পাহাড়ে মানবিক সংকট by আলমগীর মানিক
পাহাড়
ধসে শতাধিক মানুষের প্রাণহানির পর এবার মানবিক বিপর্যয় দেখা দিয়েছে
রাঙ্গামাটি জেলায়। শোকার্ত মানুষের আহাজারিতে ভারি পাহাড়ের বাতাস। দেখা
দিয়েছে খাদ্য আর পানি সংকট। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি না থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন
জেলার বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দারা। যোগাযোগ ব্যবস্থা বিপর্যস্ত হয়ে পড়ায়
এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন। সড়ক যোগাযোগ
বিচ্ছিন্ন থাকায় হু হু করে বাড়ছে বিভিন্ন নিত্যপণ্যের দাম। বেশি দাম নেয়ায়
অনেকে প্রয়োজনীয় পণ্য কিনতে পারছেন না। বেশি বিপাকে পড়েছেন আশ্রয় কেন্দ্রে
থাকা ক্ষতিগ্রস্ত মানুষজন। স্থানীয়দের অভিযোগ, যোগাযোগ ব্যবস্থা ভেঙে পড়ার
অজুহাতে ব্যবসায়ী প্রায় সব পণ্যের দাম বাড়িয়েছেন অস্বাভাবিক হারে। জেলার
কোথায়ও কোথাও আলুর কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১১০ টাকায়। মোটা চালের কেজি
৫০ টাকা ছাড়িয়ে গেছে। এছাড়া মোবাইল ফোন, ইন্টারনেট সেবাও বিঘ্নিত হচ্ছে
জেলার বিভিন্ন স্থানে। এতে ব্যাংকগুলো স্বাভাবিক কার্যক্রম চালাতে পারছে
না।
মজুত কমে আসায় প্রতি লিটার জ্বালানি তেল বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ২৫০ টাকায়। শহরের ভেদভেদী নতুন পাড়া এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত বাসিন্দা জাকির হোসেন জানান, মাটি ধসে আমার ঘরের কিছুই নেই। আমরা কোনো রকমে বেঁচে আছি। গত দু’দিনে শুধু শুকনো খাবার খেয়ে দিন পার করেছি। মঙ্গলবার সকালে বাজারে আলু কিনতে গিয়ে শুধু দুই কেজি চাল কিনে বাসায় ফিরে এসেছি। তিনি জানান, আলু প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১২০ টাকা। চাল কিনেছি ৫০ টাকা কেজি ধরে। তিনি জানান, একমুঠো লাউ শাক কিনেছি ৪০ টাকায়। ভেদভেদী এলাকার অন্যরাও জানালেন বিদ্যুৎ না থাকায় বাজারের দোকানগুলোতে ৫ টাকার মোমবাতি বিক্রি করা হচ্ছে ২০ টাকায়। এ ব্যাপারে কনজ্যুমার এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ক্যাব রাঙ্গামাটি জেলার সম্পাদক মোস্তফা কামাল, বলেন, রাঙ্গামাটির চরম এই দুর্যোগের সময় নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের সংকট দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ব্যবসায়ীদের অতি মুনাফা অর্জনের প্রবৃত্তি অত্যন্ত দুঃখজনক। দ্রুততার সঙ্গে দুর্যোগে থাকা রাঙ্গামাটিবাসীর এসব সমস্যা সমাধানে প্রশাসনের কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ প্রয়োজন। দুর্যোগের চারদিন পরও বিদ্যুৎ পানির মতো অত্যাবশ্যকীয় সেবা সমূহ বন্ধ থাকায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সক্ষমতা বিষয়ে জনগণের মধ্যে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। শুধু ত্রাণ কার্যক্রমকে অগ্রাধিকার না দিয়ে অত্যাবশ্যকীয় সুযোগ-সুবিধাগুলো নিশ্চিত করা প্রয়োজন। তিনি ভয়াবহ এই প্রাকৃতিক দুর্যোগে ব্যাপক প্রাণহানির ঘটনাকে অবর্ণনীয় বলে অবিহিত করেন এবং চরম ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকা রাঙ্গামাটিবাসীকে প্রয়োজনীয় নিরাপদ পরিবেশে পুনর্বাসনের দাবি জানান।
