সুন্দরবনের ক্ষতি জেনেও কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প কার স্বার্থে? -জাতীয় কমিটির নেতাদের প্রশ্ন
তেল-গ্যাস
খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির ঢাকা মহানগরের পদযাত্রা
পূর্ব সমাবেশে নেতৃবৃন্দ বলেছেন, বিশ্ব ঐতিহ্য, দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের
রক্ষা বর্ম সুন্দরবন এমনিতেই বিপর্যস্ত। এরপরও ওই এলাকায় রামপাল-ওরিয়ন
বিদ্যুৎ প্রকল্প হলে সুন্দরবন ক্ষতিগ্রস্ত হবে- একথা স্বয়ং অর্থমন্ত্রীও
বলেছেন। জাতিসংঘ, রামসারও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। তারপরও সুন্দরবনের ক্ষতি
জেনেও কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কার স্বার্থে? নেতৃবৃন্দ ১০ থেকে ১৫ মার্চ
সুন্দরবন অভিমুখে জনযাত্রা সফল করে নেতৃবৃন্দ সুন্দরবন রক্ষায় জাতীয় ঐক্য
গড়ে তুলতে জাতীয় জাগরণ সৃষ্টির আহ্বান জানান।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত সমাবেশে নেতৃবৃন্দ সরকারের কাছে এই প্রশ্ন রাখেন।
ঢাকা মহানগরের সমন্বয়ক জাহাঙ্গীর আলম ফজলুর সভাপতিত্বে এতে বক্তব্য রাখেন জাতীয় সদস্য সচিব অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ, বাসদের জুলফিকার আলী। সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন সিপিবির কেন্দ্রীয় নেতা রুহিন হোসেন প্রিন্স, ডা. সাজেদুল হক রুবেল, বাসদের বজলুর রশীদ ফিরোজ, কমিউনিস্ট লীগের নজরুল ইসলাম, গণসংহতি আন্দোলনের ফিরোজ আহমেদ, সিপিবির খান আসাদুজ্জামান মাসুম, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির আকবর হোসেন, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির খায়রুল ইসলাম সবুজ, বাসদ মার্কসবাদী ফখরুদ্দিন কবির আতিক ও নগরনেতা খোরশেদ আলমসহ প্রমুখ।
নেতৃবৃন্দ বলেন, এখানে দেশের মানুষের স্বার্থ নেই, স্বার্থ আছে দেশি-বিদেশি লুটেরাদের। বিদ্যুৎ উৎপাদনের বহু বিকল্প আছে কিন্তু সুন্দরবনের কোনো বিকল্প নেই। সুন্দরবনকে আমরা ধ্বংস হতে দিতে পারি না।
নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, সরকারের ভুলনীতি ও দুর্নীতির কারণে বিদ্যুৎ খাত ব্যক্তি মালিকদের দখলে চলে যাচ্ছে। জাতীয় কমিটি দীর্ঘদিন ধরে বিদ্যুৎ উৎপাদনের বিকল্প পথ দেখিয়ে আসছে। অথচ এখনকার ও বিগত দিনের সরকারগুলো সে পথে হাটেনি।
নেতৃবৃন্দ সুন্দরবন রক্ষায় নীতিমালা প্রণয়ন-বাস্তবায়ন এবং বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য বিকল্প জন্য বিকল্প স্থান নির্ধারণের দাবি জানান।
নেতৃবৃন্দ বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বাংলাদেশকে অগ্রসর করতে হলে রাষ্ট্রীয় খাতকে প্রধান খাত ধরে দেশপ্রেমিক বিশেষজ্ঞদের নিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত সমাবেশে নেতৃবৃন্দ সরকারের কাছে এই প্রশ্ন রাখেন।
ঢাকা মহানগরের সমন্বয়ক জাহাঙ্গীর আলম ফজলুর সভাপতিত্বে এতে বক্তব্য রাখেন জাতীয় সদস্য সচিব অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ, বাসদের জুলফিকার আলী। সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন সিপিবির কেন্দ্রীয় নেতা রুহিন হোসেন প্রিন্স, ডা. সাজেদুল হক রুবেল, বাসদের বজলুর রশীদ ফিরোজ, কমিউনিস্ট লীগের নজরুল ইসলাম, গণসংহতি আন্দোলনের ফিরোজ আহমেদ, সিপিবির খান আসাদুজ্জামান মাসুম, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির আকবর হোসেন, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির খায়রুল ইসলাম সবুজ, বাসদ মার্কসবাদী ফখরুদ্দিন কবির আতিক ও নগরনেতা খোরশেদ আলমসহ প্রমুখ।
নেতৃবৃন্দ বলেন, এখানে দেশের মানুষের স্বার্থ নেই, স্বার্থ আছে দেশি-বিদেশি লুটেরাদের। বিদ্যুৎ উৎপাদনের বহু বিকল্প আছে কিন্তু সুন্দরবনের কোনো বিকল্প নেই। সুন্দরবনকে আমরা ধ্বংস হতে দিতে পারি না।
নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, সরকারের ভুলনীতি ও দুর্নীতির কারণে বিদ্যুৎ খাত ব্যক্তি মালিকদের দখলে চলে যাচ্ছে। জাতীয় কমিটি দীর্ঘদিন ধরে বিদ্যুৎ উৎপাদনের বিকল্প পথ দেখিয়ে আসছে। অথচ এখনকার ও বিগত দিনের সরকারগুলো সে পথে হাটেনি।
নেতৃবৃন্দ সুন্দরবন রক্ষায় নীতিমালা প্রণয়ন-বাস্তবায়ন এবং বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য বিকল্প জন্য বিকল্প স্থান নির্ধারণের দাবি জানান।
নেতৃবৃন্দ বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বাংলাদেশকে অগ্রসর করতে হলে রাষ্ট্রীয় খাতকে প্রধান খাত ধরে দেশপ্রেমিক বিশেষজ্ঞদের নিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে।
No comments