যুক্তরাষ্ট্রে মুসলিমবিরোধী সশস্ত্র বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রের
টেক্সাসে ইসলামিক সেন্টারের বাইরে মুসলিমবিরোধী সশস্ত্র বিক্ষোভ করেছে
একটি ডানপন্থি গ্রুপ। গত রোববার ডালাসের আরভিং শহরতলিতে এ বিক্ষোভ করেছে
ব্যুরো অব আমেরিকান ইসলামিক রিলেশনস নামের গ্রুপটি। একই সঙ্গে গ্রুপটি
তাদের ফেসবুক পেজে মুসলমানদের নাম-ঠিকানা ও তাদের প্রতি সহানুভূতিশীলদের
পরিচয় প্রকাশ করেছে।
সংগঠনটির মুখপাত্র ডেভিড রাইট বলেন, ‘সিরিয়ার শরণার্থীদের আমেরিকায় প্রবেশ এবং আমেরিকাকে ইসলামীকরণের প্রতিবাদে আমরা এখানে সমবেত হয়েছি।’
গত মার্চে আরভিং সিটি কাউন্সিলের একটি বৈঠকে মুসলমানদের একটি গ্রুপ দেশীয় আইনের ওপর (যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত মুসলমানদের জন্য) বিদেশি আইনের প্রাধান্য দেওয়ার বিষয়ে একটি বিলে সমর্থন জানিয়েছিল। পরবর্তী সময়ে আরভিংয়ের মেয়র ডানপন্থি একটি সংবাদমাধ্যমকে জানান, মুসলমানরা টেক্সাসে শরিয়াহ আইন প্রবর্তনের চেষ্টা করছে। কিন্তু তিনি সেটা হতে দেবেন না। মেয়রের এই ভুলবার্তার পর টেক্সাসে মুসলিমবিরোধী উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
সংগঠনটির মুখপাত্র ডেভিড রাইট বলেন, ‘সিরিয়ার শরণার্থীদের আমেরিকায় প্রবেশ এবং আমেরিকাকে ইসলামীকরণের প্রতিবাদে আমরা এখানে সমবেত হয়েছি।’
গত মার্চে আরভিং সিটি কাউন্সিলের একটি বৈঠকে মুসলমানদের একটি গ্রুপ দেশীয় আইনের ওপর (যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত মুসলমানদের জন্য) বিদেশি আইনের প্রাধান্য দেওয়ার বিষয়ে একটি বিলে সমর্থন জানিয়েছিল। পরবর্তী সময়ে আরভিংয়ের মেয়র ডানপন্থি একটি সংবাদমাধ্যমকে জানান, মুসলমানরা টেক্সাসে শরিয়াহ আইন প্রবর্তনের চেষ্টা করছে। কিন্তু তিনি সেটা হতে দেবেন না। মেয়রের এই ভুলবার্তার পর টেক্সাসে মুসলিমবিরোধী উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
আমেরিকান-ইসলামিক
রিলেশনস কাউন্সিলের (কেইর) ডালাস-ফোর্ট ওয়ার্থ শাখার নির্বাহী পরিচালক আলী
সালেম জানান, গত সপ্তাহে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভটি ছিল পুরোপুরি হুমকিমূলক।
বিক্ষোভকারীদের হাতে এআর-১৫ রাইফেল ছিল, তাদের মুখও ঢাকা ছিল।
প্রসঙ্গত, টেক্সাসে প্রকাশ্যে অস্ত্র নিয়ে চলাফেরা বৈধ। সালেম বলেন, গত ১৩ নভেম্বর প্যারিস হামলার ঘটনার পর ঘৃণামূলক কর্মকাণ্ডের সংখ্যা বেড়ে গেছে। তিনি নিজে কয়েকবার মৌখিক নিপীড়নের শিকার হয়েছেন।
প্রসঙ্গত, টেক্সাসে প্রকাশ্যে অস্ত্র নিয়ে চলাফেরা বৈধ। সালেম বলেন, গত ১৩ নভেম্বর প্যারিস হামলার ঘটনার পর ঘৃণামূলক কর্মকাণ্ডের সংখ্যা বেড়ে গেছে। তিনি নিজে কয়েকবার মৌখিক নিপীড়নের শিকার হয়েছেন।
No comments