এদিকে, রাঙ্গামাটিতে স্মরণকালের ভয়াবহ পাহাড় ধসের ঘটনায় সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১০৮ জনে, আহত হয়েছেন দুইশতাধিক এবং নিখোঁজ রয়েছেন অন্তত ১৫ জন। জেলা প্রশাসনের দেয়া তথ্য অনুযায়ী নিহতদের মধ্যে রাঙ্গামাটি শহরে ৫ সেনা সদস্যসহ ৬১ জন, কাউখালী উপজেলায় ২৩ জন, কাপ্তাই উপজেলায় ১৮ জন, জুরাছড়ি ৪ জন ও বিলাইছড়িতে ২ জন রয়েছে। এর মধ্যে শিশু হচ্ছে ৩৪ জন, মহিলা ৩২ জন পুরুষ ৩৯ জন। নিখোঁজ রয়েছে অন্তত ২০ জন। আহত হয়েছে ৭৭ জন। ৩৪ জনের মতো রাঙ্গামাটি সদর হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে।
এদিকে রাঙ্গামাটি জেলায় পাহাড় ধসের ক্ষতিগ্রস্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৭২০ পরিবারে। ক্ষতিগ্রস্ত ঘর বাড়ির মধ্যে রাঙ্গামাটি সদরে ৯০, কাউখালী-১৯০, নানিয়ারচর-৩০ বরকল-৭০, চিংমরং, ওয়াগ্গার রাইখালী ৩৪০। অন্যদিকে, রাঙ্গামাটি-চট্টগ্রাম মহাসড়ক, রাঙ্গামাটি- কাপ্তাই সড়ক, রাঙ্গামাটি-খাগড়াছড়ি সড়ক বিচ্ছিন্ন রয়েছে। এছাড়া অভ্যন্তরীন রুটে রাজারহাট লিচু বাগান, কারিগরপাড়া পাহাড় ধসে সড়ক যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। তিন দিনের একটানা ভারি বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে রাঙ্গামাটির কাপ্তাই হ্রদের পানি উচ্চতা বেড়ে যাওযায় নিম্নাঞ্চলে জেলার বিলাইছড়ির ফারুয়া, কাউখালী, জুরাছড়ি এবং বরকলের ভুষণছড়ার নিম্নাঞ্চল বন্যায় পাবিত হয়েছে। জুরাছড়িতে ৩৩ শতাংশ জমি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
উদ্ধার কার্যক্রমে দমকল বাহিনী: ১৩ই জুন রাঙ্গামাটিতে ভূমিধসের পর জেলার বিভিন্ন স্থানে উদ্ধার কার্যক্রমে ফায়ার ব্রিগেডের উদ্ধারকারী দলের সদস্যদের নিরলস প্রচেষ্টা প্রশংসিত হয়েছে সর্বত্র। ফায়ার ব্রিগেডের রাঙ্গামাটি ও কাপ্তাই স্টেশনের পাশাপাশি চট্টগ্রাম ও ঢাকা থেকে ব্রিগেডের উদ্ধারকারী দলের অভিজ্ঞ সদস্যরা অংশ নেন। দুর্যোগের পর মুহূর্ত থেকে টানা তিনদিন ভূমিধসে উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালন করে দেশের সবচেয়ে অভিজ্ঞ এই উদ্ধারকারী বাহিনীর সদস্যরা।
সোমবার ভারি বর্ষণে ভূমিধ্বসের শুরুতেই রাঙ্গামাটি সেদরের ভেদভেদী এরাকার যুব উন্নয়ন কার্যালয় সংলগ্ন পাহাড়ে প্রথম উদ্ধার অভিয়ান শুরু করে দমকল বাহিনী। সেখানে ২ জনের মৃতদেহ উদ্ধারের পাশাপাশি আহত একাধিক ব্যক্তিকে উদ্ধার করা হয়। এর পর থেকে শহরের একাধিক স্থানে চলমান থাকে তাদের উদ্ধার কার্যক্রম। দুর্ঘনটনাস্থল থেকে নিহত ও আহতদের উদ্ধারের পাশাপাশি আহতদের দ্রুততার সঙ্গে রাঙ্গামাটি জেনারেল হাসপাতালে পাঠানোর মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজ ও করে তারা।
