বাশারের পাশে থাকার ঘোষণা পুতিনের
রাশিয়ার
প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, সিরিয়ায় রুশ অভিযানের উদ্দেশ্য হলো
দেশটির বৈধ কর্তৃপক্ষকে স্থিতিশীল করা এবং একটি রাজনৈতিক সমঝোতা খুঁজে
পাওয়ার পরিস্থিতি সৃষ্টি করা। রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে গত রোববার
দেওয়া সাক্ষাৎকারে পুতিন এ কথা বলেন। খবর এএফপির।
সিরিয়া ও ইরাকে সক্রিয় জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেটের (আইএস) বিরুদ্ধে হামলা চালানোর কথা বলে গত ৩০ সেপ্টেম্বর সিরিয়ায় অভিযান শুরু করে রাশিয়া।
সাক্ষাৎকারে প্রেসিডেন্ট পুতিন জানান, সিরিয়ায় স্থল অভিযান চালাবে না মস্কো। দেশটিতে স্থলসেনা মোতায়েনও করা হবে না। তিনি বলেন, ‘সিরিয়ায় স্থল হামলা চালানোর পরিকল্পনা করছি না। আমাদের সিরীয় বন্ধুরা এটা জানেন।’
সিরিয়ায় আধুনিক জেট ও সোভিয়েত আমলের বিমান দিয়ে বিভিন্ন স্থানে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে রাশিয়া। তাদের সঙ্গে স্থল অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে সিরিয়ার সরকারি বাহিনী। এসব হামলায় ‘সন্ত্রাসীদের’ প্রশিক্ষণকেন্দ্র ও নিয়ন্ত্রণচৌকি ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি করছে মস্কো।
সিরিয়া অভিযানে বিমান হামলার পাশাপাশি কাস্পিয়ান সাগরে থাকা যুদ্ধজাহাজ থেকে ক্ষেপণাস্ত্রও ছুড়েছে রাশিয়া। সাগর থেকে ইরান ও ইরাকের আকাশসীমা পেরিয়ে দেড় হাজার কিলোমিটারের বেশি দূরে সিরিয়ায় গিয়ে আঘাত হানে ওই ক্ষেপণাস্ত্র। এ ক্ষেত্রে রাশিয়া পশ্চিমাদের সঙ্গে ‘অস্ত্র প্রতিযোগিতা’ করছে, এমন ধারণা নাকচ করে দেন প্রেসিডেন্ট পুতিন। তিনি বলেন, ‘এটা অস্ত্রের প্রতিযোগিতা নয়। তবে বাস্তবতা হলো আধুনিক অস্ত্রশস্ত্র উন্নত ও আগের চেয়ে বদলে গেছে। অন্যান্য দেশেও এটা হয়েছে, রাশিয়ার চেয়ে দ্রুতই হয়েছে। এ কারণে উন্নততর অস্ত্র তৈরির ধারা আমরাও বজায় রেখেছি।’
সিরিয়ায় হামলা শুরু করার পর্যাপ্ত সময় আগে রুশ বিমানবাহিনী মার্কিন নেতৃত্বাধীন জোটকে জানায়নি বলে যে অভিযোগ উঠেছে, তার কঠোর সমালোচনা করেন প্রেসিডেন্ট পুতিন। তিনি বলেন, ‘আমি সবার মনোযোগ আকর্ষণ করে একটা তথ্য দিতে চাই, সেটা হলো এ ধরনের অভিযানের পরিকল্পনা এবং শুরুর সময় কেউই আমাদের কখনোই জানায়নি। কিন্তু আমরা সেটা জানিয়েছি।’
বিবিসির খবরে বলা হয়, সাক্ষাৎকারে প্রেসিডেন্ট পুতিন বলেন, সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের প্রতি মস্কোর সমর্থন না থাকলে ‘সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর’ সিরিয়ার বাইরেও ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। বাশার সরকার বর্তমানে ‘অবরুদ্ধ’ হয়ে পড়েছে, জঙ্গিরা রাজধানী ‘দামেস্কর খুব কাছাকাছি পৌঁছে গেছে’। পুতিন অন্য দেশগুলোকে ‘এই শয়তানের (সন্ত্রাসবাদ) বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার’ আহ্বান জানান।
