‘বাবু যত বলে পরিষদ বলে শতগুণ, মাহফুজ আনাম দেশপ্রেমিক, খালু বললো আশরাফকে খবর দাও’ -ড. শফিক আহমেদ সিদ্দিক
ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কণ্যা শেখ রেহানার স্বামী ড.
শফিক আহমেদ সিদ্দিক বলেছেন, মাহফুজ আনাম আমার ২-৩ বছরের সিনিয়র ছিলেন। উনি
ডিবেট করতেন, আমিও করতাম। সে সুবাধে আমার পরিচয় হয়। ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থানে
ওনার ভূমিকা ভাল ছিলো। মাহফুজ আনামকে আমি মনে করি একজন দেশপ্রেমিক, শিক্ষিত
স্বজ্জন ব্যক্তি। মাহফুজ আনামের মাফ চাওয়ার ঘটনাটা এটা আমি মনে করি আরও ৭
বছর আগে যখন গণতান্ত্রিক সরকার আসে তখন ক্ষমা প্রার্থনা করলে ভাল হতো।
বেসরকারি টিভি চ্যানেল বাংলাভিশনের টক শো নিউজ এন্ড ভিউজে অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। ড. শফিক আহমেদ সিদ্দিক আরও বলেন, সজীব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশের সহিংস রাজনীতি ছোট বেলা থেকে দেখছে। ৭৫ এর মর্মান্তিক ঘটনায় সে নানা-নানিকে, মামা-মামিকে হারিয়েছে। আমি যখন ৭৮ এ দিল্লি গেলাম জয়ের সঙ্গে প্রথম দেখা হলো। তখনই দেখেছি জয় মাঝে মাঝে নানা-নানু, মামা-মামিদের কথা ভেবে বিমর্ষ থাকতো। জয় অত্যন্ত মেধাবী ছাত্র। লন্ডনে যখন পড়াশুনা করতো প্রায় ২ বছর আমার কাছে থেকে পড়াশুনা করেছে। স্কুলের হেড মাস্টার বললো তুমি জয়কে নিয়া যাবা সেতো বাংলাদেশে গেলে এত ব্রাইট ছেলে ওর পড়াশুনার ব্যাঘাত হবে না? আমি বললাম না অসুবিধা হবে না। আমরা দেখবো সেটা। এরপরে ৮৩ পরে হাসিনা আপা গোলমাল রাজনৈতিক পরিবেশে জয় পুতুলকে দেশে রাখতে চাননি। ইন্ডিয়া পাঠিয়ে দিলেন বোডিং স্কুলে। জয় কিন্তু বোডিং স্কুল মোটেই পছন্দ করতো না। আমাকে বলছে কয়েকবার যে খালু বোডিং স্কুল জিনিসটা ভাল না। আমি বুঝলাম এই অনিচ্ছা স্বত্ত্বেও বোর্ডি স্কুলে যেতে হচ্ছে। প্রথমে আমরা টাকা পয়সার জন্য জয়কে লন্ডনে রাখতে পারিনি। পরে জয় যখন বোডিং স্কুল পাস করলো। আন্ডার গ্রাজুয়েট কোর্স করতে আমেরিকায় যাইতে চাইলো। হাসিনা আপা রাগ করে আমাকে বললেন আমার কি টাকার বস্তা আছে ছেলেকে বিদেশে পড়ানোর অবস্থা আছে। তো কে খরচ দেবে । সেজন্য জয় বিএসসি ইন্ডিয়া থেকে করলো। পরে লেখালেখি করে পার্ট টাইম চাকরি করে সে পড়তে গেছে। সে জন্যই সে জানতো তার মা অত্যন্ত সাধারণ জীবন যাপন করে। ১/১১ তে করাপশনের চার্জ এটা জয় মোটেই পছন্দ করেনি। এ জন্য মাহফুজ আনামের বিরুদ্ধে জয়ের একটু রাগ থাকবে। সাতবছর পরে উনি এটা কেনও বললেন। ডেইলি স্টার পত্রিকা যেটা দেশে বিদেশে বহুল প্রচারিত। সত্যি ঘটনা বিচার না করে ওনার এটা পাবলিশ করা ভুল হয়ে গেছে। সে জন্য জয় ফেসবুকে ওনার বিরুদ্ধে একটা কমেন্ট করেছে এটা স্বাভাবিক। তোমার মা যদি অনেস্টভাবে চলে তার নামে যদি একটা মিথ্যা অভিযোগ করা হয় তুমি কি করতা আামি কি করতাম। জয়ের মত আমরা রিঅ্যাক্ট করতাম। সে জন্য এটা খারাপ মনে করি না। কিন্তু পরবর্তী ঘটনা আমার অবাক লাাগে এটা নিয়ে বাড়াবাড়ি হয়েছে। সংসদে উঠেছে । মাহফুজ আনামের বিরুদ্ধে ৩৫ টা কেস হয়েছে। এখন আমার মনে হয় রবীন্দ্রনাথের দুই বিঘা জমিতে একটা কথা আছে না, বাবু যত বলে পরিষদ বলে শতগুণ। জয় কিন্তু কথা বলে ছেড়ে দিয়েছে কিন্তু কেস করে নাই।