ফায়ার ব্রিগেডের পরিচালক অপারেশন একেএম শাকিল নেওয়াজ এর নেতৃত্বে ফায়ার ব্রিগেডের উদ্ধার কাজের দক্ষ উচ্চ পর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল এই উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। রাঙ্গামাটির বিভিন্ন স্থানে ১৪৫ জন ফায়ার ব্রিগেড কর্মী উদ্ধার কার্যক্রমে অংশ নিচ্ছে। এর মধ্যে রাঙ্গামাটি শহরে ১২০ জন এবং কাপ্তাই উপজেলায় ২৫ জন উদ্ধার কর্মী কাজ করছেন। বৃহস্পতিবার রাঙ্গামাটির ৫টি স্থানে উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। এই দিন উদ্ধারকারী দল মানিকছড়ি ভূমিধসের দুর্ঘটনাস্থল থেকে নিখোঁজ সৈনিক আজিজসহ আরো ২ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করে।
মজুত কমে আসায় প্রতি লিটার জ্বালানি তেল বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ২৫০ টাকায়। শহরের ভেদভেদী নতুন পাড়া এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত বাসিন্দা জাকির হোসেন জানান, মাটি ধসে আমার ঘরের কিছুই নেই। আমরা কোনো রকমে বেঁচে আছি। গত দু’দিনে শুধু শুকনো খাবার খেয়ে দিন পার করেছি। মঙ্গলবার সকালে বাজারে আলু কিনতে গিয়ে শুধু দুই কেজি চাল কিনে বাসায় ফিরে এসেছি। তিনি জানান, আলু প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১২০ টাকা। চাল কিনেছি ৫০ টাকা কেজি ধরে। তিনি জানান, একমুঠো লাউ শাক কিনেছি ৪০ টাকায়। ভেদভেদী এলাকার অন্যরাও জানালেন বিদ্যুৎ না থাকায় বাজারের দোকানগুলোতে ৫ টাকার মোমবাতি বিক্রি করা হচ্ছে ২০ টাকায়। এ ব্যাপারে কনজ্যুমার এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ক্যাব রাঙ্গামাটি জেলার সম্পাদক মোস্তফা কামাল, বলেন, রাঙ্গামাটির চরম এই দুর্যোগের সময় নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের সংকট দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ব্যবসায়ীদের অতি মুনাফা অর্জনের প্রবৃত্তি অত্যন্ত দুঃখজনক। দ্রুততার সঙ্গে দুর্যোগে থাকা রাঙ্গামাটিবাসীর এসব সমস্যা সমাধানে প্রশাসনের কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ প্রয়োজন। দুর্যোগের চারদিন পরও বিদ্যুৎ পানির মতো অত্যাবশ্যকীয় সেবা সমূহ বন্ধ থাকায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সক্ষমতা বিষয়ে জনগণের মধ্যে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। শুধু ত্রাণ কার্যক্রমকে অগ্রাধিকার না দিয়ে অত্যাবশ্যকীয় সুযোগ-সুবিধাগুলো নিশ্চিত করা প্রয়োজন। তিনি ভয়াবহ এই প্রাকৃতিক দুর্যোগে ব্যাপক প্রাণহানির ঘটনাকে অবর্ণনীয় বলে অবিহিত করেন এবং চরম ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকা রাঙ্গামাটিবাসীকে প্রয়োজনীয় নিরাপদ পরিবেশে পুনর্বাসনের দাবি জানান।
এদিকে, রাঙ্গামাটিতে স্মরণকালের ভয়াবহ পাহাড় ধসের ঘটনায় সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১০৮ জনে, আহত হয়েছেন দুইশতাধিক এবং নিখোঁজ রয়েছেন অন্তত ১৫ জন। জেলা প্রশাসনের দেয়া তথ্য অনুযায়ী নিহতদের মধ্যে রাঙ্গামাটি শহরে ৫ সেনা সদস্যসহ ৬১ জন, কাউখালী উপজেলায় ২৩ জন, কাপ্তাই উপজেলায় ১৮ জন, জুরাছড়ি ৪ জন ও বিলাইছড়িতে ২ জন রয়েছে। এর মধ্যে শিশু হচ্ছে ৩৪ জন, মহিলা ৩২ জন পুরুষ ৩৯ জন। নিখোঁজ রয়েছে অন্তত ২০ জন। আহত হয়েছে ৭৭ জন। ৩৪ জনের মতো রাঙ্গামাটি সদর হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে।
