শাকিব-অপুর বিয়ের তারিখ কোনটি?
চলচ্চিত্রে অপু বিশ্বাসের ক্যারিয়ার শুরু ২০০৫ সালে। ২০০৮ সালে শাকিব খানের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন অপু। ৯ বছর গোপন রাখার পর চলতি বছরের ১০ এপ্রিল একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে বিয়ে ও সন্তানে খবর প্রকাশ করেন এই নায়িকা।
সেসময় তিনি জানান, ২০০৮ সালের ১৮ এপ্রিল পারিবারিকভাবে বিয়ে হয় তাদের। এবার জানা গেলো নতুন তথ্য। গত ২২ নভেম্বর অপু বিশ্বাসকে আইনজীবীর মাধ্যমে তালাকনামা পাঠিয়েছেন শাকিব খান। সেই তালাকনামায় শাকিব বিয়ের তারিখ উল্লেখ করেছেন ২০০৮ সালের ১৬ মার্চ। এতে তৈরি হয়েছে বিভ্রান্তি!
শাকিব-অপুর বিয়ে হয়েছে, ১৮ এপ্রিল নাকি ১৬ মার্চ? বিষয়টি নিয়ে শাকিব-অপুর বক্তব্য পাওয়া যায়নি। শাকিব খান এখন ভারতে ‘নোলক’ সিনেমার শুটিং করছেন। অন্যদিকে বিবাহবিচ্ছেদের বিষয়ে বিস্তারিত কথা বলার জন্য সময় চেয়েছেন অপু বিশ্বাস। আইনজীবীর সঙ্গে পরামর্শ করে গণমাধ্যমকে বিস্তারিত জানাবেন তিনি।
গত ২২ নভেম্বর তালাকনামায় সাক্ষর করার পর থেকে পুরো প্রক্রিয়াটি আইনজীবীর উপর ছেড়ে দিয়েছেন শাকিব। তিনি এই বিষয়ে কোনো কথা বলছেন না।
শাকিব খানের আইনজীবী শেখ সিরাজুল ইসলাম জানান, গত ২২ নভেম্বর শাকিব খান তার চেম্বারে গিয়ে বিবাহ বিচ্ছেদের কাগজে স্বাক্ষর করেন। শাকিবের পক্ষ থেকে ওই দিনই ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন মেয়রের কার্যালয়, অপু বিশ্বাসের ঢাকার নিকেতনের বাসা এবং বগুড়ার ঠিকানায় ওই তালাকের নোটিশ পাঠানো হয়। এই তালাক কার্যকর হবে নোটিশ পাঠানোর তারিখ থেকে তিন মাস পর।
অপুর ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা গেছে, গত মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) তালাকনামা হাতে পেয়েছেন অপু। বিষয়টি নিয়ে পারিবারিকভাবে আইনজীবীর সঙ্গে পরামর্শ করছেন। তারপরই নিজের বক্তব্য জানাবেন তিনি।
সেসময় তিনি জানান, ২০০৮ সালের ১৮ এপ্রিল পারিবারিকভাবে বিয়ে হয় তাদের। এবার জানা গেলো নতুন তথ্য। গত ২২ নভেম্বর অপু বিশ্বাসকে আইনজীবীর মাধ্যমে তালাকনামা পাঠিয়েছেন শাকিব খান। সেই তালাকনামায় শাকিব বিয়ের তারিখ উল্লেখ করেছেন ২০০৮ সালের ১৬ মার্চ। এতে তৈরি হয়েছে বিভ্রান্তি!
শাকিব-অপুর বিয়ে হয়েছে, ১৮ এপ্রিল নাকি ১৬ মার্চ? বিষয়টি নিয়ে শাকিব-অপুর বক্তব্য পাওয়া যায়নি। শাকিব খান এখন ভারতে ‘নোলক’ সিনেমার শুটিং করছেন। অন্যদিকে বিবাহবিচ্ছেদের বিষয়ে বিস্তারিত কথা বলার জন্য সময় চেয়েছেন অপু বিশ্বাস। আইনজীবীর সঙ্গে পরামর্শ করে গণমাধ্যমকে বিস্তারিত জানাবেন তিনি।
গত ২২ নভেম্বর তালাকনামায় সাক্ষর করার পর থেকে পুরো প্রক্রিয়াটি আইনজীবীর উপর ছেড়ে দিয়েছেন শাকিব। তিনি এই বিষয়ে কোনো কথা বলছেন না।
শাকিব খানের আইনজীবী শেখ সিরাজুল ইসলাম জানান, গত ২২ নভেম্বর শাকিব খান তার চেম্বারে গিয়ে বিবাহ বিচ্ছেদের কাগজে স্বাক্ষর করেন। শাকিবের পক্ষ থেকে ওই দিনই ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন মেয়রের কার্যালয়, অপু বিশ্বাসের ঢাকার নিকেতনের বাসা এবং বগুড়ার ঠিকানায় ওই তালাকের নোটিশ পাঠানো হয়। এই তালাক কার্যকর হবে নোটিশ পাঠানোর তারিখ থেকে তিন মাস পর।
অপুর ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা গেছে, গত মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) তালাকনামা হাতে পেয়েছেন অপু। বিষয়টি নিয়ে পারিবারিকভাবে আইনজীবীর সঙ্গে পরামর্শ করছেন। তারপরই নিজের বক্তব্য জানাবেন তিনি।
No comments