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও কোন কেস করেননি। অন্য লোক মাহফুজ আনামের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহী মামলা করছে। মাহফুজ আনাম দেশদ্রোহী নন। উনি ভিন্নমতের হতে পারেন। উনি একজন দেশপ্রেমিক। শতভাগ দেশপ্রেমিক মনে করি। আমি ভার্সিটি লাইফে দেখছি পরবর্তীকালে দেখেছি । মানহানির মামলা যার মানহানি হয়েছে সে করতে পারে। অন্য কেউ মামলা কিভাবে করে। জয় করতে পারতো , মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা করতে পারতেন। তারা করেনি। এটা নিয়ে এত বাড়াবাড়ি হচ্ছে কেনও। নাসিম সাহেব সবচেয়ে ভালো স্টেটমেন্ট দিয়েছেন। বলেছেন, মাহফুজ আনাম যেহেতু দোষ স্বীকার করেছেন তার রিজাইন করা উচিত। এটা ওয়েস্টার্ন ওয়ার্ল্ডের জন্য ঠিক। কিন্তু বাংলাদেশে রিজাইন করে না। সাধারনত ইন্ডিয়াতে দেখা যায়, ট্রেন দুর্ঘটনা ঘটলো দায় স্বীকার করে রিজাইন করলো। একটা সন্ত্রাসী ঘটনা হইলো হোম মিনিস্টার রিজাইন করলো। পলিটিক্যাল পার্টি নির্বাচনে হেরে গেলো সঙ্গে সঙ্গে পার্টির নেতা রিজাইন করে। ইংল্যান্ডে আমেরিকায় সেটা এখানে হয় না। সেই পয়েন্টে অমি মনে করি এটা বিবেচ্য বিষয়। একই সঙ্গে অনেক পত্রিকা অনেক কিছু লিখেছিল তারা কি সব মাফ চাইছে।
১/১১ এর সময়কার বিভিন্ন ঘটনার বর্ণনা করে ড. শফিক আহমেদ সিদ্দিকী বলেন, খালু (প্রয়াত প্রেসিডেন্ট জিল্লুর রহমান) বললেন বাবা আশরাফকে খবর দাও । এদের জ্বালায় তো আমি বাঁচতেছি না। আশরাফ তখন লন্ডনে ছিলো। ছেলেকে ফোন করলাম আশরাফ মামাকে পাঠাও। আশরাফ আসার পরে জিল্লুর রহমান সাহেব কিছুটা শান্তিতে চালাইতে পারলেন। জিল্লুর রহমান সাহেব এত সুন্দর রোল প্লে করলেন। উনি ওয়ান ইলেভেনের সামরিক সরকারকে ভয় পাননি। পার্টিকে এক রাখার জন্য ওনার কন্ট্রিবিউশন সব থেকে বেশি। এ জন্য হাসিনা আপা উপযুক্ত সম্মান দিয়েছেন। তাকে পরবর্তীকালে প্রেসিডেন্ট বানিয়েছেন। আমি মনে করি বঙ্গবন্ধুর সৈনিক হিসেবে জিল্লুর রহমান খালুর এটা প্রাপ্য ছিলো। লাগলে সবার পিছে লাগো। সবার বিচার হওয়া উচিত। আওয়ামী লীগ যখন সরকার গঠন করলো। তখন হাসিনা আপা বললো আমি ক্ষমা করে দিয়েছি, ভুলি নাই। সে সময় সিনিয়র নেতৃবৃন্দ যারা উল্টা পাল্টা কাজে ইনভলব ছিলো একজনকেও হাসিনা আপা মিনিস্টার করেনি। দোষতো সাবাই করছে। কিছু না কিছু করছে। মাহফুজ আনামের নামে ৩৫ টা কেস দেয়া মানহানির মামলা দেশদ্রোহী মামলা এটা তো টুমাচ হয়ে গেছে। একজনের পিছে এত লাগা তাকে ফেমাস করে দেয়া। মাহফুজ আনাম দোষ করছে তার থকে বেশি দোষ করেছে অনেকে। সেসময়ে অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে বন্দুকের নলের সামনে কয়জন সাহসিকতার সঙ্গে দাঁড়াইতে পারে। আমিতো মনে করি আমার সামনে বন্ধুক ধরলে আমিতো সারেন্ডার করবো সঙ্গে সঙ্গে। আমারতো এত মানসিক শক্তি নাই। আমি অসুস্থ মানুষ বৃদ্ধ বয়স । আামি মনে করি মাহফুজ আনামের বিষয়টা নিয়ে বহু ডিবেট হয়েছে। এটা এ- হওয়া দরকার।