এদিকে রাঙ্গামাটি জেলায় পাহাড় ধসের ক্ষতিগ্রস্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৭২০ পরিবারে। ক্ষতিগ্রস্ত ঘর বাড়ির মধ্যে রাঙ্গামাটি সদরে ৯০, কাউখালী-১৯০, নানিয়ারচর-৩০ বরকল-৭০, চিংমরং, ওয়াগ্গার রাইখালী ৩৪০। অন্যদিকে, রাঙ্গামাটি-চট্টগ্রাম মহাসড়ক, রাঙ্গামাটি- কাপ্তাই সড়ক, রাঙ্গামাটি-খাগড়াছড়ি সড়ক বিচ্ছিন্ন রয়েছে। এছাড়া অভ্যন্তরীন রুটে রাজারহাট লিচু বাগান, কারিগরপাড়া পাহাড় ধসে সড়ক যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। তিন দিনের একটানা ভারি বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে রাঙ্গামাটির কাপ্তাই হ্রদের পানি উচ্চতা বেড়ে যাওযায় নিম্নাঞ্চলে জেলার বিলাইছড়ির ফারুয়া, কাউখালী, জুরাছড়ি এবং বরকলের ভুষণছড়ার নিম্নাঞ্চল বন্যায় পাবিত হয়েছে। জুরাছড়িতে ৩৩ শতাংশ জমি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
উদ্ধার কার্যক্রমে দমকল বাহিনী: ১৩ই জুন রাঙ্গামাটিতে ভূমিধসের পর জেলার বিভিন্ন স্থানে উদ্ধার কার্যক্রমে ফায়ার ব্রিগেডের উদ্ধারকারী দলের সদস্যদের নিরলস প্রচেষ্টা প্রশংসিত হয়েছে সর্বত্র। ফায়ার ব্রিগেডের রাঙ্গামাটি ও কাপ্তাই স্টেশনের পাশাপাশি চট্টগ্রাম ও ঢাকা থেকে ব্রিগেডের উদ্ধারকারী দলের অভিজ্ঞ সদস্যরা অংশ নেন। দুর্যোগের পর মুহূর্ত থেকে টানা তিনদিন ভূমিধসে উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালন করে দেশের সবচেয়ে অভিজ্ঞ এই উদ্ধারকারী বাহিনীর সদস্যরা।
সোমবার ভারি বর্ষণে ভূমিধ্বসের শুরুতেই রাঙ্গামাটি সেদরের ভেদভেদী এরাকার যুব উন্নয়ন কার্যালয় সংলগ্ন পাহাড়ে প্রথম উদ্ধার অভিয়ান শুরু করে দমকল বাহিনী। সেখানে ২ জনের মৃতদেহ উদ্ধারের পাশাপাশি আহত একাধিক ব্যক্তিকে উদ্ধার করা হয়। এর পর থেকে শহরের একাধিক স্থানে চলমান থাকে তাদের উদ্ধার কার্যক্রম। দুর্ঘনটনাস্থল থেকে নিহত ও আহতদের উদ্ধারের পাশাপাশি আহতদের দ্রুততার সঙ্গে রাঙ্গামাটি জেনারেল হাসপাতালে পাঠানোর মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজ ও করে তারা।
ফায়ার ব্রিগেডের পরিচালক অপারেশন একেএম শাকিল নেওয়াজ এর নেতৃত্বে ফায়ার ব্রিগেডের উদ্ধার কাজের দক্ষ উচ্চ পর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল এই উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। রাঙ্গামাটির বিভিন্ন স্থানে ১৪৫ জন ফায়ার ব্রিগেড কর্মী উদ্ধার কার্যক্রমে অংশ নিচ্ছে। এর মধ্যে রাঙ্গামাটি শহরে ১২০ জন এবং কাপ্তাই উপজেলায় ২৫ জন উদ্ধার কর্মী কাজ করছেন। বৃহস্পতিবার রাঙ্গামাটির ৫টি স্থানে উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। এই দিন উদ্ধারকারী দল মানিকছড়ি ভূমিধসের দুর্ঘটনাস্থল থেকে নিখোঁজ সৈনিক আজিজসহ আরো ২ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করে।
No comments