পাকিস্তানের আকাশে ড্রোন দেখলেই গুলি
পাকিস্তানের
আকাশসীমায় যেকোনো অনুপ্রবেশকারী ড্রোন দেখলেই গুলির নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
সেটা যদি মার্কিন ড্রোনও হয়, তাতেও গুলি চালানো যাবে। পাকিস্তান
বিমানবাহিনীর প্রধান সোহাইল আমান বৃহস্পতিবার দেশটির রাজধানী ইসলামাবাদে এক
জনসভায় এ ঘোষণা দেন। তিনি বলেন, ‘কাউকে পাকিস্তানের আকাশসীমা লঙ্ঘন করতে
দেয়া হবে না। আকাশে ভিনদেশী ড্রোন দেখলেই গুলি করে নামাতে নির্দেশ দিয়েছি।
দেশের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তার স্বার্থে আমেরিকার ড্রোন হলেও গুলি চালাও।’
উল্লখ্য, দুই সপ্তাহ আগে আফগানিস্তান সীমান্তের কাছে পাকিস্তানের ভেতরে
উগ্রবাদী ঘাঁটিতে আঘাত হানে আমেরিকার ড্রোন। ঘটনায় তিন উগ্রবাদীর মৃত্যু
হয়। ২০০৪ সাল থেকেই পাকিস্তানে হানা দেয়া শুরু করে মার্কিন ড্রোন। প্রত্যেক
হামলার পরই ঘটনার নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র
মন্ত্রণালয়। কিন্তু স্বয়ংক্রিয় উড়ন্ত ড্রোন গুলি করে নামানোর নির্দেশ এই
প্রথম। প্রচারাভিযান শেষে ভোটের অপেক্ষায় গুজরাট হিন্দুস্তান টাইমস
গুজরাটে ভোটের প্রচারাভিযান শেষ করেছে ভারতের প্রধান দুই দল বিজেপি ও কংগ্রেস। আজ শনিবার ভোট অনুষ্ঠিত হবে। তার আগেই আঁটসাট বেঁধে প্রচারণা চালিয়েছে দুই দল। বিজেপির শেষ দিনের নির্বাচনী প্রচারণার নেতৃত্বে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সে সময় আরো উপস্থিত ছিলেন দলের প্রেসিডেন্ট অমিত শাহ এবং উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগি আদিত্যনাথ। তবে যতই শক্ত ঘাঁটি হোক এবারের নির্বাচনী পরীক্ষায় বিপাকে পড়েছে বিজেপি। গুজরাট ভোটের ঠিক আগে এমনটাই মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। তার একটা বড় কারণ গুজরাটে ২২ বছরেরও বেশি সময় ধরে ক্ষমতায় থাকা বিজেপি সরকার এমন কোনো ইস্যু বা প্রতিশ্রুতি আমজনতার সামনে তুলে ধরতে পারেনি, যা তাদের মনে দাগ কাটবে। তাদের নির্বাচনী ইশতেহারও খুবই সাদামাটা হয়েছে বলে জানা গেছে। গুজরাটে বিজেপির নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করা হয়েছে শুক্রবার।
গুজরাটে ভোটের প্রচারাভিযান শেষ করেছে ভারতের প্রধান দুই দল বিজেপি ও কংগ্রেস। আজ শনিবার ভোট অনুষ্ঠিত হবে। তার আগেই আঁটসাট বেঁধে প্রচারণা চালিয়েছে দুই দল। বিজেপির শেষ দিনের নির্বাচনী প্রচারণার নেতৃত্বে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সে সময় আরো উপস্থিত ছিলেন দলের প্রেসিডেন্ট অমিত শাহ এবং উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগি আদিত্যনাথ। তবে যতই শক্ত ঘাঁটি হোক এবারের নির্বাচনী পরীক্ষায় বিপাকে পড়েছে বিজেপি। গুজরাট ভোটের ঠিক আগে এমনটাই মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। তার একটা বড় কারণ গুজরাটে ২২ বছরেরও বেশি সময় ধরে ক্ষমতায় থাকা বিজেপি সরকার এমন কোনো ইস্যু বা প্রতিশ্রুতি আমজনতার সামনে তুলে ধরতে পারেনি, যা তাদের মনে দাগ কাটবে। তাদের নির্বাচনী ইশতেহারও খুবই সাদামাটা হয়েছে বলে জানা গেছে। গুজরাটে বিজেপির নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করা হয়েছে শুক্রবার।
No comments