বেসরকারি টিভি চ্যানেল বাংলাভিশনের টক শো নিউজ এন্ড ভিউজে অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। ড. শফিক আহমেদ সিদ্দিক আরও বলেন, সজীব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশের সহিংস রাজনীতি ছোট বেলা থেকে দেখছে। ৭৫ এর মর্মান্তিক ঘটনায় সে নানা-নানিকে, মামা-মামিকে হারিয়েছে। আমি যখন ৭৮ এ দিল্লি গেলাম জয়ের সঙ্গে প্রথম দেখা হলো। তখনই দেখেছি জয় মাঝে মাঝে নানা-নানু, মামা-মামিদের কথা ভেবে বিমর্ষ থাকতো। জয় অত্যন্ত মেধাবী ছাত্র। লন্ডনে যখন পড়াশুনা করতো প্রায় ২ বছর আমার কাছে থেকে পড়াশুনা করেছে। স্কুলের হেড মাস্টার বললো তুমি জয়কে নিয়া যাবা সেতো বাংলাদেশে গেলে এত ব্রাইট ছেলে ওর পড়াশুনার ব্যাঘাত হবে না? আমি বললাম না অসুবিধা হবে না। আমরা দেখবো সেটা। এরপরে ৮৩ পরে হাসিনা আপা গোলমাল রাজনৈতিক পরিবেশে জয় পুতুলকে দেশে রাখতে চাননি। ইন্ডিয়া পাঠিয়ে দিলেন বোডিং স্কুলে। জয় কিন্তু বোডিং স্কুল মোটেই পছন্দ করতো না। আমাকে বলছে কয়েকবার যে খালু বোডিং স্কুল জিনিসটা ভাল না। আমি বুঝলাম এই অনিচ্ছা স্বত্ত্বেও বোর্ডি স্কুলে যেতে হচ্ছে। প্রথমে আমরা টাকা পয়সার জন্য জয়কে লন্ডনে রাখতে পারিনি। পরে জয় যখন বোডিং স্কুল পাস করলো। আন্ডার গ্রাজুয়েট কোর্স করতে আমেরিকায় যাইতে চাইলো। হাসিনা আপা রাগ করে আমাকে বললেন আমার কি টাকার বস্তা আছে ছেলেকে বিদেশে পড়ানোর অবস্থা আছে। তো কে খরচ দেবে । সেজন্য জয় বিএসসি ইন্ডিয়া থেকে করলো। পরে লেখালেখি করে পার্ট টাইম চাকরি করে সে পড়তে গেছে। সে জন্যই সে জানতো তার মা অত্যন্ত সাধারণ জীবন যাপন করে। ১/১১ তে করাপশনের চার্জ এটা জয় মোটেই পছন্দ করেনি। এ জন্য মাহফুজ আনামের বিরুদ্ধে জয়ের একটু রাগ থাকবে। সাতবছর পরে উনি এটা কেনও বললেন। ডেইলি স্টার পত্রিকা যেটা দেশে বিদেশে বহুল প্রচারিত। সত্যি ঘটনা বিচার না করে ওনার এটা পাবলিশ করা ভুল হয়ে গেছে। সে জন্য জয় ফেসবুকে ওনার বিরুদ্ধে একটা কমেন্ট করেছে এটা স্বাভাবিক। তোমার মা যদি অনেস্টভাবে চলে তার নামে যদি একটা মিথ্যা অভিযোগ করা হয় তুমি কি করতা আামি কি করতাম। জয়ের মত আমরা রিঅ্যাক্ট করতাম। সে জন্য এটা খারাপ মনে করি না। কিন্তু পরবর্তী ঘটনা আমার অবাক লাাগে এটা নিয়ে বাড়াবাড়ি হয়েছে। সংসদে উঠেছে । মাহফুজ আনামের বিরুদ্ধে ৩৫ টা কেস হয়েছে। এখন আমার মনে হয় রবীন্দ্রনাথের দুই বিঘা জমিতে একটা কথা আছে না, বাবু যত বলে পরিষদ বলে শতগুণ। জয় কিন্তু কথা বলে ছেড়ে দিয়েছে কিন্তু কেস করে নাই।