সিরিয়া ও ইরাকে সক্রিয় জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেটের (আইএস) বিরুদ্ধে হামলা চালানোর কথা বলে গত ৩০ সেপ্টেম্বর সিরিয়ায় অভিযান শুরু করে রাশিয়া।
সাক্ষাৎকারে প্রেসিডেন্ট পুতিন জানান, সিরিয়ায় স্থল অভিযান চালাবে না মস্কো। দেশটিতে স্থলসেনা মোতায়েনও করা হবে না। তিনি বলেন, ‘সিরিয়ায় স্থল হামলা চালানোর পরিকল্পনা করছি না। আমাদের সিরীয় বন্ধুরা এটা জানেন।’
সিরিয়ায় আধুনিক জেট ও সোভিয়েত আমলের বিমান দিয়ে বিভিন্ন স্থানে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে রাশিয়া। তাদের সঙ্গে স্থল অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে সিরিয়ার সরকারি বাহিনী। এসব হামলায় ‘সন্ত্রাসীদের’ প্রশিক্ষণকেন্দ্র ও নিয়ন্ত্রণচৌকি ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি করছে মস্কো।
সিরিয়া অভিযানে বিমান হামলার পাশাপাশি কাস্পিয়ান সাগরে থাকা যুদ্ধজাহাজ থেকে ক্ষেপণাস্ত্রও ছুড়েছে রাশিয়া। সাগর থেকে ইরান ও ইরাকের আকাশসীমা পেরিয়ে দেড় হাজার কিলোমিটারের বেশি দূরে সিরিয়ায় গিয়ে আঘাত হানে ওই ক্ষেপণাস্ত্র। এ ক্ষেত্রে রাশিয়া পশ্চিমাদের সঙ্গে ‘অস্ত্র প্রতিযোগিতা’ করছে, এমন ধারণা নাকচ করে দেন প্রেসিডেন্ট পুতিন। তিনি বলেন, ‘এটা অস্ত্রের প্রতিযোগিতা নয়। তবে বাস্তবতা হলো আধুনিক অস্ত্রশস্ত্র উন্নত ও আগের চেয়ে বদলে গেছে। অন্যান্য দেশেও এটা হয়েছে, রাশিয়ার চেয়ে দ্রুতই হয়েছে। এ কারণে উন্নততর অস্ত্র তৈরির ধারা আমরাও বজায় রেখেছি।’
সিরিয়ায় হামলা শুরু করার পর্যাপ্ত সময় আগে রুশ বিমানবাহিনী মার্কিন নেতৃত্বাধীন জোটকে জানায়নি বলে যে অভিযোগ উঠেছে, তার কঠোর সমালোচনা করেন প্রেসিডেন্ট পুতিন। তিনি বলেন, ‘আমি সবার মনোযোগ আকর্ষণ করে একটা তথ্য দিতে চাই, সেটা হলো এ ধরনের অভিযানের পরিকল্পনা এবং শুরুর সময় কেউই আমাদের কখনোই জানায়নি। কিন্তু আমরা সেটা জানিয়েছি।’
বিবিসির খবরে বলা হয়, সাক্ষাৎকারে প্রেসিডেন্ট পুতিন বলেন, সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের প্রতি মস্কোর সমর্থন না থাকলে ‘সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর’ সিরিয়ার বাইরেও ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। বাশার সরকার বর্তমানে ‘অবরুদ্ধ’ হয়ে পড়েছে, জঙ্গিরা রাজধানী ‘দামেস্কর খুব কাছাকাছি পৌঁছে গেছে’। পুতিন অন্য দেশগুলোকে ‘এই শয়তানের (সন্ত্রাসবাদ) বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার’ আহ্বান জানান।
No comments