ভালো করে শরীর মুছিয়ে দিন। এতে করে শিশুর শরীরে ছত্রাক সংক্রমণের ভয় কমে যাবে। গোসল শেষে ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে শিশুদের ত্বক উপযোগী ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন।
• এই সময়টা প্রচুর ধুলাবালু থাকে বাইরে। শিশু বাইরে খেলতে গিয়ে চুলেও প্রচুর ধুলা নিয়ে ঘরে ফেরে। তাই নিয়মিত চুল পরিষ্কার রাখতে হবে।
• শিশুকে ময়লা হাতে মুখমণ্ডল স্পর্শ না করতে শিখিয়ে দিন। শিশুর হাতের নখ সব সময় কেটে ছোট রাখতে হবে।
• শিশুর পোশাকগুলো ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে জীবাণুমুক্ত রাখার চেষ্টা করুন।
• শিশুর ঘরে পর্যাপ্ত আলো বাতাস ঢোকার ব্যবস্থা রাখুন। দিনের বেলা জানালা খুলে রোদ ও বাতাস ঢুকতে দিন। স্যাঁতসেঁতে ঘরে রোগজীবাণু সংক্রমণের আশঙ্কা বেশি।
• শিশুর খাবারের দিকেও নজর দিতে হবে। শীতকালীন শাক, সবজি ও ফলমূল নিয়মিত খাওয়াতে হবে শিশুকে। এগুলো শিশুর পুষ্টি পূরণের সাথে তার শরীরে রোগপ্রতিরোধব্যবস্থা গড়ে তুলতে সাহায্য করবে।
No comments