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও কোন কেস করেননি। অন্য লোক মাহফুজ আনামের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহী মামলা করছে। মাহফুজ আনাম দেশদ্রোহী নন। উনি ভিন্নমতের হতে পারেন। উনি একজন দেশপ্রেমিক। শতভাগ দেশপ্রেমিক মনে করি। আমি ভার্সিটি লাইফে দেখছি পরবর্তীকালে দেখেছি । মানহানির মামলা যার মানহানি হয়েছে সে করতে পারে। অন্য কেউ মামলা কিভাবে করে। জয় করতে পারতো , মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা করতে পারতেন। তারা করেনি। এটা নিয়ে এত বাড়াবাড়ি হচ্ছে কেনও। নাসিম সাহেব সবচেয়ে ভালো স্টেটমেন্ট দিয়েছেন। বলেছেন, মাহফুজ আনাম যেহেতু দোষ স্বীকার করেছেন তার রিজাইন করা উচিত। এটা ওয়েস্টার্ন ওয়ার্ল্ডের জন্য ঠিক। কিন্তু বাংলাদেশে রিজাইন করে না। সাধারনত ইন্ডিয়াতে দেখা যায়, ট্রেন দুর্ঘটনা ঘটলো দায় স্বীকার করে রিজাইন করলো। একটা সন্ত্রাসী ঘটনা হইলো হোম মিনিস্টার রিজাইন করলো। পলিটিক্যাল পার্টি নির্বাচনে হেরে গেলো সঙ্গে সঙ্গে পার্টির নেতা রিজাইন করে। ইংল্যান্ডে আমেরিকায় সেটা এখানে হয় না। সেই পয়েন্টে অমি মনে করি এটা বিবেচ্য বিষয়। একই সঙ্গে অনেক পত্রিকা অনেক কিছু লিখেছিল তারা কি সব মাফ চাইছে।
১/১১ এর সময়কার বিভিন্ন ঘটনার বর্ণনা করে ড. শফিক আহমেদ সিদ্দিকী বলেন, খালু (প্রয়াত প্রেসিডেন্ট জিল্লুর রহমান) বললেন বাবা আশরাফকে খবর দাও । এদের জ্বালায় তো আমি বাঁচতেছি না। আশরাফ তখন লন্ডনে ছিলো। ছেলেকে ফোন করলাম আশরাফ মামাকে পাঠাও। আশরাফ আসার পরে জিল্লুর রহমান সাহেব কিছুটা শান্তিতে চালাইতে পারলেন। জিল্লুর রহমান সাহেব এত সুন্দর রোল প্লে করলেন। উনি ওয়ান ইলেভেনের সামরিক সরকারকে ভয় পাননি। পার্টিকে এক রাখার জন্য ওনার কন্ট্রিবিউশন সব থেকে বেশি। এ জন্য হাসিনা আপা উপযুক্ত সম্মান দিয়েছেন। তাকে পরবর্তীকালে প্রেসিডেন্ট বানিয়েছেন। আমি মনে করি বঙ্গবন্ধুর সৈনিক হিসেবে জিল্লুর রহমান খালুর এটা প্রাপ্য ছিলো। লাগলে সবার পিছে লাগো। সবার বিচার হওয়া উচিত। আওয়ামী লীগ যখন সরকার গঠন করলো। তখন হাসিনা আপা বললো আমি ক্ষমা করে দিয়েছি, ভুলি নাই। সে সময় সিনিয়র নেতৃবৃন্দ যারা উল্টা পাল্টা কাজে ইনভলব ছিলো একজনকেও হাসিনা আপা মিনিস্টার করেনি। দোষতো সাবাই করছে। কিছু না কিছু করছে। মাহফুজ আনামের নামে ৩৫ টা কেস দেয়া মানহানির মামলা দেশদ্রোহী মামলা এটা তো টুমাচ হয়ে গেছে। একজনের পিছে এত লাগা তাকে ফেমাস করে দেয়া। মাহফুজ আনাম দোষ করছে তার থকে বেশি দোষ করেছে অনেকে। সেসময়ে অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে বন্দুকের নলের সামনে কয়জন সাহসিকতার সঙ্গে দাঁড়াইতে পারে। আমিতো মনে করি আমার সামনে বন্ধুক ধরলে আমিতো সারেন্ডার করবো সঙ্গে সঙ্গে। আমারতো এত মানসিক শক্তি নাই। আমি অসুস্থ মানুষ বৃদ্ধ বয়স । আামি মনে করি মাহফুজ আনামের বিষয়টা নিয়ে বহু ডিবেট হয়েছে। এটা এ- হওয়া দরকার।
No comments